২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৪৭
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসন থেকে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেন সদ্য পদত্যাগ করা বিএনপির মালয়েশিয়া কমিটির সহসমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ড. ফয়জুল হক।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) তিনি তার ফেসবুক পোস্টে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। ড. ফয়জুল হক তার পোস্টে উল্লেখ করেছেন, আমার বিশ্বাস এই আসনে ২৪-এর ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া রাজনৈতিক দলগুলো, পীর-মাশায়েখ, আলেম-ওলামা, দেশপ্রেমিক ইসলামপন্থি রাজনৈতিক শক্তিগুলো, হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ইমাম, কারি, হাফেজ, মুয়াজ্জিন, শিল্পী, সাহিত্যিক, কবি, সাংবাদিক, পেশাজীবী, শিক্ষক, সুধী, কৃষক, শ্রমিক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, কওমি, আলিয়া, দ্বীনিয়া, সরকারি-বেসরকারি সম্মানিত চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, শ্রমিক সংগঠন, পরিবহন শ্রমিক, কুটির শিল্পের উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, এবং আরও অনেক শ্রেণির মানুষ—দল-মত নির্বিশেষে আমার প্রতি তাদের সমর্থন প্রকাশ করবেন। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে এটাই আমার প্রত্যাশা।
তিনি লেখেন, ‘শুনেছি, কিছু কিছু রাজনৈতিক দল এরই মধ্যে আমার স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোষণার সংবাদে তাদের প্রার্থী প্রত্যাহার করেছেন এবং কেউ কেউ প্রার্থী দেওয়া থেকে বিরত আছেন। তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতা রইল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমি বাংলাদেশের গণমানুষের কণ্ঠ হিসেবে সংসদে কণ্ঠ উঁচিয়ে কথা বলতে চাই। আমি আমার এলাকাকে মামলাবাজি, হামলা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং সব ধরনের নৈরাজ্য বন্ধ করে শান্তির নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। যেখানে দল বা ধর্মের ভিত্তিতে কাউকেই বৈষম্যের মধ্যে ফেলতে চাই না।’
সবশেষে ড. ফয়জুল হক উল্লেখ করেন, ‘আমার বিশ্বাস, আমার মতো মজলুমের পক্ষে শান্তিকামী মানুষ ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলে আমার হাতকে শক্তিশালী করে সত্যিকার আদর্শবান দেশ গঠনে সাহায্য করবেন। ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলার সৎ সাহসই আমার শক্তি। মহান রব আমাদের কামিয়াবি নসিব করুন। আমিন।’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসন থেকে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেন সদ্য পদত্যাগ করা বিএনপির মালয়েশিয়া কমিটির সহসমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ড. ফয়জুল হক।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) তিনি তার ফেসবুক পোস্টে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। ড. ফয়জুল হক তার পোস্টে উল্লেখ করেছেন, আমার বিশ্বাস এই আসনে ২৪-এর ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া রাজনৈতিক দলগুলো, পীর-মাশায়েখ, আলেম-ওলামা, দেশপ্রেমিক ইসলামপন্থি রাজনৈতিক শক্তিগুলো, হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ইমাম, কারি, হাফেজ, মুয়াজ্জিন, শিল্পী, সাহিত্যিক, কবি, সাংবাদিক, পেশাজীবী, শিক্ষক, সুধী, কৃষক, শ্রমিক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, কওমি, আলিয়া, দ্বীনিয়া, সরকারি-বেসরকারি সম্মানিত চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, শ্রমিক সংগঠন, পরিবহন শ্রমিক, কুটির শিল্পের উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, এবং আরও অনেক শ্রেণির মানুষ—দল-মত নির্বিশেষে আমার প্রতি তাদের সমর্থন প্রকাশ করবেন। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে এটাই আমার প্রত্যাশা।
তিনি লেখেন, ‘শুনেছি, কিছু কিছু রাজনৈতিক দল এরই মধ্যে আমার স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোষণার সংবাদে তাদের প্রার্থী প্রত্যাহার করেছেন এবং কেউ কেউ প্রার্থী দেওয়া থেকে বিরত আছেন। তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতা রইল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমি বাংলাদেশের গণমানুষের কণ্ঠ হিসেবে সংসদে কণ্ঠ উঁচিয়ে কথা বলতে চাই। আমি আমার এলাকাকে মামলাবাজি, হামলা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং সব ধরনের নৈরাজ্য বন্ধ করে শান্তির নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। যেখানে দল বা ধর্মের ভিত্তিতে কাউকেই বৈষম্যের মধ্যে ফেলতে চাই না।’
সবশেষে ড. ফয়জুল হক উল্লেখ করেন, ‘আমার বিশ্বাস, আমার মতো মজলুমের পক্ষে শান্তিকামী মানুষ ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলে আমার হাতকে শক্তিশালী করে সত্যিকার আদর্শবান দেশ গঠনে সাহায্য করবেন। ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা বলার সৎ সাহসই আমার শক্তি। মহান রব আমাদের কামিয়াবি নসিব করুন। আমিন।’
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৫
ঝালকাঠিতে জাল নোট রাখার দায়ে দুজনকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক ও জেলা ও দায়রা জজ রহিবুল ইসলাম। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
গতকাল আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে এ রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামি নুপুর বেগম আদালতে উপস্থিত ছিলেন, তবে অপর আসামি জসিম খলিফা পলাতক রয়েছেন।
দণ্ডিতরা হলেন ভান্ডারিয়া উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের আল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নুপুর বেগম (৩৫) এবং ঝালকাঠি সদর উপজেলার দেউড়ি গ্রামের ওয়াজেদ আলীর ছেলে জসিম খলিফা (৩৬)। মামলার সরকারি পক্ষের আইনজীবী (এডিশনাল পিপি) মো. আককাস সিকদার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝালকাঠি শহরের কবিরাজবাড়ি সড়কে বিএডিসি অফিসের সামনে থেকে ঝালকাঠি সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুবর্ণচন্দ্র দে আসামিদের আটক করেন।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা মূল্যের জাল নোট উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত নোটগুলোর মধ্যে ছিল— ১৯৬টি এক হাজার টাকার, ২০০টি পাঁচশ টাকার এবং ৫টি দুইশ টাকার নোট।
সেদিন রাতেই এসআই সুবর্ণচন্দ্র দে বাদী হয়ে ঝালকাঠি সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৮ জুন তদন্ত শেষে সদর থানার উপ-পরিদর্শক সিদ্দিকুর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর মাহেব হোসেন রায়ের বিষয়ে বলেন, জাল নোটের মতো গুরুতর অপরাধ সমাজ ও অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এই মামলায় আদালত যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়েছেন, তা অন্যদের জন্যও সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করবে। আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বনি আমিন বাকলাই।
ঝালকাঠিতে জাল নোট রাখার দায়ে দুজনকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক ও জেলা ও দায়রা জজ রহিবুল ইসলাম। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
গতকাল আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে এ রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামি নুপুর বেগম আদালতে উপস্থিত ছিলেন, তবে অপর আসামি জসিম খলিফা পলাতক রয়েছেন।
দণ্ডিতরা হলেন ভান্ডারিয়া উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের আল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নুপুর বেগম (৩৫) এবং ঝালকাঠি সদর উপজেলার দেউড়ি গ্রামের ওয়াজেদ আলীর ছেলে জসিম খলিফা (৩৬)। মামলার সরকারি পক্ষের আইনজীবী (এডিশনাল পিপি) মো. আককাস সিকদার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঝালকাঠি শহরের কবিরাজবাড়ি সড়কে বিএডিসি অফিসের সামনে থেকে ঝালকাঠি সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুবর্ণচন্দ্র দে আসামিদের আটক করেন।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা মূল্যের জাল নোট উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত নোটগুলোর মধ্যে ছিল— ১৯৬টি এক হাজার টাকার, ২০০টি পাঁচশ টাকার এবং ৫টি দুইশ টাকার নোট।
সেদিন রাতেই এসআই সুবর্ণচন্দ্র দে বাদী হয়ে ঝালকাঠি সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৮ জুন তদন্ত শেষে সদর থানার উপ-পরিদর্শক সিদ্দিকুর রহমান আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর মাহেব হোসেন রায়ের বিষয়ে বলেন, জাল নোটের মতো গুরুতর অপরাধ সমাজ ও অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এই মামলায় আদালত যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়েছেন, তা অন্যদের জন্যও সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করবে। আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বনি আমিন বাকলাই।
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৪
এক সময় দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাতো নাছির খান। আর তার আয়ে চলতো ৫ সদস্যের সংসার। দীর্ঘ ১ বছর ধরে অসুস্থ থাকার কারণে তার উপার্জন বন্ধ হয়ে গেছে।
অর্থের অভাবে ওষুধ কিনতে পারছে না তার পরিবার।বর্তমানে তিনি বাড়িতে বিছানায় কাতরাচ্ছেন। এমন দুর্দশায় চিকিৎসার জন্য সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন নাছির খান ও তার পরিবার।
অসুস্থ নাছির খানের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি ইউনিয়নের বারইকরন গ্রামে।তিনি ওই এলাকার মৃত জবেদ আলী খানের ছেলে। তার ছোট ছোট তিনটা সন্তান রয়েছে।
নাছির খানের স্বজন ও প্রতিবেশীরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থ। সুস্থ থাকা অবস্থায় তিনি দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিজের যা কিছু ছিল তা সবাই শেষ হয়ে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরে বাড়িতে এসেছেন । কিন্তু টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না। সরকার বা বিত্তবানরা তাকে সহযোগিতা করলে তার চিকিৎসা করা সম্ভব হবে।
সমাজের বিত্তশালী ও সরকারের কাছে আর্থিক সাহায্য কামনা করে নাছির খান বলেন, আমার টাকা পয়সা নেই যে আর চিকিৎসা চালাবো। বর্তমানে টাকার অভাবে ওষুধ কিনতে পারছি না।
আমার পরিবারকে অনেক কষ্টে দিন কাটাতে হচ্ছে। আমাকে কেউ সহযোগিতা করলে খুব উপকার হবে। নলছিটি উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আসাদুজ্জামান পলাশ বলেন, আমাদের কাছে আবেদন করলে সামান্য কিছু সরকারি অনুদান দেওয়া যেতে পারে।
এক সময় দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাতো নাছির খান। আর তার আয়ে চলতো ৫ সদস্যের সংসার। দীর্ঘ ১ বছর ধরে অসুস্থ থাকার কারণে তার উপার্জন বন্ধ হয়ে গেছে।
অর্থের অভাবে ওষুধ কিনতে পারছে না তার পরিবার।বর্তমানে তিনি বাড়িতে বিছানায় কাতরাচ্ছেন। এমন দুর্দশায় চিকিৎসার জন্য সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন নাছির খান ও তার পরিবার।
অসুস্থ নাছির খানের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি ইউনিয়নের বারইকরন গ্রামে।তিনি ওই এলাকার মৃত জবেদ আলী খানের ছেলে। তার ছোট ছোট তিনটা সন্তান রয়েছে।
নাছির খানের স্বজন ও প্রতিবেশীরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থ। সুস্থ থাকা অবস্থায় তিনি দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিজের যা কিছু ছিল তা সবাই শেষ হয়ে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরে বাড়িতে এসেছেন । কিন্তু টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না। সরকার বা বিত্তবানরা তাকে সহযোগিতা করলে তার চিকিৎসা করা সম্ভব হবে।
সমাজের বিত্তশালী ও সরকারের কাছে আর্থিক সাহায্য কামনা করে নাছির খান বলেন, আমার টাকা পয়সা নেই যে আর চিকিৎসা চালাবো। বর্তমানে টাকার অভাবে ওষুধ কিনতে পারছি না।
আমার পরিবারকে অনেক কষ্টে দিন কাটাতে হচ্ছে। আমাকে কেউ সহযোগিতা করলে খুব উপকার হবে। নলছিটি উপজেলা সমাজসেবা অফিসার আসাদুজ্জামান পলাশ বলেন, আমাদের কাছে আবেদন করলে সামান্য কিছু সরকারি অনুদান দেওয়া যেতে পারে।
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২৩:২০
ঝালকাঠির নলছিটিতে গরু চুরির মিথ্যা মামলা দিয়ে এক সিএনজি চালককে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নলছিটি উপজেলা
প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর দোয়ারীর মেয়ে জান্নাতি আক্তার এসব অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগে জান্নাতি আক্তার বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর ভৈরবপাশা ইউনিয়নের ঢাপর এলাকার ফিরোজ হাওলাদার ওরফে ফিরোজ ড্রাইভারের চারটি গরু চুরি হয়। প্রতিদিনের মতো গাড়ি চালিয়ে ওইদিন রাতেও আমার বাবা বাড়িতে ফিরেন। রাতের খাবার খেয়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাহিরে বের হন। তখন একজন মানুষের মতো দেখতে পান পরে আমার মাকে লাইট নিয়ে আসতে বলে পরে আর কাউকে দেখতে পাননি। পরেরদিন সকালে শুনতে পান পাশের বাসায় ফিরোজ হাওলাদারের চারটি গরু চুরি হয়ে গেছে। তখন গিয়ে এসব খুলে বললে তাদের সন্দেহ হন আমার বাবা গরু চুরির সাথে জড়িত । পরে তারা থানায় মামলা করলে পুলিশ আমার বাবাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায় পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আমাদের পরিবারের চারজন সদস্য তার আয়ের আমাদের সংসার চলে। এখন আয় বন্ধ থাকায় আমাদের না খেয়ে দিন কাটছে। সঠিক তদন্ত করে আমার বাবাকে মুক্তি দেওয়া হোক।
এ বিষয়ে ফিরোজ হাওলাদার বলেন, সিসিটিভি ফুটেজে তাকে দেখা গেছে। এরজন্য তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, গরু চুরির একটি মামলা তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ বিষয় তদন্ত চলছে।'
ঝালকাঠির নলছিটিতে গরু চুরির মিথ্যা মামলা দিয়ে এক সিএনজি চালককে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ( ৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নলছিটি উপজেলা
প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর দোয়ারীর মেয়ে জান্নাতি আক্তার এসব অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগে জান্নাতি আক্তার বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর ভৈরবপাশা ইউনিয়নের ঢাপর এলাকার ফিরোজ হাওলাদার ওরফে ফিরোজ ড্রাইভারের চারটি গরু চুরি হয়। প্রতিদিনের মতো গাড়ি চালিয়ে ওইদিন রাতেও আমার বাবা বাড়িতে ফিরেন। রাতের খাবার খেয়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাহিরে বের হন। তখন একজন মানুষের মতো দেখতে পান পরে আমার মাকে লাইট নিয়ে আসতে বলে পরে আর কাউকে দেখতে পাননি। পরেরদিন সকালে শুনতে পান পাশের বাসায় ফিরোজ হাওলাদারের চারটি গরু চুরি হয়ে গেছে। তখন গিয়ে এসব খুলে বললে তাদের সন্দেহ হন আমার বাবা গরু চুরির সাথে জড়িত । পরে তারা থানায় মামলা করলে পুলিশ আমার বাবাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায় পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আমাদের পরিবারের চারজন সদস্য তার আয়ের আমাদের সংসার চলে। এখন আয় বন্ধ থাকায় আমাদের না খেয়ে দিন কাটছে। সঠিক তদন্ত করে আমার বাবাকে মুক্তি দেওয়া হোক।
এ বিষয়ে ফিরোজ হাওলাদার বলেন, সিসিটিভি ফুটেজে তাকে দেখা গেছে। এরজন্য তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, গরু চুরির একটি মামলা তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ বিষয় তদন্ত চলছে।'
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.