০৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:২৮
মিয়ানমারে সামরিক জান্তা-বিরোধী সশস্ত্র দুটি গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। চলমান এই সংঘর্ষে প্রাণ বাঁচাতে দেশটির হাজার হাজার শরণার্থী পালিয়ে প্রতিবেশী ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মিজোরাম রাজ্যে আশ্রয় নিয়েছেন।
সোমবার ভারতীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। ভারতের জ্যেষ্ঠ এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, গত ২ জুলাই মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় চিন রাজ্যের কৌশলগত বিভিন্ন এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই গোষ্ঠী চিন ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স (সিএনডিএফ) ও চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স-হুয়ালংরাম (সিডিএফ-এইচ) মাঝে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। সেদিন থেকেই চিন রাজ্যের হাজার হাজার শরণার্থী সীমান্ত পেরিয়ে মিজোরামে ঢুকতে শুরু করেন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার অনুমতি না থাকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, চিন রাজ্যে সংঘর্ষ শুরুর পর থেকে প্রায় ৪ হাজার শরণার্থী সীমান্ত পেরিয়ে মিজোরামে পাড়ি জমিয়েছেন।
মিয়ানমারের চিন রাজ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীগুলোর নিয়ন্ত্রণ থাকা বিভিন্ন এলাকার সঙ্গে ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্ত রয়েছে। মিজোরামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মিয়ানমারের চিন জনগোষ্ঠীর জাতিগত সম্পর্ক রয়েছে।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারে অং সান সু চি নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর থেকেই হাজার হাজার শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়ে আসছে মিজোরাম।
মিজোরামের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে সাপদাঙ্গা মিয়ানমারের নতুন শরণার্থীদের ওই রাজ্যে পৌঁছানোর তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীদের সংখ্যা ৩ হাজার হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সাপদাঙ্গা বলেন, ‘‘চিন রাজ্যের এই সংঘর্ষ আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। মানুষ চলে এসেছে এবং মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা তাদের পানি, খাদ্য ও আশ্রয় দিতে বাধ্য হয়েছি।’’
আর ভারতীয় ওই নিরাপত্তা বলেছেন, রোববার রাত পর্যন্ত রাজ্যের চাম্পাই জেলার জোখাওথার ও সাইখুমফাই গ্রামে মোট ৩ হাজার ৯৮০ জন শরণার্থীকে নথিভুক্ত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, শরণার্থীদের এই সংখ্যা প্রাথমিক এবং ক্রমাগত তা পরিবর্তন হচ্ছে। শুরুতে অল্প-সংখ্যক মানুষ এসেছিলেন। তবে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করায় ও সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় আরও বেশিসংখ্যক মানুষ আসতে শুরু করেন। এই বিষয়ে জানতে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের একজন মুখপাত্রকে টেলিফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
সূত্র: রয়টার্স।
মিয়ানমারে সামরিক জান্তা-বিরোধী সশস্ত্র দুটি গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। চলমান এই সংঘর্ষে প্রাণ বাঁচাতে দেশটির হাজার হাজার শরণার্থী পালিয়ে প্রতিবেশী ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মিজোরাম রাজ্যে আশ্রয় নিয়েছেন।
সোমবার ভারতীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। ভারতের জ্যেষ্ঠ এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, গত ২ জুলাই মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় চিন রাজ্যের কৌশলগত বিভিন্ন এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই গোষ্ঠী চিন ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স (সিএনডিএফ) ও চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স-হুয়ালংরাম (সিডিএফ-এইচ) মাঝে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। সেদিন থেকেই চিন রাজ্যের হাজার হাজার শরণার্থী সীমান্ত পেরিয়ে মিজোরামে ঢুকতে শুরু করেন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার অনুমতি না থাকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, চিন রাজ্যে সংঘর্ষ শুরুর পর থেকে প্রায় ৪ হাজার শরণার্থী সীমান্ত পেরিয়ে মিজোরামে পাড়ি জমিয়েছেন।
মিয়ানমারের চিন রাজ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীগুলোর নিয়ন্ত্রণ থাকা বিভিন্ন এলাকার সঙ্গে ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্ত রয়েছে। মিজোরামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মিয়ানমারের চিন জনগোষ্ঠীর জাতিগত সম্পর্ক রয়েছে।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারে অং সান সু চি নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর থেকেই হাজার হাজার শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়ে আসছে মিজোরাম।
মিজোরামের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে সাপদাঙ্গা মিয়ানমারের নতুন শরণার্থীদের ওই রাজ্যে পৌঁছানোর তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীদের সংখ্যা ৩ হাজার হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সাপদাঙ্গা বলেন, ‘‘চিন রাজ্যের এই সংঘর্ষ আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। মানুষ চলে এসেছে এবং মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা তাদের পানি, খাদ্য ও আশ্রয় দিতে বাধ্য হয়েছি।’’
আর ভারতীয় ওই নিরাপত্তা বলেছেন, রোববার রাত পর্যন্ত রাজ্যের চাম্পাই জেলার জোখাওথার ও সাইখুমফাই গ্রামে মোট ৩ হাজার ৯৮০ জন শরণার্থীকে নথিভুক্ত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, শরণার্থীদের এই সংখ্যা প্রাথমিক এবং ক্রমাগত তা পরিবর্তন হচ্ছে। শুরুতে অল্প-সংখ্যক মানুষ এসেছিলেন। তবে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করায় ও সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় আরও বেশিসংখ্যক মানুষ আসতে শুরু করেন। এই বিষয়ে জানতে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের একজন মুখপাত্রকে টেলিফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
সূত্র: রয়টার্স।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৪
ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় বাজেটে কাটছাঁটের সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানী প্যারিসসহ দেশের ছোট-বড় শহরে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। ট্রেড ইউনিয়ন ও বামপন্থি দলগুলোর আহ্বানে অনুষ্ঠিত এই বিক্ষোভকে দেশজুড়ে সবচেয়ে বড় ধরণের আন্দোলনের মধ্যে গণ্য করা হচ্ছে।
ট্রেড ইউনিয়নের দাবি অনুযায়ী, বিক্ষোভে কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষ অংশ নিয়েছেন। অন্যদিকে, ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ বিক্ষোভকারী হওয়ার তথ্য দিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সারা দেশে ৮০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশের সঙ্গে সংঘাত ও ধস্তাধস্তি
প্যারিস, লিওন ও নানতেসে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের ধস্তাধস্তি ও সংঘাতের ঘটনা ঘটে। পুলিশ টিয়ারগ্যাস, লাঠি ও শিল্ড ব্যবহার করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করেছে।
বিক্ষোভের কারণে পরিবহন ব্যবস্থাও ব্যাহত হয়েছে। রাজধানীর অধিকাংশ মেট্রোরেল বন্ধ রয়েছে। এছাড়া দেশজুড়ে অসংখ্য সড়ক অবরোধ করা হয়েছে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও বন্ধ রয়েছে, শিক্ষার্থীরা নিজেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফটকে তালা ঝুলিয়েছে। দেশজুড়ে ওষুধের দোকানগুলোর ৯৮ শতাংশও বন্ধ রয়েছে।
পুলিশের সঙ্গে সংঘাতের ফলে প্যারিসসহ বিভিন্ন শহর থেকে অন্তত ৩০০ বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে।
বিক্ষোভের কারণ ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
মূল কারণ হল জাতীয় বাজেটে কাটছাঁট। ঋণের দেনায় জর্জরিত ফ্রান্সের সরকারকে স্বস্তি দিতে চলতি সেপ্টেম্বরের শুরুতে বাজেটের বিভিন্ন খাত থেকে মোট ৪,৪০০ কোটি ডলার ছেঁটে দেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো। এই পদক্ষেপকে কেন্দ্র করে বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সাধারণ জনগণের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়।
বায়রো আস্থা ভোটে পরাজিত হন এবং নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সেবাস্টিয়ান লেকর্নু। তবে নতুন প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও বাজেট কাটছাঁটের সিদ্ধান্ত এখনও বাতিল করা হয়নি।
নাগরিক ও নেতাদের প্রতিক্রিয়া
৩৬ বছর বয়সী আইটি কর্মী সিরিয়েল বলেন, ‘আমি বিক্ষোভে এসেছি কারণ আমি সরকারের অর্থনৈতিক নীতি পছন্দ করি না। গণপরিষেবা ও সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ কমানো উচিত নয়, বরং বাড়ানো হোক। ধনীদের কর আরও বাড়ানো হোক।’
ট্রেড ইউনিয়নের নেত্রী সোফি বিনেট জানান, ‘আমরা আমাদের লড়াই চালিয়ে যাব। ধনীদের তুষ্ট রাখার নীতি থেকে সরকারকে বেরিয়ে আসতে হবে।’
বিদায়ী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রুনো রেশিলিও বলেছেন, ‘বাজেটে কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই। বিক্ষোভকারীরা তাদের কর্মসূচি থামিয়ে বাড়ি ফিরে গেলে ভালো হবে। না হলে গ্রেপ্তারের সংখ্যা বাড়বে।’ কট্টর বামপন্থি দলগুলোর জোট এলএফআই সতর্ক করেছে, ‘সরকারের যে কোনো কঠোর পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়া ভয়াবহ হবে।’
ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় বাজেটে কাটছাঁটের সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানী প্যারিসসহ দেশের ছোট-বড় শহরে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। ট্রেড ইউনিয়ন ও বামপন্থি দলগুলোর আহ্বানে অনুষ্ঠিত এই বিক্ষোভকে দেশজুড়ে সবচেয়ে বড় ধরণের আন্দোলনের মধ্যে গণ্য করা হচ্ছে।
ট্রেড ইউনিয়নের দাবি অনুযায়ী, বিক্ষোভে কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষ অংশ নিয়েছেন। অন্যদিকে, ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ বিক্ষোভকারী হওয়ার তথ্য দিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সারা দেশে ৮০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশের সঙ্গে সংঘাত ও ধস্তাধস্তি
প্যারিস, লিওন ও নানতেসে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের ধস্তাধস্তি ও সংঘাতের ঘটনা ঘটে। পুলিশ টিয়ারগ্যাস, লাঠি ও শিল্ড ব্যবহার করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করেছে।
বিক্ষোভের কারণে পরিবহন ব্যবস্থাও ব্যাহত হয়েছে। রাজধানীর অধিকাংশ মেট্রোরেল বন্ধ রয়েছে। এছাড়া দেশজুড়ে অসংখ্য সড়ক অবরোধ করা হয়েছে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও বন্ধ রয়েছে, শিক্ষার্থীরা নিজেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফটকে তালা ঝুলিয়েছে। দেশজুড়ে ওষুধের দোকানগুলোর ৯৮ শতাংশও বন্ধ রয়েছে।
পুলিশের সঙ্গে সংঘাতের ফলে প্যারিসসহ বিভিন্ন শহর থেকে অন্তত ৩০০ বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে।
বিক্ষোভের কারণ ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
মূল কারণ হল জাতীয় বাজেটে কাটছাঁট। ঋণের দেনায় জর্জরিত ফ্রান্সের সরকারকে স্বস্তি দিতে চলতি সেপ্টেম্বরের শুরুতে বাজেটের বিভিন্ন খাত থেকে মোট ৪,৪০০ কোটি ডলার ছেঁটে দেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো। এই পদক্ষেপকে কেন্দ্র করে বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সাধারণ জনগণের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়।
বায়রো আস্থা ভোটে পরাজিত হন এবং নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সেবাস্টিয়ান লেকর্নু। তবে নতুন প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও বাজেট কাটছাঁটের সিদ্ধান্ত এখনও বাতিল করা হয়নি।
নাগরিক ও নেতাদের প্রতিক্রিয়া
৩৬ বছর বয়সী আইটি কর্মী সিরিয়েল বলেন, ‘আমি বিক্ষোভে এসেছি কারণ আমি সরকারের অর্থনৈতিক নীতি পছন্দ করি না। গণপরিষেবা ও সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ কমানো উচিত নয়, বরং বাড়ানো হোক। ধনীদের কর আরও বাড়ানো হোক।’
ট্রেড ইউনিয়নের নেত্রী সোফি বিনেট জানান, ‘আমরা আমাদের লড়াই চালিয়ে যাব। ধনীদের তুষ্ট রাখার নীতি থেকে সরকারকে বেরিয়ে আসতে হবে।’
বিদায়ী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রুনো রেশিলিও বলেছেন, ‘বাজেটে কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই। বিক্ষোভকারীরা তাদের কর্মসূচি থামিয়ে বাড়ি ফিরে গেলে ভালো হবে। না হলে গ্রেপ্তারের সংখ্যা বাড়বে।’ কট্টর বামপন্থি দলগুলোর জোট এলএফআই সতর্ক করেছে, ‘সরকারের যে কোনো কঠোর পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়া ভয়াবহ হবে।’
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৩
নেপালে আবারও রাজপথে নেমেছে জেন-জি বিক্ষোভকারীরা। অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কির পদত্যাগ দাবি করে রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানী কাঠমান্ডুর বালুওয়াটারের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছে আন্দোলনকারীদের একটি শক্তিশালী অংশ।
তরুণদের আইকন সুদান গুরুংয়ের নেতৃত্বে আয়োজিত এ বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল মন্ত্রিসভার সদস্য নিয়োগ নিয়ে ক্ষোভ থেকে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ—গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় বণ্টনের আগে তাদের মতামত নেওয়া হয়নি, অথচ এই আন্দোলনের জোরেই কার্কি প্রধানমন্ত্রী পদে এসেছেন।
নেপালের ডিজিটাল ম্যাগাজিন সেতোপতির বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম জানায়, বিক্ষোভকারীরা ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং স্লোগান দিয়ে কার্কির পদত্যাগ দাবি করে। তাদের ভাষ্য, ‘আমাদের আন্দোলনের ফলেই এই সরকার গঠিত হয়েছে—তাহলে সিদ্ধান্তের সময় আমাদের পরামর্শ কেন নেওয়া হবে না?’
বিক্ষোভস্থলে উপস্থিত ছিলেন গত সপ্তাহে আন্দোলনে নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যরাও। তাদের উপস্থিতিতে উত্তেজনা আরও বাড়ে। নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।
গুরুং স্পষ্ট সতর্কতা উচ্চারণ করে বলেন, যদি তরুণদের উদ্বেগ উপেক্ষা করা হয়, তবে তারা আবারও রাস্তায় নামবে এবং আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে। তার কথায়, ‘আমরা চাইলে যেখান থেকে তুলেছি, সেখান থেকেই এই সরকারকে নামিয়ে আনব।’
রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়িয়ে দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদে ওম প্রকাশ আরিয়ালের নিয়োগ। গুরুংসহ আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করছেন, আরিয়াল ভেতরের খেলায় নিজেকে এই গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর চেষ্টা করেছেন। শান্তি-নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত এই পদে নিয়োগের প্রশ্ন তাই এখন জনমতের কেন্দ্রে। এছাড়া সুশীলা কার্কি শপথ নিয়ে বিক্ষোভকারীদের বিচারের যে ইঙ্গিত দিয়েছেন তা নিয়েও চলছে আলোচনা।
কার্কিকে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী করা হয়েছিল জেন-জি আন্দোলনের চাপের মুখে। নেপালের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি শপথ নেন এবং একই সঙ্গে সংসদ ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। পরে তিনি ওম প্রকাশ আরিয়ালকে স্বরাষ্ট্র ও আইন, রমেশ্বর খানালকে অর্থ এবং কুলমান ঘিসিংকে জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন। কিন্তু এই নিয়োগের সিদ্ধান্ত তরুণ সমাজে তীব্র অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, জেন-জি আন্দোলন ও অন্তর্বর্তী সরকারের এই দ্বন্দ্ব যদি সমাধান না হয়, তবে নেপালের রাজনীতি আরও অনিশ্চিত হয়ে উঠবে। একদিকে তরুণদের বিক্ষোভ তীব্র হতে পারে, অন্যদিকে সরকারও কঠোর অবস্থান নিতে পারে—যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জনগণের দাবি পূরণ ও স্থিতিশীলতা রক্ষার একমাত্র পথ হলো দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতা। তা না হলে নেপালের রাজনৈতিক অঙ্গনে অচিরেই নতুন ঝড় বইতে পারে।
নেপালে আবারও রাজপথে নেমেছে জেন-জি বিক্ষোভকারীরা। অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কির পদত্যাগ দাবি করে রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানী কাঠমান্ডুর বালুওয়াটারের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছে আন্দোলনকারীদের একটি শক্তিশালী অংশ।
তরুণদের আইকন সুদান গুরুংয়ের নেতৃত্বে আয়োজিত এ বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল মন্ত্রিসভার সদস্য নিয়োগ নিয়ে ক্ষোভ থেকে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ—গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় বণ্টনের আগে তাদের মতামত নেওয়া হয়নি, অথচ এই আন্দোলনের জোরেই কার্কি প্রধানমন্ত্রী পদে এসেছেন।
নেপালের ডিজিটাল ম্যাগাজিন সেতোপতির বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম জানায়, বিক্ষোভকারীরা ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং স্লোগান দিয়ে কার্কির পদত্যাগ দাবি করে। তাদের ভাষ্য, ‘আমাদের আন্দোলনের ফলেই এই সরকার গঠিত হয়েছে—তাহলে সিদ্ধান্তের সময় আমাদের পরামর্শ কেন নেওয়া হবে না?’
বিক্ষোভস্থলে উপস্থিত ছিলেন গত সপ্তাহে আন্দোলনে নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যরাও। তাদের উপস্থিতিতে উত্তেজনা আরও বাড়ে। নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।
গুরুং স্পষ্ট সতর্কতা উচ্চারণ করে বলেন, যদি তরুণদের উদ্বেগ উপেক্ষা করা হয়, তবে তারা আবারও রাস্তায় নামবে এবং আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে। তার কথায়, ‘আমরা চাইলে যেখান থেকে তুলেছি, সেখান থেকেই এই সরকারকে নামিয়ে আনব।’
রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়িয়ে দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদে ওম প্রকাশ আরিয়ালের নিয়োগ। গুরুংসহ আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করছেন, আরিয়াল ভেতরের খেলায় নিজেকে এই গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর চেষ্টা করেছেন। শান্তি-নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত এই পদে নিয়োগের প্রশ্ন তাই এখন জনমতের কেন্দ্রে। এছাড়া সুশীলা কার্কি শপথ নিয়ে বিক্ষোভকারীদের বিচারের যে ইঙ্গিত দিয়েছেন তা নিয়েও চলছে আলোচনা।
কার্কিকে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী করা হয়েছিল জেন-জি আন্দোলনের চাপের মুখে। নেপালের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি শপথ নেন এবং একই সঙ্গে সংসদ ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। পরে তিনি ওম প্রকাশ আরিয়ালকে স্বরাষ্ট্র ও আইন, রমেশ্বর খানালকে অর্থ এবং কুলমান ঘিসিংকে জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন। কিন্তু এই নিয়োগের সিদ্ধান্ত তরুণ সমাজে তীব্র অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, জেন-জি আন্দোলন ও অন্তর্বর্তী সরকারের এই দ্বন্দ্ব যদি সমাধান না হয়, তবে নেপালের রাজনীতি আরও অনিশ্চিত হয়ে উঠবে। একদিকে তরুণদের বিক্ষোভ তীব্র হতে পারে, অন্যদিকে সরকারও কঠোর অবস্থান নিতে পারে—যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জনগণের দাবি পূরণ ও স্থিতিশীলতা রক্ষার একমাত্র পথ হলো দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতা। তা না হলে নেপালের রাজনৈতিক অঙ্গনে অচিরেই নতুন ঝড় বইতে পারে।
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৫২
জেন জি বিক্ষোভে নেপালে যখন সরকার পতন হয়েছে, তখন উত্তেজনা দেখা দিয়েছে প্রতিবেশী ভারতেও। দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় নেমে আসছে মানুষ।
গত মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলনে অচল হয়ে পড়েছিল বিহারের বিভিন্ন এলাকা। এবার বিক্ষোভে উত্তাল হলো দেশটির আরেক রাজ্য আসাম।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজ্যের তিনসুকিয়া জেলায় মোড়ান সম্প্রদায়ের প্রায় ২০ হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন। তাদের দাবি— অবিলম্বে মোড়ানদের ‘তফসিলি উপজাতি’ (এসটি) মর্যাদা দিতে হবে।
অল মোড়ান স্টুডেন্টস ইউনিয়নের (এএমএসইউ) নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ শুরু হয় তালাপ, কাকোপাথার ও মার্ঘেরিটায় ধারাবাহিক কর্মসূচির মাধ্যমে। এর পর তারা তিনসুকিয়া শহরে এক বিশাল সমাবেশ করে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আগামী ১৩ সেপ্টেম্বরের আসাম সফরের ঠিক আগে এই বিক্ষোভ পুরো শহরকে নাড়িয়ে দিয়েছে।
এদিন কড়া নিরাপত্তার মধ্যে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয় বরগুড়ি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের মাঠ থেকে। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে বিপুল সংখ্যক মানুষ এতে অংশ নেন।
সমাবেশে এএমএসইউ সভাপতি পোলিন্দ্র বরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদী নিজে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বিজেপি সরকার গঠনের ১০০ দিনের মধ্যে মোড়ানসহ আরও পাঁচটি সম্প্রদায়কে এসটি মর্যাদা দেওয়া হবে।
কিন্তু ১০ বছর কেটে গেলেও কিছুই হলো না। সরকার আমাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে যদি আমাদের এসটি মর্যাদা ও ষষ্ঠ তফসিলভুক্ত স্বায়ত্তশাসনের দাবি পূরণ না হয়, আমরা আরও তীব্র আন্দোলনে যাবো।
বিক্ষোভকারীরা হুঁশিয়ারি দেন, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সরকার যদি স্পষ্ট কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তবে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে ব্যাপক অর্থনৈতিক অবরোধ।একই সুরে এএমএসইউ সাধারণ সম্পাদক জয়কান্ত মোড়ান বলেন, কংগ্রেস আমাদের ঠকিয়েছে, আঞ্চলিক দল আসাম গণপরিষদ (এজিপি) ঠকিয়েছে, আর এখন বিজেপিও একই কাজ করছে। আমাদের সবসময় রাজনৈতিক খেলোয়াড় হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যথেষ্ট হয়েছে।
এএমএসইউ মোদীর আসন্ন সফরকে সামনে রেখে মোড়ানদের প্রতিশ্রুতি পূরণের সময়সীমা পরিষ্কার করার আহ্বান জানিয়েছে। বিক্ষোভের পর তিনসুকিয়া থানার চারিআলিতেও এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ছাত্রনেতারা মোড়ান সম্প্রদায়ের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।
জেন জি বিক্ষোভে নেপালে যখন সরকার পতন হয়েছে, তখন উত্তেজনা দেখা দিয়েছে প্রতিবেশী ভারতেও। দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় নেমে আসছে মানুষ।
গত মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলনে অচল হয়ে পড়েছিল বিহারের বিভিন্ন এলাকা। এবার বিক্ষোভে উত্তাল হলো দেশটির আরেক রাজ্য আসাম।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজ্যের তিনসুকিয়া জেলায় মোড়ান সম্প্রদায়ের প্রায় ২০ হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন। তাদের দাবি— অবিলম্বে মোড়ানদের ‘তফসিলি উপজাতি’ (এসটি) মর্যাদা দিতে হবে।
অল মোড়ান স্টুডেন্টস ইউনিয়নের (এএমএসইউ) নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ শুরু হয় তালাপ, কাকোপাথার ও মার্ঘেরিটায় ধারাবাহিক কর্মসূচির মাধ্যমে। এর পর তারা তিনসুকিয়া শহরে এক বিশাল সমাবেশ করে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আগামী ১৩ সেপ্টেম্বরের আসাম সফরের ঠিক আগে এই বিক্ষোভ পুরো শহরকে নাড়িয়ে দিয়েছে।
এদিন কড়া নিরাপত্তার মধ্যে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয় বরগুড়ি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের মাঠ থেকে। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে বিপুল সংখ্যক মানুষ এতে অংশ নেন।
সমাবেশে এএমএসইউ সভাপতি পোলিন্দ্র বরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদী নিজে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বিজেপি সরকার গঠনের ১০০ দিনের মধ্যে মোড়ানসহ আরও পাঁচটি সম্প্রদায়কে এসটি মর্যাদা দেওয়া হবে।
কিন্তু ১০ বছর কেটে গেলেও কিছুই হলো না। সরকার আমাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে যদি আমাদের এসটি মর্যাদা ও ষষ্ঠ তফসিলভুক্ত স্বায়ত্তশাসনের দাবি পূরণ না হয়, আমরা আরও তীব্র আন্দোলনে যাবো।
বিক্ষোভকারীরা হুঁশিয়ারি দেন, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সরকার যদি স্পষ্ট কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তবে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে ব্যাপক অর্থনৈতিক অবরোধ।একই সুরে এএমএসইউ সাধারণ সম্পাদক জয়কান্ত মোড়ান বলেন, কংগ্রেস আমাদের ঠকিয়েছে, আঞ্চলিক দল আসাম গণপরিষদ (এজিপি) ঠকিয়েছে, আর এখন বিজেপিও একই কাজ করছে। আমাদের সবসময় রাজনৈতিক খেলোয়াড় হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যথেষ্ট হয়েছে।
এএমএসইউ মোদীর আসন্ন সফরকে সামনে রেখে মোড়ানদের প্রতিশ্রুতি পূরণের সময়সীমা পরিষ্কার করার আহ্বান জানিয়েছে। বিক্ষোভের পর তিনসুকিয়া থানার চারিআলিতেও এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ছাত্রনেতারা মোড়ান সম্প্রদায়ের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.