০৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:২১
বগুড়ার শাজাহানপুরে এক ব্যক্তিকে মামলা ও গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে এক পুলিশ কনস্টেবল জনতার হাতে আটক হয়েছেন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও থানা পুলিশ তাকে হেফাজতে নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকালে উপজেলার নিশ্চিন্তপুর শাহ্পাড়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। আটক পুলিশ সদস্য রুহুল আমিন (৩২) সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলাধীন কয়রা শহরতলি গ্রামের আহমেদ আলীর ছেলে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাজাহানপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার চন্দনবাইশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত থাকা অবস্থায় রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে জুয়ার আসর থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ থাকায় বর্তমানে তাকে পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, কিছুদিন আগে ডিবি পরিচয়ে নিশ্চিন্তপুর শাহ্পাড়া গ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল বাকি শাহকে (৬০) আটক করতে যায় কনস্টেবল রুহুল আমিন। কিন্তু তিনি বাড়িতে না থাকায় তার পরিবারের কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে চলে যান রুহুল আমিন।
এক পর্যায়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে ফের আব্দুল বাকি শাহর বাড়িতে যান কনস্টেবল রুহুল আমিন। সেখানে গিয়ে আব্দুল বাকি শাহর ছেলে সাজ্জাদ হোসেন সবুজকে (৩২) বলে, গোপন সংবাদে জানা গেছে তার বাড়ির কোনায় কিছু আছে। আপনাকে নিয়ে সেটা উদ্ধার করতে হবে।
একপর্যায়ে সাজ্জাদ হোসেন সবুজকে তার বাড়ির দক্ষিণ পাশে কলাবাগানে নিয়ে গিয়ে একটি ছোট্ট টিনের কৌটা দেখতে পায় এবং কৌটাটি সবুজকে তুলতে বলে। এরপর ওই কৌটা খুলে পাঁচ রাউন্ড রাবার বুলেট দেখতে পায়।
এসময় সবুজকে বলে, ৫ আগস্টের পরে অনেক থানায় মিসিং হওয়া বুলেট আপনার বাড়ির পেছনে পাওয়া গেল। এ ঘটনায় মামলা হবে এবং আপনাকে গ্রেপ্তার করা হবে। এমন ভয় দেখিয়ে সবুজের কাছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দাবি করেন কনস্টেবল রুহুল আমিন। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা রুহুল আমিনকে আটকে মারধর করে।
অন্যদিকে সবুজের বড় বোন শাপলা খাতুন (৩৮) পুলিশের জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করেন এবং সেনাবাহিনীকে বিষয়টি অবগত করেন। সংবাদ পেয়ে সেনাসদস্য ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে এবং দুপুর ২টার দিকে কনস্টেবল রুহুল আমিনকে উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নেয়। এসময় রুহুল আমিনের হেফাজত থেকে পাঁচটি রাবার বুলেট ও তার ব্যাগে থাকা ১৫টি গুলি উদ্ধার করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
শাজাহানপুর থানার ওসি শফিকুল ইসলাম জানান, জনতার হাতে আটক ও গণধোলাইয়ে আহত অবস্থায় কনস্টেবল রুহুল আমিনকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চাঁদা দাবির ঘটনায় ভিকটিমের বড় বোন শাপলা খাতুন বাদী হয়ে এজাহার দায়ের করেছেন।
বগুড়ার শাজাহানপুরে এক ব্যক্তিকে মামলা ও গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে এক পুলিশ কনস্টেবল জনতার হাতে আটক হয়েছেন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও থানা পুলিশ তাকে হেফাজতে নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকালে উপজেলার নিশ্চিন্তপুর শাহ্পাড়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। আটক পুলিশ সদস্য রুহুল আমিন (৩২) সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলাধীন কয়রা শহরতলি গ্রামের আহমেদ আলীর ছেলে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাজাহানপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার চন্দনবাইশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত থাকা অবস্থায় রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে জুয়ার আসর থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ থাকায় বর্তমানে তাকে পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, কিছুদিন আগে ডিবি পরিচয়ে নিশ্চিন্তপুর শাহ্পাড়া গ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল বাকি শাহকে (৬০) আটক করতে যায় কনস্টেবল রুহুল আমিন। কিন্তু তিনি বাড়িতে না থাকায় তার পরিবারের কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে চলে যান রুহুল আমিন।
এক পর্যায়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে ফের আব্দুল বাকি শাহর বাড়িতে যান কনস্টেবল রুহুল আমিন। সেখানে গিয়ে আব্দুল বাকি শাহর ছেলে সাজ্জাদ হোসেন সবুজকে (৩২) বলে, গোপন সংবাদে জানা গেছে তার বাড়ির কোনায় কিছু আছে। আপনাকে নিয়ে সেটা উদ্ধার করতে হবে।
একপর্যায়ে সাজ্জাদ হোসেন সবুজকে তার বাড়ির দক্ষিণ পাশে কলাবাগানে নিয়ে গিয়ে একটি ছোট্ট টিনের কৌটা দেখতে পায় এবং কৌটাটি সবুজকে তুলতে বলে। এরপর ওই কৌটা খুলে পাঁচ রাউন্ড রাবার বুলেট দেখতে পায়।
এসময় সবুজকে বলে, ৫ আগস্টের পরে অনেক থানায় মিসিং হওয়া বুলেট আপনার বাড়ির পেছনে পাওয়া গেল। এ ঘটনায় মামলা হবে এবং আপনাকে গ্রেপ্তার করা হবে। এমন ভয় দেখিয়ে সবুজের কাছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দাবি করেন কনস্টেবল রুহুল আমিন। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা রুহুল আমিনকে আটকে মারধর করে।
অন্যদিকে সবুজের বড় বোন শাপলা খাতুন (৩৮) পুলিশের জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করেন এবং সেনাবাহিনীকে বিষয়টি অবগত করেন। সংবাদ পেয়ে সেনাসদস্য ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে এবং দুপুর ২টার দিকে কনস্টেবল রুহুল আমিনকে উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নেয়। এসময় রুহুল আমিনের হেফাজত থেকে পাঁচটি রাবার বুলেট ও তার ব্যাগে থাকা ১৫টি গুলি উদ্ধার করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
শাজাহানপুর থানার ওসি শফিকুল ইসলাম জানান, জনতার হাতে আটক ও গণধোলাইয়ে আহত অবস্থায় কনস্টেবল রুহুল আমিনকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চাঁদা দাবির ঘটনায় ভিকটিমের বড় বোন শাপলা খাতুন বাদী হয়ে এজাহার দায়ের করেছেন।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৫২
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৪
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০২
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.