১৯ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:৫৭
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ২৪ কেজি ওজনের বিশাল একটি কোরাল মাছ ধরা পড়েছে। পরে এক মৎস্য ব্যবসায়ীর কাছে মাছটি ৩৬ হাজার টাকায় বিক্রি করেন জেলে আল আমিন।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সকালে কুয়াকাটা মাছ বাজারে মাছটি তোলা হয়। মাছটির ওজন হয় ২৩ কেজি ৬৫০ গ্রাম। ১ হাজার ৫২০ টাকা কেজি দরে ৩৫ হাজার ৯৩৮ টাকায় মাছটি বিক্রি হয়।
ব্যবসায়ীরা জানান, এর আগে গত ১৫ আগস্ট কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের লেম্বুরবন এলাকায় আল-আমিন মাঝি সাগরে ইলিশ ধরতে গেলে সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় ২৩ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ পেয়েছিলেন। মাছটি এ বাজারেই ৩৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
গাজী ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. বশির গাজী বলেন, এমন বড় সাইজের মাছের চাহিদা অনেক বেশি। তাই আমরা উপকূলীয় এলাকার জেলে এবং বড় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে মাছগুলো সংগ্রহ করি। আজকে সুন্দরবন থেকে এ মাছটি আমি সংগ্রহ করেছি, আশা করছি বেশ ভালো দামেই বিক্রি করতে পারব।
ওয়াল্ডফিশ-বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী বখতিয়ার রহমান বলেন, বর্ষা মৌসুমে মূলত মাছ ধরার উপযুক্ত সময়। এ সময় উপকূলের নদনদীসহ বঙ্গোপসাগরের মোহনায় বড় সাইজের ইলিশ, কোরালসহ সামুদ্রিক বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরা পড়ে। বড় সাইজের কোরাল মাছ অনেক সময় রোগাক্রান্ত হওয়া, পেটে ব্যথা হওয়া, মাইক্রোপ্লাস্টিকের প্রভাব, পলিথিন বা প্লাস্টিক খেলে ভেসে থাকে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এটি উপকূলের জেলেদের জন্য অত্যন্ত সুখবর। এমন সাইজের বড় কোরাল মাছ এর আগেও কয়েকটি ধরা পড়েছে। এটি নিষেধাজ্ঞার একটি সুফল। সামুদ্রিক মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালন করলে উপকূলের জেলেরা বেশ ভালো পরিমাণ মাছ পাবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ২৪ কেজি ওজনের বিশাল একটি কোরাল মাছ ধরা পড়েছে। পরে এক মৎস্য ব্যবসায়ীর কাছে মাছটি ৩৬ হাজার টাকায় বিক্রি করেন জেলে আল আমিন।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সকালে কুয়াকাটা মাছ বাজারে মাছটি তোলা হয়। মাছটির ওজন হয় ২৩ কেজি ৬৫০ গ্রাম। ১ হাজার ৫২০ টাকা কেজি দরে ৩৫ হাজার ৯৩৮ টাকায় মাছটি বিক্রি হয়।
ব্যবসায়ীরা জানান, এর আগে গত ১৫ আগস্ট কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের লেম্বুরবন এলাকায় আল-আমিন মাঝি সাগরে ইলিশ ধরতে গেলে সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় ২৩ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ পেয়েছিলেন। মাছটি এ বাজারেই ৩৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
গাজী ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. বশির গাজী বলেন, এমন বড় সাইজের মাছের চাহিদা অনেক বেশি। তাই আমরা উপকূলীয় এলাকার জেলে এবং বড় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে মাছগুলো সংগ্রহ করি। আজকে সুন্দরবন থেকে এ মাছটি আমি সংগ্রহ করেছি, আশা করছি বেশ ভালো দামেই বিক্রি করতে পারব।
ওয়াল্ডফিশ-বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী বখতিয়ার রহমান বলেন, বর্ষা মৌসুমে মূলত মাছ ধরার উপযুক্ত সময়। এ সময় উপকূলের নদনদীসহ বঙ্গোপসাগরের মোহনায় বড় সাইজের ইলিশ, কোরালসহ সামুদ্রিক বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরা পড়ে। বড় সাইজের কোরাল মাছ অনেক সময় রোগাক্রান্ত হওয়া, পেটে ব্যথা হওয়া, মাইক্রোপ্লাস্টিকের প্রভাব, পলিথিন বা প্লাস্টিক খেলে ভেসে থাকে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এটি উপকূলের জেলেদের জন্য অত্যন্ত সুখবর। এমন সাইজের বড় কোরাল মাছ এর আগেও কয়েকটি ধরা পড়েছে। এটি নিষেধাজ্ঞার একটি সুফল। সামুদ্রিক মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালন করলে উপকূলের জেলেরা বেশ ভালো পরিমাণ মাছ পাবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:৫২
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ ঘোষিত তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের লেবুখালী ব্রিজ টোলপ্লাজায় অবস্থান নেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ঘণ্টাব্যাপী চলা এ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা দাবি দাবির পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে দুপুর ১টার দিকে কর্মসূচি শেষ করে তারা পুনরায় ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে-
১। ডিএই, বিএডিসিসহ অন্যান্য সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেড (উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা/সমমান) কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২। নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ব্যতীত ৯ম গ্রেডে (বিএডিসি এর কোটা বাতিল) পদোন্নতির কোনো সুযোগ রাখা যাবে না।
৩। কৃষি অথবা কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ক স্নাতক ব্যতীত নামের সাথে ‘কৃষিবিদ’ পদবি ব্যবহার করা যাবে না। এ বিষয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ ঘোষিত তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের লেবুখালী ব্রিজ টোলপ্লাজায় অবস্থান নেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ঘণ্টাব্যাপী চলা এ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা দাবি দাবির পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে দুপুর ১টার দিকে কর্মসূচি শেষ করে তারা পুনরায় ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে-
১। ডিএই, বিএডিসিসহ অন্যান্য সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেড (উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা/সমমান) কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২। নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ব্যতীত ৯ম গ্রেডে (বিএডিসি এর কোটা বাতিল) পদোন্নতির কোনো সুযোগ রাখা যাবে না।
৩। কৃষি অথবা কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ক স্নাতক ব্যতীত নামের সাথে ‘কৃষিবিদ’ পদবি ব্যবহার করা যাবে না। এ বিষয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ২০:৪৩
গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর বাউফলে গনঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগষ্ট) বিকেল ৫ টার দিকে বাউফল থানা সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে দলীয় অফিসের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, গনঅধিকার পরিষদের বাউফল উপজেলা শাখার আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. হাবিবুর রহমান, সদস্য সচিব সাকিল আহম্মেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদুল ইসলাম, বাউফল উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হাসান মাহমুদ, পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. রুহুল আমিন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা ভিভি নুরুল হক নূরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর বাউফলে গনঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগষ্ট) বিকেল ৫ টার দিকে বাউফল থানা সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে দলীয় অফিসের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, গনঅধিকার পরিষদের বাউফল উপজেলা শাখার আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. হাবিবুর রহমান, সদস্য সচিব সাকিল আহম্মেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদুল ইসলাম, বাউফল উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হাসান মাহমুদ, পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. রুহুল আমিন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা ভিভি নুরুল হক নূরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:০৬
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানে চাঁদার দাবিতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগে জড়িতদের দ্রæত গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সারে ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানের কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের প্রতিনিধি মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি অভিযোগ করেন, গত ১১ ফেব্রæয়ারি দুপুরে কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণের সময় আবুবকর শিপন, নাহিদ, কালাম, সোহেল ও জব্বার মৃধাসহ আরও কয়েকজন ব্যক্তি দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
এতে প্রায় তিন লাখ ছাপান্ন হাজার টাকার মালামাল লুট হয়ে যায় বলে দাবি করেন তিনি। এসময় স্থানীয় মদনপুরা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাঁধা দিলে হামলাকারীরা তাদের উপরও চড়াও হয়।
পরে ১৪ ফেব্রæয়ারি বাউফল থানায় দ্রæত বিচার আইনের ৪ ও ৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। অভিযুক্ত আবুবকর শিপন বলেন, “ঘটনার তদন্ত করছেন থানার তদন্ত কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম।
কিন্তু তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই আমাদের বিরুদ্ধে বারবার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে।” বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তে চাঁদাবাজি ও হামলার প্রমাণ পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানে চাঁদার দাবিতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগে জড়িতদের দ্রæত গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সারে ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানের কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের প্রতিনিধি মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি অভিযোগ করেন, গত ১১ ফেব্রæয়ারি দুপুরে কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণের সময় আবুবকর শিপন, নাহিদ, কালাম, সোহেল ও জব্বার মৃধাসহ আরও কয়েকজন ব্যক্তি দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
এতে প্রায় তিন লাখ ছাপান্ন হাজার টাকার মালামাল লুট হয়ে যায় বলে দাবি করেন তিনি। এসময় স্থানীয় মদনপুরা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাঁধা দিলে হামলাকারীরা তাদের উপরও চড়াও হয়।
পরে ১৪ ফেব্রæয়ারি বাউফল থানায় দ্রæত বিচার আইনের ৪ ও ৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। অভিযুক্ত আবুবকর শিপন বলেন, “ঘটনার তদন্ত করছেন থানার তদন্ত কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম।
কিন্তু তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই আমাদের বিরুদ্ধে বারবার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে।” বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তে চাঁদাবাজি ও হামলার প্রমাণ পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.