
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৩৪
ঠাকুরগাঁওয়ে চার সন্তানকে নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জান্নাত বেগম নামের এক মা। শিশুসন্তানদের লোহার খাঁচায় করছেন লালনপালন। চিকিৎসা আর খরচ জোটাতে প্রতিনিয়ত করছেন সংগ্রাম। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে শিশুদের ভবিষ্যৎ।
খরচ জোগাড় করতে লোহার তৈরি খাঁচার মতো ঠেলাগাড়িতে তিন যমজ শিশুসন্তানকে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। তার পাশে হাঁটে সাড়ে তিন বছর বয়সী আরেক শিশুসন্তান। চার শিশুসন্তানকে নিয়ে এমন সংগ্রামের মধ্য দিয়েই কাটছে মা জান্নাত বেগমের জীবন।
জানা গেছে, জান্নাত বেগম ময়মনসিংহ জেলার মেয়ে। পাঁচ বছর আগে প্রেমের সম্পর্কের পর ঢাকায় বিয়ে হয় হাবিল নামের এক যুবকের সঙ্গে। বিয়ের পর তারা ঠাকুরগাঁওয়ে এসে বসবাস শুরু করেন। এক বছর পর কোলজুড়ে আসে মেয়ে সন্তান। পরের বছর আরও তিন যমজ সন্তান। চার সন্তান রেখে ছেড়ে যান স্বামী। নিরুপায় হয়ে পড়েন জান্নাত। শুরু হয় সংগ্রামী জীবন।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বদ্বেশরী সরকারি আশ্রয়ণের ঘরে থাকতেন জান্নাত আক্তার। স্বামী চলে যাওয়ায় হারিয়ে ফেলেন কূলকিনারা। প্রায় অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুরা। বাধ্য হয়ে চলে আসেন শহরের পরিষদ পাড়ায়। আশ্রয় নেন ভাড়া বাড়িতে।
কাজ খুঁজে বের করতে গিয়ে বাধা হয়ে দাঁড়ায় শিশুদের দায়িত্ব ও তাদের রেখে বাইরে গিয়ে উপার্জনের কোনো সুযোগ তার হাতে ছিল না। শেষ পর্যন্ত সন্তানদের ক্ষুধা নিবারণে বের করে আনেন এক অভিনব উপায়। নিজ উদ্যোগে স্থানীয় এক কামারের দোকানে চাকা লাগানো লোহার খাঁচা বানিয়ে নেন ৭ হাজার টাকা খরচে। সেই খাঁচায় বসিয়ে দেন তিন যমজ শিশুকে, আর পাশে হাঁটে বড় সন্তান মরিয়ম। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে ঘুরে সাহায্য তোলেন তিনি।
জান্নাত বেগম বলেন, আমি সাহায্য তুলে দিন পার করি, এটা নিশ্চয়ই লজ্জার। কিন্তু আমার কোনো উপায় নেই। সন্তানদের ক্ষুধার্ত মুখ আমি দেখতে পারি না। অনেকে আমার সন্তানদের কিনে নেওয়ারও প্রস্তাব দিয়েছে, লাখ লাখ টাকা দিতে চেয়েছে। কিন্তু সন্তানের প্রতি মায়া কখনোই টাকার কাছে হার মানেনি।
তিনি আরও বলেন, আয় খুব সীমিত। তাই শিশুদের পর্যাপ্ত খাবার কিংবা পুষ্টিকর কিছু খাওয়াতে পারেন না। অনেক সময় তারা পেট ভরে খেতেও পায় না। জান্নাতের দুর্দশা দেখে ব্যথিত প্রতিবেশী শ্যামল। তিনি বলেন, একজন নারীর পক্ষে এত ছোট চারটি সন্তান লালনপালন করা কঠিন। কিন্তু জান্নাত তাদের মানুষ করার পাশাপাশি রাস্তায় নেমে উপার্জনের চেষ্টা করছেন। তিনি সত্যিই সংগ্রামী।
আরেক প্রতিবেশী শারমিন বলেন, ওদের কান্নার শব্দ শুনে মনটা কেঁদে ওঠে। কী অমানবিক জীবন যাপন করছে তারা। অথচ সমাজের ধনী মানুষরা অনেক ক্ষেত্রে সাহায্য করেন; কিন্তু জান্নাতের পাশে সেভাবে কেউ এগিয়ে আসেনি।
ঠাকুরগাঁও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সরদার মোস্তফা শাহিন বলেন, বিষয়টি আগে জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে ও জানার পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষে বিকেলে তাকে তাকে কিছু শুকনো খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তিনি সম্ভবত অন্যের বাসায় ভাড়া থাকেন। তিনি চাইলে থাকার জন্য আমরা তাকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘর প্রদান করতে পারি।
তিনি আরও বলেন, তিনি যদি চান ভিক্ষাবৃত্তি বাদ দিয়ে কোনো সম্মানজনক পেশায় আসতে চান তাহলে আমরা সরকারিভাবে তাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ও ঋণের ব্যবস্থা করে দিতে পারি। তা ছাড়া পরিস্থিতি বিবেচনায় যতটা সম্ভব প্রশাসন তার পাশে থাকার চেষ্টা করবে।
ঠাকুরগাঁওয়ে চার সন্তানকে নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জান্নাত বেগম নামের এক মা। শিশুসন্তানদের লোহার খাঁচায় করছেন লালনপালন। চিকিৎসা আর খরচ জোটাতে প্রতিনিয়ত করছেন সংগ্রাম। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে শিশুদের ভবিষ্যৎ।
খরচ জোগাড় করতে লোহার তৈরি খাঁচার মতো ঠেলাগাড়িতে তিন যমজ শিশুসন্তানকে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। তার পাশে হাঁটে সাড়ে তিন বছর বয়সী আরেক শিশুসন্তান। চার শিশুসন্তানকে নিয়ে এমন সংগ্রামের মধ্য দিয়েই কাটছে মা জান্নাত বেগমের জীবন।
জানা গেছে, জান্নাত বেগম ময়মনসিংহ জেলার মেয়ে। পাঁচ বছর আগে প্রেমের সম্পর্কের পর ঢাকায় বিয়ে হয় হাবিল নামের এক যুবকের সঙ্গে। বিয়ের পর তারা ঠাকুরগাঁওয়ে এসে বসবাস শুরু করেন। এক বছর পর কোলজুড়ে আসে মেয়ে সন্তান। পরের বছর আরও তিন যমজ সন্তান। চার সন্তান রেখে ছেড়ে যান স্বামী। নিরুপায় হয়ে পড়েন জান্নাত। শুরু হয় সংগ্রামী জীবন।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বদ্বেশরী সরকারি আশ্রয়ণের ঘরে থাকতেন জান্নাত আক্তার। স্বামী চলে যাওয়ায় হারিয়ে ফেলেন কূলকিনারা। প্রায় অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুরা। বাধ্য হয়ে চলে আসেন শহরের পরিষদ পাড়ায়। আশ্রয় নেন ভাড়া বাড়িতে।
কাজ খুঁজে বের করতে গিয়ে বাধা হয়ে দাঁড়ায় শিশুদের দায়িত্ব ও তাদের রেখে বাইরে গিয়ে উপার্জনের কোনো সুযোগ তার হাতে ছিল না। শেষ পর্যন্ত সন্তানদের ক্ষুধা নিবারণে বের করে আনেন এক অভিনব উপায়। নিজ উদ্যোগে স্থানীয় এক কামারের দোকানে চাকা লাগানো লোহার খাঁচা বানিয়ে নেন ৭ হাজার টাকা খরচে। সেই খাঁচায় বসিয়ে দেন তিন যমজ শিশুকে, আর পাশে হাঁটে বড় সন্তান মরিয়ম। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে ঘুরে সাহায্য তোলেন তিনি।
জান্নাত বেগম বলেন, আমি সাহায্য তুলে দিন পার করি, এটা নিশ্চয়ই লজ্জার। কিন্তু আমার কোনো উপায় নেই। সন্তানদের ক্ষুধার্ত মুখ আমি দেখতে পারি না। অনেকে আমার সন্তানদের কিনে নেওয়ারও প্রস্তাব দিয়েছে, লাখ লাখ টাকা দিতে চেয়েছে। কিন্তু সন্তানের প্রতি মায়া কখনোই টাকার কাছে হার মানেনি।
তিনি আরও বলেন, আয় খুব সীমিত। তাই শিশুদের পর্যাপ্ত খাবার কিংবা পুষ্টিকর কিছু খাওয়াতে পারেন না। অনেক সময় তারা পেট ভরে খেতেও পায় না। জান্নাতের দুর্দশা দেখে ব্যথিত প্রতিবেশী শ্যামল। তিনি বলেন, একজন নারীর পক্ষে এত ছোট চারটি সন্তান লালনপালন করা কঠিন। কিন্তু জান্নাত তাদের মানুষ করার পাশাপাশি রাস্তায় নেমে উপার্জনের চেষ্টা করছেন। তিনি সত্যিই সংগ্রামী।
আরেক প্রতিবেশী শারমিন বলেন, ওদের কান্নার শব্দ শুনে মনটা কেঁদে ওঠে। কী অমানবিক জীবন যাপন করছে তারা। অথচ সমাজের ধনী মানুষরা অনেক ক্ষেত্রে সাহায্য করেন; কিন্তু জান্নাতের পাশে সেভাবে কেউ এগিয়ে আসেনি।
ঠাকুরগাঁও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সরদার মোস্তফা শাহিন বলেন, বিষয়টি আগে জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে ও জানার পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষে বিকেলে তাকে তাকে কিছু শুকনো খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তিনি সম্ভবত অন্যের বাসায় ভাড়া থাকেন। তিনি চাইলে থাকার জন্য আমরা তাকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘর প্রদান করতে পারি।
তিনি আরও বলেন, তিনি যদি চান ভিক্ষাবৃত্তি বাদ দিয়ে কোনো সম্মানজনক পেশায় আসতে চান তাহলে আমরা সরকারিভাবে তাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ও ঋণের ব্যবস্থা করে দিতে পারি। তা ছাড়া পরিস্থিতি বিবেচনায় যতটা সম্ভব প্রশাসন তার পাশে থাকার চেষ্টা করবে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৩
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৬
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.