৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বুধবার

আবারও টানা হরতাল-অবরোধের চিন্তা বিএনপির!

বরিশাল টাইমস রিপোর্ট

প্রকাশিত: ০৯:১৬ অপরাহ্ণ, ২৩ নভেম্বর ২০১৯

বার্তা পরিবেশক, অনলাইন::: ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহতের আন্দোলনে টানা হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। কিন্তু ব্যর্থ হয়। এবারও একই ধরনের কর্মসূচির কথা ভাবছে জাতীয়তাবাদী দলটি। তবে এমন কর্মসূচি বাস্তবায়নের আগে সাংগঠনিক সক্ষমতা অর্জনের তাগিদ দিয়েছেন নেতাকর্মীরা।

দলের সব স্তর থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনের জন্য যথার্থ কর্মসূচি নেয়া হচ্ছে না। সিনিয়র নেতারা বলছেন, ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নেমে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু কী কর্মসূচি চাইছেন নেতাকর্মীরা?

পিরোজপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহতের আন্দোলনে টানা হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। কিন্তু ব্যর্থ হয়। এবারও একই ধরনের কর্মসূচির কথা ভাবছে জাতীয়তাবাদী দলটি। তবে এমন কর্মসূচি বাস্তবায়নের আগে সাংগঠনিক সক্ষমতা অর্জনের তাগিদ দিয়েছেন নেতাকর্মীরা।

দলের সব স্তর থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনের জন্য যথার্থ কর্মসূচি নেয়া হচ্ছে না। সিনিয়র নেতারা বলছেন, ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নেমে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু কী কর্মসূচি চাইছেন নেতাকর্মীরা?

পিরোজপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ‘আমাদের এখন প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে দেশমাতার মুক্তি। দেশমাতার মুক্তি ছাড়া দলসহ কোনো কিছুই সঠিকভাবে চলছে না। তার মুক্তির জন্য প্রয়োজন কঠোর কর্মসূচি। বিগত আন্দোলনের সময় কঠিন কর্মসূচি দেয়া হয়েছে। তখন নেতাকর্মীরাও রাস্তায় ছিল, এখনও রাস্তায় আছে। আমরা ধারাবাহিক কর্মসূচি চাই। কর্মসূচি বাস্তবায়নে সম্মিলিত প্রয়োগ দরকার। ভিন্ন ভিন্নভাবে নয়। সবাই একসঙ্গে কর্মসূচিতে অংশ নিলে আন্দোলন সফল হবে।

কঠিন কর্মসূচি বলতে হরতাল-অবরোধ বা অসহযোগ আন্দোলন বোঝাচ্ছেন কি-না, জানতে চাইলে আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমরা যেকোনো ধরনের কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রস্তুত রয়েছি।’

কর্মসূচি বাস্তবায়নের সক্ষমতা বিএনপির আছে কি- এমন প্রশ্নে আলমগীর হোসেন বলেন, ‘বিএনপি তো নেতাকর্মী সমৃদ্ধ দল। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আপ্রাণ চেষ্টা করছেন নেতাকর্মীদের চেইনের মধ্যে নিয়ে আসার। অঙ্গ-সংগঠনগুলো স্থবির হয়ে আছে। অনেক অঙ্গ-সংগঠনের কমিটি নেই। ছাত্রদল, যুবদল- এসব সংগঠনকে আরও বেশি গতিশীল করতে হবে। যেখানে কমিটি নেই, সেখানে দ্রুত কমিটি পুনর্গঠন জরুরি। যেহেতু আন্দোলন সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ দেয় যুবদল, ছাত্রদল। তাই তাদের কমিটি খুব দ্রুত করা দরকার। আন্দোলনের সক্ষমতা অবশ্যই আমাদের আছে।’

ঢাকা মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু বলেন, ‘এখন যে কর্মসূচি চলছে সেটা তো ম্যাডামের মুক্তির দাবিতে। তবে ঢাকায় বড় ধরনের কর্মসূচি করতে দেয়া হয় না। পল্টনে বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসমাবেশের অনুমতি দেয়া হয় না। বড় ধরনের কর্মসূচি করা যাচ্ছে না, এটা যেমন ঠিক। প্রতিনিয়ত যে কর্মসূচি হচ্ছে, সেগুলো ম্যাডামের মুক্তির দাবিতেই হচ্ছে। কিন্তু এ মুহূর্তে বড় প্রোগ্রাম করতে গিয়ে নেতাকর্মীদের ক্ষতিগ্রস্ত ছাড়া আর কিছুই হচ্ছে না। প্রোগ্রাম হচ্ছে কিন্তু ম্যাডামের মুক্তি হচ্ছে না। এ কারণে নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ। তবে আমরা বড় ধরনের কর্মসূচির দিকে যাব।’

‘দেশের অতীত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এ ধরনের দাবি আদায়ের ক্ষেত্রে আগে তো হরতাল দেখতাম, এখন যেহেতু বিএনপি হরতাল কর্মসূচি দিচ্ছে না এবং বড় সমাবেশের জন্য সরকারও অনুমতি দিচ্ছে না; তাই জনগণকে সঙ্গে নিয়েই গণতান্ত্রিক গণমুখী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’

বড় কর্মসূচি বলতে কী বোঝাচ্ছেন- জানতে চাইলে আঞ্জু বলেন, ‘বড় কর্মসূচি বলতে… বুঝতেই পারছেন, নেতাকর্মীরা মনে করে যে, অতীতের দাবি আদায়ের জন্য বিক্ষোভ জাতীয় কর্মসূচি নেয়া হয়েছিল, সে ধরনের কর্মসূচির ব্যাপারটা…। হরতাল জাতীয় কর্মসূচি নেতাকর্মীরা আশা করে। কিন্তু দল এ ধরনের কর্মসূচি দিচ্ছে না।’

বিএনপির ‘এক নেতা এক পদ’ নীতি বিরোধীদের অন্যতম দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব-উন নবী খান সোহেল বলেন, ‘নেতাকর্মীরা যেকোনো ধরনের কর্মসূচি চায়। বর্তমান কর্মসূচির চেয়ে কার্যকর কর্মসূচি চায়। এখন কী ধরনের কর্মসূচি দেয়া যায় তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। এরপর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’

বিএনপির কর্মসূচি বাস্তবায়নের সক্ষমতা কি তৈরি হয়েছে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সক্ষমতা সব সময়ই রয়েছে, প্রস্তুতিও আছে। এবার যেটা প্লাস পয়েন্ট সেটা হচ্ছে, এবার জনগণও আমাদের সঙ্গে নামবে।’

আন্দোলন কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘একটা স্বৈরাচার সরকারের মাথাব্যথার কারণ সৃষ্টি করতে রাজপথ ও সাংবিধানিক সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ঘেরাও কর্মসূচি আসা উচিত। এছাড়া রাজপথের আন্দোলনের পাশাপাশি এর সঙ্গে জনমত আরও বেশি তৈরি করা প্রয়োজন।’

তিনি বলেন, ‘মানুষের জীবনের নিরাপত্তা, নারীদের মান, কৃষকের ধান, সাধারণ মানুষের জান- এসবের মূল্য তো সরকারের কাছে মোটেও নেই। মানুষকে সম্পৃক্ত করতে সারাদেশ ঘুরে ঘুরে মোটিভেশনাল প্রোগ্রামের মতো কর্মসূচি আসা উচিত। অনশন, রাজপথে মিছিল এবং যারা দলীয়করণ করেছে, অনাচার করেছে তাদের চিত্র নিয়মিত জনসম্মুখে তুলে ধরতে হবে।’

হরতালের মতো কর্মসূচি নেতাকর্মীরা চায় কি-না, জবাবে সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘না, আমরা সুনির্দিষ্ট কিছুতে যায়নি। আমরা চাইছি যে, নানামুখী সবদিক যেন কাভার হয়। নিউজ হয় এমন, জনগণকে আকর্ষণ করে এমন কর্মসূচি। হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি ধাপে ধাপে আসবে। আগে থেকে দিনক্ষণ ঠিক করে কিছু বলা যাবে না। পরিবেশ বলে দেবে কোন ধরনের কর্মসূচি দিতে হবে।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কর্মসূচি বলতে আপনারা কী বোঝেন আমি জানি না! আমরা তো কর্মসূচিতেই আছি। দেশের রাজনীতিতে অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা কর্মসূচি বলতে যেটা মনে করছেন সেটা হচ্ছে হরতাল-অবরোধ। জনগণের কথা চিন্তা করে এ ধরনের কর্মসূচি আমরা এতদিন পরিহারের চেষ্টা করেছি, তবে এ ধরনের কর্মসূচির চিন্তা আছে। সঠিক সময় জনগণকে নিয়ে রাস্তায় নামব।’ বলেন, ‘আমাদের এখন প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে দেশমাতার মুক্তি। দেশমাতার মুক্তি ছাড়া দলসহ কোনো কিছুই সঠিকভাবে চলছে না। তার মুক্তির জন্য প্রয়োজন কঠোর কর্মসূচি। বিগত আন্দোলনের সময় কঠিন কর্মসূচি দেয়া হয়েছে। তখন নেতাকর্মীরাও রাস্তায় ছিল, এখনও রাস্তায় আছে। আমরা ধারাবাহিক কর্মসূচি চাই। কর্মসূচি বাস্তবায়নে সম্মিলিত প্রয়োগ দরকার। ভিন্ন ভিন্নভাবে নয়। সবাই একসঙ্গে কর্মসূচিতে অংশ নিলে আন্দোলন সফল হবে।

কঠিন কর্মসূচি বলতে হরতাল-অবরোধ বা অসহযোগ আন্দোলন বোঝাচ্ছেন কি-না, জানতে চাইলে আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমরা যেকোনো ধরনের কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রস্তুত রয়েছি।’

কর্মসূচি বাস্তবায়নের সক্ষমতা বিএনপির আছে কি- এমন প্রশ্নে আলমগীর হোসেন বলেন, ‘বিএনপি তো নেতাকর্মী সমৃদ্ধ দল। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আপ্রাণ চেষ্টা করছেন নেতাকর্মীদের চেইনের মধ্যে নিয়ে আসার। অঙ্গ-সংগঠনগুলো স্থবির হয়ে আছে। অনেক অঙ্গ-সংগঠনের কমিটি নেই। ছাত্রদল, যুবদল- এসব সংগঠনকে আরও বেশি গতিশীল করতে হবে। যেখানে কমিটি নেই, সেখানে দ্রুত কমিটি পুনর্গঠন জরুরি। যেহেতু আন্দোলন সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ দেয় যুবদল, ছাত্রদল। তাই তাদের কমিটি খুব দ্রুত করা দরকার। আন্দোলনের সক্ষমতা অবশ্যই আমাদের আছে।’

ঢাকা মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু বলেন, ‘এখন যে কর্মসূচি চলছে সেটা তো ম্যাডামের মুক্তির দাবিতে। তবে ঢাকায় বড় ধরনের কর্মসূচি করতে দেয়া হয় না। পল্টনে বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসমাবেশের অনুমতি দেয়া হয় না। বড় ধরনের কর্মসূচি করা যাচ্ছে না, এটা যেমন ঠিক। প্রতিনিয়ত যে কর্মসূচি হচ্ছে, সেগুলো ম্যাডামের মুক্তির দাবিতেই হচ্ছে। কিন্তু এ মুহূর্তে বড় প্রোগ্রাম করতে গিয়ে নেতাকর্মীদের ক্ষতিগ্রস্ত ছাড়া আর কিছুই হচ্ছে না। প্রোগ্রাম হচ্ছে কিন্তু ম্যাডামের মুক্তি হচ্ছে না। এ কারণে নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ। তবে আমরা বড় ধরনের কর্মসূচির দিকে যাব।’

‘দেশের অতীত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এ ধরনের দাবি আদায়ের ক্ষেত্রে আগে তো হরতাল দেখতাম, এখন যেহেতু বিএনপি হরতাল কর্মসূচি দিচ্ছে না এবং বড় সমাবেশের জন্য সরকারও অনুমতি দিচ্ছে না; তাই জনগণকে সঙ্গে নিয়েই গণতান্ত্রিক গণমুখী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’

বড় কর্মসূচি বলতে কী বোঝাচ্ছেন- জানতে চাইলে আঞ্জু বলেন, ‘বড় কর্মসূচি বলতে… বুঝতেই পারছেন, নেতাকর্মীরা মনে করে যে, অতীতের দাবি আদায়ের জন্য বিক্ষোভ জাতীয় কর্মসূচি নেয়া হয়েছিল, সে ধরনের কর্মসূচির ব্যাপারটা…। হরতাল জাতীয় কর্মসূচি নেতাকর্মীরা আশা করে। কিন্তু দল এ ধরনের কর্মসূচি দিচ্ছে না।’

বিএনপির ‘এক নেতা এক পদ’ নীতি বিরোধীদের অন্যতম দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব-উন নবী খান সোহেল বলেন, ‘নেতাকর্মীরা যেকোনো ধরনের কর্মসূচি চায়। বর্তমান কর্মসূচির চেয়ে কার্যকর কর্মসূচি চায়। এখন কী ধরনের কর্মসূচি দেয়া যায় তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। এরপর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’

বিএনপির কর্মসূচি বাস্তবায়নের সক্ষমতা কি তৈরি হয়েছে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সক্ষমতা সব সময়ই রয়েছে, প্রস্তুতিও আছে। এবার যেটা প্লাস পয়েন্ট সেটা হচ্ছে, এবার জনগণও আমাদের সঙ্গে নামবে।’

আন্দোলন কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘একটা স্বৈরাচার সরকারের মাথাব্যথার কারণ সৃষ্টি করতে রাজপথ ও সাংবিধানিক সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ঘেরাও কর্মসূচি আসা উচিত। এছাড়া রাজপথের আন্দোলনের পাশাপাশি এর সঙ্গে জনমত আরও বেশি তৈরি করা প্রয়োজন।’

তিনি বলেন, ‘মানুষের জীবনের নিরাপত্তা, নারীদের মান, কৃষকের ধান, সাধারণ মানুষের জান- এসবের মূল্য তো সরকারের কাছে মোটেও নেই। মানুষকে সম্পৃক্ত করতে সারাদেশ ঘুরে ঘুরে মোটিভেশনাল প্রোগ্রামের মতো কর্মসূচি আসা উচিত। অনশন, রাজপথে মিছিল এবং যারা দলীয়করণ করেছে, অনাচার করেছে তাদের চিত্র নিয়মিত জনসম্মুখে তুলে ধরতে হবে।’

হরতালের মতো কর্মসূচি নেতাকর্মীরা চায় কি-না, জবাবে সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘না, আমরা সুনির্দিষ্ট কিছুতে যায়নি। আমরা চাইছি যে, নানামুখী সবদিক যেন কাভার হয়। নিউজ হয় এমন, জনগণকে আকর্ষণ করে এমন কর্মসূচি। হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি ধাপে ধাপে আসবে। আগে থেকে দিনক্ষণ ঠিক করে কিছু বলা যাবে না। পরিবেশ বলে দেবে কোন ধরনের কর্মসূচি দিতে হবে।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কর্মসূচি বলতে আপনারা কী বোঝেন আমি জানি না! আমরা তো কর্মসূচিতেই আছি। দেশের রাজনীতিতে অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা কর্মসূচি বলতে যেটা মনে করছেন সেটা হচ্ছে হরতাল-অবরোধ। জনগণের কথা চিন্তা করে এ ধরনের কর্মসূচি আমরা এতদিন পরিহারের চেষ্টা করেছি, তবে এ ধরনের কর্মসূচির চিন্তা আছে। সঠিক সময় জনগণকে নিয়ে রাস্তায় নামব।’

4 বার নিউজটি শেয়ার হয়েছে
  • ফেইসবুক শেয়ার করুন