১৮ আগস্ট, ২০২৫ ১২:১০
ঝালকাঠির নলছিটিতে নিখোঁজ ১ দিন পর পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় ইমরান সিকদার (২৭) নামের এক কোরআনে হাফেজের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮ টার দিকে উপজেলার কুশঙ্গল ইউনিয়নের মানপাশা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম। নিহত ইমরান সিকদার ওই এলাকার মাওলানা ইউনুস সিকদারের ছেলে।
নিহত ইমরানের বড়ভাই আল আমিন সিকদার বলেন, আমার ভাই মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। গতকাল সকাল ১০ টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর অনেক খোঁজাখুজি করে কোথাও পাওয়া যায়নি। সকালে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পাই। ইমরানের এক বছর বয়সী একটা ছেলে রয়েছে।
নলছিটি থানার ওসি আব্দুস সালাম বলেন,ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহের প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন করার পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির নলছিটিতে নিখোঁজ ১ দিন পর পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় ইমরান সিকদার (২৭) নামের এক কোরআনে হাফেজের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮ টার দিকে উপজেলার কুশঙ্গল ইউনিয়নের মানপাশা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম। নিহত ইমরান সিকদার ওই এলাকার মাওলানা ইউনুস সিকদারের ছেলে।
নিহত ইমরানের বড়ভাই আল আমিন সিকদার বলেন, আমার ভাই মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। গতকাল সকাল ১০ টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর অনেক খোঁজাখুজি করে কোথাও পাওয়া যায়নি। সকালে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পাই। ইমরানের এক বছর বয়সী একটা ছেলে রয়েছে।
নলছিটি থানার ওসি আব্দুস সালাম বলেন,ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহের প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন করার পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:০৫
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা খালে পাইলিং স্থাপন কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক কামরুজ্জামান সুইটকে জবাই করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।এ ঘটনায় আইনী আশ্রয় পেতে সুইট সোমবার (২০ অক্টোবর) ঝালকাঠি সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। কামরুজ্জামান সুইট জাতীয় দৈনিক খবরেরকাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি এবং স্থানীয় দৈনিক দক্ষিণাঞ্চল, দৈনিক দূরযাত্রা ও দৈনিক খবর ডটকম'র নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করছেন।
জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা গ্রামের মোসলেম হাওলাদারের পুত্র নাঈম হোসেন (৩৫) এবং নাইমের মা নিলুফা বেগম(৫০) ওই এলাকার প্রেসিডেন্ট বাড়ির খলিল হাওলাদারের ঘরের সামনের খাল পাড়ের ৫০০ফুট পাইলিং এর কাজ করে। এই কাজের অনিয়ম হওয়ায় ভিডিওসহ দৈনিক খবর ডটকম পোর্টালে গত ১৬ অক্টোবর নিউজ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার (২০অক্টোবর) ১০টা ৩৬মিনিটে প্রতিবেদকের ব্যবহৃত ০১৯৩৬-১১২৭০৭ নম্বরে ০১৩০৪-৮৫৭৩৫০ থেকে ফোন করে নাইম অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তখন প্রতিবেদক তাকে গালিগালাজ করতে নিষেধ করলে ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতিসহ জবাই করে খুন করবে বলে হুমকি দেয়। এসময় হুমকির ভাষ্য লাউড দিলে পাশে থাকা বাবুল মিনা, সাইফুল ইসলাম বাবু শুনতে পায়। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয় এ জিডিতে। এঘটনায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
সদর থানা পুলিশের ওসি মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, সাংবাদিককে হুমকির ঘটনায় জিডি করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা খালে পাইলিং স্থাপন কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক কামরুজ্জামান সুইটকে জবাই করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।এ ঘটনায় আইনী আশ্রয় পেতে সুইট সোমবার (২০ অক্টোবর) ঝালকাঠি সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। কামরুজ্জামান সুইট জাতীয় দৈনিক খবরেরকাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি এবং স্থানীয় দৈনিক দক্ষিণাঞ্চল, দৈনিক দূরযাত্রা ও দৈনিক খবর ডটকম'র নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করছেন।
জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা গ্রামের মোসলেম হাওলাদারের পুত্র নাঈম হোসেন (৩৫) এবং নাইমের মা নিলুফা বেগম(৫০) ওই এলাকার প্রেসিডেন্ট বাড়ির খলিল হাওলাদারের ঘরের সামনের খাল পাড়ের ৫০০ফুট পাইলিং এর কাজ করে। এই কাজের অনিয়ম হওয়ায় ভিডিওসহ দৈনিক খবর ডটকম পোর্টালে গত ১৬ অক্টোবর নিউজ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার (২০অক্টোবর) ১০টা ৩৬মিনিটে প্রতিবেদকের ব্যবহৃত ০১৯৩৬-১১২৭০৭ নম্বরে ০১৩০৪-৮৫৭৩৫০ থেকে ফোন করে নাইম অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তখন প্রতিবেদক তাকে গালিগালাজ করতে নিষেধ করলে ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতিসহ জবাই করে খুন করবে বলে হুমকি দেয়। এসময় হুমকির ভাষ্য লাউড দিলে পাশে থাকা বাবুল মিনা, সাইফুল ইসলাম বাবু শুনতে পায়। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয় এ জিডিতে। এঘটনায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
সদর থানা পুলিশের ওসি মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, সাংবাদিককে হুমকির ঘটনায় জিডি করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:২৭
ঝালকাঠির জেলার নলছিটি উপজেলার পৌরসভা নাংগুলি এলাকার বাসিন্দা অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (২০ অক্টোবর ) দুপরে আয়েশা বেগমকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা দেওয়া হয়।
আয়েশা বেগমের স্বামী ভ্যানচালক নয়ন হাওলাদার (৪০) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। তার ৬ বছর একটা ছেলে সন্তান তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার কারনে টাকার অভাবে।
তারও চিকিৎসা করাতে পারছেন না। এছাড়া তার আরও তিনটি সন্তান রয়েছে। বর্তমানে তাদের আয় বন্ধ থাকায় তাদের পরিবারকে অনেক কষ্টে দিনযাপন করতে হচ্ছে। বিষয়টি নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার লাভলী ইয়াসমিনের নজরে আসলে তাকে তার পক্ষ থেকে নগদ ২ হাজার টাকা দিয়ে সহায়তা করেন।
নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লাভলী ইয়াসমিন বলেন, আয়েশা বেগমকে তাৎক্ষণিকভাবে নগদ কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আরও যে ধরনের সহযোগিতা করা যায় সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঝালকাঠির জেলার নলছিটি উপজেলার পৌরসভা নাংগুলি এলাকার বাসিন্দা অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (২০ অক্টোবর ) দুপরে আয়েশা বেগমকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা দেওয়া হয়।
আয়েশা বেগমের স্বামী ভ্যানচালক নয়ন হাওলাদার (৪০) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। তার ৬ বছর একটা ছেলে সন্তান তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার কারনে টাকার অভাবে।
তারও চিকিৎসা করাতে পারছেন না। এছাড়া তার আরও তিনটি সন্তান রয়েছে। বর্তমানে তাদের আয় বন্ধ থাকায় তাদের পরিবারকে অনেক কষ্টে দিনযাপন করতে হচ্ছে। বিষয়টি নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার লাভলী ইয়াসমিনের নজরে আসলে তাকে তার পক্ষ থেকে নগদ ২ হাজার টাকা দিয়ে সহায়তা করেন।
নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লাভলী ইয়াসমিন বলেন, আয়েশা বেগমকে তাৎক্ষণিকভাবে নগদ কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আরও যে ধরনের সহযোগিতা করা যায় সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৪ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:৪৭
ঝালকাঠি জেল প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসক দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে গবাদিপশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
একদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরব ভূমিকা ও জনসচেতনতার অভাবে চলছে পশু জবাইসহ মাংস ক্রয়-বিক্রয়। জবাই করা পশুর কোনো রোগ-বালাই রয়েছে কিনা এমন কোনো ধারণাও রাখেন না কেউ। এর ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। আইন প্রয়োগের দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের নেই কোনো তৎপরতা। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। জেলায় যেসব এলাকায় গরু, ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়।
প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। পশু জবাইয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় জনসাধারণের মাঝে বাড়ছে সংক্রামকজনিত রোগবালাই।
সদর উপজেলার আবদুস সালাম , জাকির হোসেন নলছিটি উপজেলার এইচ এম সিজার বলেন, পশু অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল আমরা তাও জানি না। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ-ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কি নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ৫ আগস্টের আগে নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হতো এখন আর তা করা হয়না বা প্রশাসনের কেউ থাকেন না।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নীরোদ বরণ জয়ধর বলেন,আমি নতুন যোগদান করেছি। কেনো স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছেনা বিষয়টি জেনে বলতে পারবো।
ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা.হুমায়ুন কবির বলেন,স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক জায়গায় খোলা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও ঝুঁকিপূর্ণ। স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এরপর থেকে যাতে তদারকি করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বলেন, বিষয়টি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসারকে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হবে।
ঝালকাঠি জেল প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসক দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে গবাদিপশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
একদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরব ভূমিকা ও জনসচেতনতার অভাবে চলছে পশু জবাইসহ মাংস ক্রয়-বিক্রয়। জবাই করা পশুর কোনো রোগ-বালাই রয়েছে কিনা এমন কোনো ধারণাও রাখেন না কেউ। এর ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। আইন প্রয়োগের দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের নেই কোনো তৎপরতা। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। জেলায় যেসব এলাকায় গরু, ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়।
প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। পশু জবাইয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় জনসাধারণের মাঝে বাড়ছে সংক্রামকজনিত রোগবালাই।
সদর উপজেলার আবদুস সালাম , জাকির হোসেন নলছিটি উপজেলার এইচ এম সিজার বলেন, পশু অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল আমরা তাও জানি না। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ-ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কি নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ৫ আগস্টের আগে নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হতো এখন আর তা করা হয়না বা প্রশাসনের কেউ থাকেন না।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নীরোদ বরণ জয়ধর বলেন,আমি নতুন যোগদান করেছি। কেনো স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছেনা বিষয়টি জেনে বলতে পারবো।
ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা.হুমায়ুন কবির বলেন,স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক জায়গায় খোলা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও ঝুঁকিপূর্ণ। স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এরপর থেকে যাতে তদারকি করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বলেন, বিষয়টি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসারকে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.