৩০ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৩৭
পিরোজপুরে একটি হত্যা মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুরে পিরোজপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- পিরোজপুর সদর উপজেলার গুয়াবাড়িয়া গ্রামের মৃত সেকেন্দার আলী শেখের ছেলে মজিবর শেখ, কুমিরমারা গ্রামের মোখলেছ হাওলাদারের ছেলে ফোরকান হাওলাদার ও মরিচাল গ্রামের মৃত খালেক শেখের ছেলে মো. মাহাবুব।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল পিরোজপুর সদর উপজেলার কুমিরমারা গ্রামের জামাল হাওলাদার নিজ চায়ের দোকানে কাজ শেষে রাত ১০টার দিকে বাড়ি ফিরছিলেন। আসামিরা কুমিরমারার স্লুইচ গেট এলাকায় জামালের পথরোধ করে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তাকে পিরোজপুরের হুলারহাট বাজারের খালের পাড়ে একটি গাছের সঙ্গে ট্রলারটি বেঁধে রেখে পালিয়ে যায়।
রাত ১টার দিকে বাজারের নৈশপ্রহরী ট্রলারে জামালকে আহত অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ তাকে উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ এপ্রিল জামাল মারা যায়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই কামাল হাওলাদার বাদী থানায় আটজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আকন বলেন, এ রায়ে বাদীপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
পিরোজপুরে একটি হত্যা মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুরে পিরোজপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- পিরোজপুর সদর উপজেলার গুয়াবাড়িয়া গ্রামের মৃত সেকেন্দার আলী শেখের ছেলে মজিবর শেখ, কুমিরমারা গ্রামের মোখলেছ হাওলাদারের ছেলে ফোরকান হাওলাদার ও মরিচাল গ্রামের মৃত খালেক শেখের ছেলে মো. মাহাবুব।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল পিরোজপুর সদর উপজেলার কুমিরমারা গ্রামের জামাল হাওলাদার নিজ চায়ের দোকানে কাজ শেষে রাত ১০টার দিকে বাড়ি ফিরছিলেন। আসামিরা কুমিরমারার স্লুইচ গেট এলাকায় জামালের পথরোধ করে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তাকে পিরোজপুরের হুলারহাট বাজারের খালের পাড়ে একটি গাছের সঙ্গে ট্রলারটি বেঁধে রেখে পালিয়ে যায়।
রাত ১টার দিকে বাজারের নৈশপ্রহরী ট্রলারে জামালকে আহত অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ তাকে উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ এপ্রিল জামাল মারা যায়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই কামাল হাওলাদার বাদী থানায় আটজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আকন বলেন, এ রায়ে বাদীপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
৩০ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৪১
পিরোজপুর শহরের বলেশ্বর ব্রিজ হতে জেলা এনএসআই এর গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সরকারি ১০ মেট্রিক টন চালসহ পিকাপ ট্রাক খুলনায় পাচারকালে আটক করা হয়েছে। পিরোজপুর জেলায় পুরাতন পৌরসভা এলাকা হতে মেসার্স সুমন এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী সুমন সাহা গোডাউন হতে এ চাল খুলনায় পাঠানো হয়েছিলো বলে জানান পিকাপট্রাক চালক মিজান। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পিরোজপুর সদর থানায় এ বিষয়ে একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান সদর থানার ওসি মো: রবিউল ইসলাম।
আটক হওয়া ট্রাক মালিক মিজান সেখ (৪২) খুলনা জেলার ইব্রাহিম সেখ এর পুত্র। হেল্পার রমজান হাওলাদার (১৮) বাগেরহটে জেলার মোড়েলগঞ্জ উপজেলার মহিষপুরা এলাকার ইশারাত হাওলাদার এর পুত্র।
মামলা সূত্রে জানাযায়, বিভিন্ন সময়ে টিয়ার, কাবিখা, জিয়ার চাল মজুদ করে অবৈধ ভাবে খুলনা পাঠানো সময় জেলাে গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে ১০ টন সরকারি চাল একটি ট্রাক গাড়ি নং (১৫-০০০৯) চালক মিজান ও হেল্পার সহ মোট দুইজনকে আটক করে।
চাল বোঝাই ট্রাকটি খুলনায় নিয়ে যাওয়া পথে তাদের আটক করা হয়। নূরজাহান ব্রান্ডের ২৫ কেজির ১৮২ বস্তা চাল যার মূল্য ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা এবং সরকারি খাদ্য গুদামের ১০৯ বস্তা চাল যার মূল্য ৩ লাখ ৮১ হাজার ৫০০ টাকা মোট ৭ লাখ টাকার চাল সহ পিকাপট্রাক আটক করা হয়। চালের উৎস ও প্রয়োজনীয় দালিলিক কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে পিরোজপুর সদর থানায় একটা নিয়মিত জিয়ার মামলা রজ্জু হয়। জিআর মলা নাং ২১, তারিখ-২৯-০৭-২০২৫।
পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রবিউল ইসলাম বলেন, যৌথবাহিনীর অভিযানে সরকারি ১০ মেট্রিক টন চালসহ ট্রাক খুলনায় পাচারকালে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। এবিষয়ে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। আসামীদের দালতে পাঠানো হয়েছে।
পিরোজপুর শহরের বলেশ্বর ব্রিজ হতে জেলা এনএসআই এর গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সরকারি ১০ মেট্রিক টন চালসহ পিকাপ ট্রাক খুলনায় পাচারকালে আটক করা হয়েছে। পিরোজপুর জেলায় পুরাতন পৌরসভা এলাকা হতে মেসার্স সুমন এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী সুমন সাহা গোডাউন হতে এ চাল খুলনায় পাঠানো হয়েছিলো বলে জানান পিকাপট্রাক চালক মিজান। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পিরোজপুর সদর থানায় এ বিষয়ে একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান সদর থানার ওসি মো: রবিউল ইসলাম।
আটক হওয়া ট্রাক মালিক মিজান সেখ (৪২) খুলনা জেলার ইব্রাহিম সেখ এর পুত্র। হেল্পার রমজান হাওলাদার (১৮) বাগেরহটে জেলার মোড়েলগঞ্জ উপজেলার মহিষপুরা এলাকার ইশারাত হাওলাদার এর পুত্র।
মামলা সূত্রে জানাযায়, বিভিন্ন সময়ে টিয়ার, কাবিখা, জিয়ার চাল মজুদ করে অবৈধ ভাবে খুলনা পাঠানো সময় জেলাে গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে ১০ টন সরকারি চাল একটি ট্রাক গাড়ি নং (১৫-০০০৯) চালক মিজান ও হেল্পার সহ মোট দুইজনকে আটক করে।
চাল বোঝাই ট্রাকটি খুলনায় নিয়ে যাওয়া পথে তাদের আটক করা হয়। নূরজাহান ব্রান্ডের ২৫ কেজির ১৮২ বস্তা চাল যার মূল্য ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা এবং সরকারি খাদ্য গুদামের ১০৯ বস্তা চাল যার মূল্য ৩ লাখ ৮১ হাজার ৫০০ টাকা মোট ৭ লাখ টাকার চাল সহ পিকাপট্রাক আটক করা হয়। চালের উৎস ও প্রয়োজনীয় দালিলিক কাগজপত্র যাচাই-বাছাই শেষে পিরোজপুর সদর থানায় একটা নিয়মিত জিয়ার মামলা রজ্জু হয়। জিআর মলা নাং ২১, তারিখ-২৯-০৭-২০২৫।
পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রবিউল ইসলাম বলেন, যৌথবাহিনীর অভিযানে সরকারি ১০ মেট্রিক টন চালসহ ট্রাক খুলনায় পাচারকালে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। এবিষয়ে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। আসামীদের দালতে পাঠানো হয়েছে।
২৮ জুলাই, ২০২৫ ১৯:৪৫
পিরোজপুরের কাউখালীতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম এবং গুপ্ত হত্যার শিকার ব্যবসায়ী নাজমুল হক মুরাদের সঠিক পরিচয় নির্ধারণ করতে কবর থেকে দ্বিতীয়বার লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ সংগ্রহ করা হয়েছে।
ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে তার পরিচয় নিশ্চিত হতে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি এর কার্যালয় থেকে অনুরোধের প্রেক্ষিতে পিরোজপুরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান গত মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এ আদেশ দেন।
মৃত্যুর ১৪ বছর পর দ্বিতীয় বার সোমবার (২৮জুলাই) সকালে পিরোজপুরের কাউখালীর পার সাতুরিয়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থান থেকে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গুম কমিশনের সদস্য মানবাধিকার কর্মী নূর খান, কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্বজল মোল্লা।জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ পালনে কাউখালী উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুদীপ্ত দেবনাথ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইসতিয়াক আহমেদ, কাউখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সোলায়মান, মামলার বাদী মুরাদের ভাই মিরাজুল ইসলামের উপস্থিতিতে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করেন।
জানাগেছে, আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলার আসামী কাউখালীর ব্যবসায়ী মুরাদ, রাজাপুর উপজেলার নৈকাঠী গ্রামের মিজান জোমাদ্দার ও ফোরকানকে ২০১১ সালের ১৭ই এপ্রিল ঢাকার উত্তরা থেকে র্যাব পরিচয়ে ধরে নিয়ে যায়। এরপরে তাদের কোন সন্ধান পায়নি তাদের পরিবার। ১০দিন পরে ২৭ এপ্রিল ২০১১ ঢাকার তুরাগ তীরে বালির নিচ থেকে বস্তাবন্দি ৩ যুবকের গলিত লাশ উদ্ধার করে ছিল পুলিশ। পরে তিন জনের পরিবার তাদের লাশ সনাক্ত করে প্রত্যেক এর বাড়িতে দাফন করে।
উল্লেখ্য, কাউখালীতে আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলায় গুপ্ত হত্যায় নিহত দুইজন আসামী থাকায় মামলার বাদী নিহত দুই আসামীর ডিএনএ টেষ্টের আবেদন করলে স্বরাস্ট্র মস্ত্রণালয়ের নির্দেশে ঢাকার সিএমএম আদালতের চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট একেএম এনামুল হক ২০১১ সালের জুন মাসে মুরাদ ও মিজানের ডিএনএ টেস্ট এর নির্দেশ দেয়।
২০১১ সালের ৪ জুলাই কাউখালীর পারসাতুরিয়া গ্রামে নাজমুল হক মুরাদের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে লাশের দাঁত সহ বিভিন্ন উপকরন সংগ্রহ করে ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হয়। পরে ডিএনএ টেস্টে কাউখালীতে দাফন দেয়া লাশ মুরাদের নয় বলে প্রমানিত হয়েছে বলে জানিয়েছিল তৎকালিন হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসি আঃ রাজ্জাক। মামলায় মিজান ও মুরাদকে জীবিত দেখিয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশীট দিয়ে ছিল।
কিন্ত দীর্ঘ ১৪ বছরে মুরাদের ছোট ভাই নাজমুল হক মুরাদের সঠিক সন্ধান এবং তদন্ত করে সুষ্ঠ বিচার দাবি করে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি নিকট । পরে গত ২৮ এপ্রিল (২০২৫ ) গুম সংক্রান্ত কমিশন এর দুই জন সদস্য কাউখালীতে আসেন এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ঘটনার বিবরন শুনে মুরাদের লাশ ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নির্দেশ দেন।
পিরোজপুরের কাউখালীতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম এবং গুপ্ত হত্যার শিকার ব্যবসায়ী নাজমুল হক মুরাদের সঠিক পরিচয় নির্ধারণ করতে কবর থেকে দ্বিতীয়বার লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ সংগ্রহ করা হয়েছে।
ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে তার পরিচয় নিশ্চিত হতে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি এর কার্যালয় থেকে অনুরোধের প্রেক্ষিতে পিরোজপুরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান গত মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এ আদেশ দেন।
মৃত্যুর ১৪ বছর পর দ্বিতীয় বার সোমবার (২৮জুলাই) সকালে পিরোজপুরের কাউখালীর পার সাতুরিয়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থান থেকে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গুম কমিশনের সদস্য মানবাধিকার কর্মী নূর খান, কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্বজল মোল্লা।জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ পালনে কাউখালী উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুদীপ্ত দেবনাথ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইসতিয়াক আহমেদ, কাউখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সোলায়মান, মামলার বাদী মুরাদের ভাই মিরাজুল ইসলামের উপস্থিতিতে মরদেহের নমুনা সংগ্রহ করেন।
জানাগেছে, আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলার আসামী কাউখালীর ব্যবসায়ী মুরাদ, রাজাপুর উপজেলার নৈকাঠী গ্রামের মিজান জোমাদ্দার ও ফোরকানকে ২০১১ সালের ১৭ই এপ্রিল ঢাকার উত্তরা থেকে র্যাব পরিচয়ে ধরে নিয়ে যায়। এরপরে তাদের কোন সন্ধান পায়নি তাদের পরিবার। ১০দিন পরে ২৭ এপ্রিল ২০১১ ঢাকার তুরাগ তীরে বালির নিচ থেকে বস্তাবন্দি ৩ যুবকের গলিত লাশ উদ্ধার করে ছিল পুলিশ। পরে তিন জনের পরিবার তাদের লাশ সনাক্ত করে প্রত্যেক এর বাড়িতে দাফন করে।
উল্লেখ্য, কাউখালীতে আইনজীবি গিয়াস উদ্দিন খান মাসুদ হত্যা মামলায় গুপ্ত হত্যায় নিহত দুইজন আসামী থাকায় মামলার বাদী নিহত দুই আসামীর ডিএনএ টেষ্টের আবেদন করলে স্বরাস্ট্র মস্ত্রণালয়ের নির্দেশে ঢাকার সিএমএম আদালতের চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট একেএম এনামুল হক ২০১১ সালের জুন মাসে মুরাদ ও মিজানের ডিএনএ টেস্ট এর নির্দেশ দেয়।
২০১১ সালের ৪ জুলাই কাউখালীর পারসাতুরিয়া গ্রামে নাজমুল হক মুরাদের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে লাশের দাঁত সহ বিভিন্ন উপকরন সংগ্রহ করে ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হয়। পরে ডিএনএ টেস্টে কাউখালীতে দাফন দেয়া লাশ মুরাদের নয় বলে প্রমানিত হয়েছে বলে জানিয়েছিল তৎকালিন হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসি আঃ রাজ্জাক। মামলায় মিজান ও মুরাদকে জীবিত দেখিয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশীট দিয়ে ছিল।
কিন্ত দীর্ঘ ১৪ বছরে মুরাদের ছোট ভাই নাজমুল হক মুরাদের সঠিক সন্ধান এবং তদন্ত করে সুষ্ঠ বিচার দাবি করে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি নিকট । পরে গত ২৮ এপ্রিল (২০২৫ ) গুম সংক্রান্ত কমিশন এর দুই জন সদস্য কাউখালীতে আসেন এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ঘটনার বিবরন শুনে মুরাদের লাশ ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নির্দেশ দেন।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১৬:১৫
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা অধিদপ্তরে আয়োজনে শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে নয়টায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে জুলাই পূর্ণজাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথপাঠ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কাউখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত দেবনাথ, উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম আহসান কবির, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা এইচ এম দ্বীন মোহাম্মদ, উপজেলা জামাতের আমীর মাওলানা মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হুমায়ুন কবির, সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা মাকসুদুর রহমান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাউখালী প্রেস ক্লাবের সভাপতি রিয়াদ মাহমুদ সিকদার, সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি হাফেজ মাসুম বিল্লাহসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধি, অভিভাবক, শিক্ষার্থী, গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনের দায়িত্ব পালন করেন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান।
উপস্থিত সকলের দাঁড়িয়ে একত্রে শপথ পাঠ করেন অন্যায়, দুর্নীতি, বৈষম্য নারী শিশু নির্যাতন আর দারিদ্র্যের অপমান থেকে মুক্ত করবো আমাদের এই মাতৃভূমিকে, সরকার মানে আমি আর রাষ্ট্র মানে আমরা।
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা অধিদপ্তরে আয়োজনে শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে নয়টায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে জুলাই পূর্ণজাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথপাঠ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কাউখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত দেবনাথ, উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম আহসান কবির, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা এইচ এম দ্বীন মোহাম্মদ, উপজেলা জামাতের আমীর মাওলানা মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হুমায়ুন কবির, সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা মাকসুদুর রহমান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাউখালী প্রেস ক্লাবের সভাপতি রিয়াদ মাহমুদ সিকদার, সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি হাফেজ মাসুম বিল্লাহসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধি, অভিভাবক, শিক্ষার্থী, গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনের দায়িত্ব পালন করেন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান।
উপস্থিত সকলের দাঁড়িয়ে একত্রে শপথ পাঠ করেন অন্যায়, দুর্নীতি, বৈষম্য নারী শিশু নির্যাতন আর দারিদ্র্যের অপমান থেকে মুক্ত করবো আমাদের এই মাতৃভূমিকে, সরকার মানে আমি আর রাষ্ট্র মানে আমরা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.