
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫৪
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে আওয়ামী লীগ নেতাকে আটক করে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা। তবে তাকে ছাড়িয়ে আনার জন্য থানায় যান জামায়াতে ইসলামীর এক নেতা। এসময় জামায়াতের আরেক নেতা ঘটনাটি ফেসবুকে লাইভ করেন। পুরো বিষয়টি এলাকায় আলোচনার সৃষ্টি করেছে।
আটক আওয়ামী লীগের নেতার নাম মো. সেলিম। তিনি উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের পদধারী নেতা ছিলেন তিনি। সীতাকুণ্ড পৌরসভার বাইপাস সড়কের পাশে ‘কাতার টাওয়ার’ নামে একটি বহুতল ভবনের ৮ম তলার ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ছাদ ঢালাইয়ের অনুষ্ঠান উপলক্ষে আয়োজিত ভোজে আত্মীয়তার সুবাদে অংশ নেন সেলিম। এরপর কিছু রাজনৈতিক নেতাকর্মী তাকে আটক করে থানায় খবর দেন। পুলিশ আসতে দেখে সেলিম সরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় পড়ে গিয়ে আহতও হন। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সেলিমকে ছাড়িয়ে আনতে জামায়াত নেতা প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলমসহ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী থানায় হাজির হন। তখন অনেকে বিষয়টি ফেসবুকে লাইভ করেন। রুবেল আনছারী নামেন এক জামায়াত নেতা তার ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করেন। এরপর জামায়াত ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা থানা থেকে বের হয়ে যান।
এ বিষয়ে সীতাকুণ্ড উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর স্পেশাল ইউনিটের রুকনের দায়িত্বে থাকা প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সীতাকুণ্ড পৌর সদরের পশ্চিম পাশে কাতার টাওয়ারে ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল।
কাতার টাওয়ারে চলমান কাজের ইট, বালু, সিমেন্টসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম সরবরাহ করতে চেয়েছিলেন স্থানীয় রুবেল আনসারী। তাকে এই সরঞ্জাম সরবরাহ করতে না দেওয়ায় তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। তাছাড়া আটক সেলিমের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না বলে দাবি করেন।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মুজিবুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা সেলিমের উপস্থিতির খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে। তিনি জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদের প্রতিহত করতে সংঘাতে জড়িত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তবে তাকে ছাড়ানোর জন্য কেউ থানায় আসেনি দাবি করে ওসি বলেন, থানার ভেতর থেকে ফেসবুক লাইভে দেওয়া তথ্যও সঠিক নয়।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে আওয়ামী লীগ নেতাকে আটক করে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা। তবে তাকে ছাড়িয়ে আনার জন্য থানায় যান জামায়াতে ইসলামীর এক নেতা। এসময় জামায়াতের আরেক নেতা ঘটনাটি ফেসবুকে লাইভ করেন। পুরো বিষয়টি এলাকায় আলোচনার সৃষ্টি করেছে।
আটক আওয়ামী লীগের নেতার নাম মো. সেলিম। তিনি উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের পদধারী নেতা ছিলেন তিনি। সীতাকুণ্ড পৌরসভার বাইপাস সড়কের পাশে ‘কাতার টাওয়ার’ নামে একটি বহুতল ভবনের ৮ম তলার ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ছাদ ঢালাইয়ের অনুষ্ঠান উপলক্ষে আয়োজিত ভোজে আত্মীয়তার সুবাদে অংশ নেন সেলিম। এরপর কিছু রাজনৈতিক নেতাকর্মী তাকে আটক করে থানায় খবর দেন। পুলিশ আসতে দেখে সেলিম সরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় পড়ে গিয়ে আহতও হন। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সেলিমকে ছাড়িয়ে আনতে জামায়াত নেতা প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলমসহ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী থানায় হাজির হন। তখন অনেকে বিষয়টি ফেসবুকে লাইভ করেন। রুবেল আনছারী নামেন এক জামায়াত নেতা তার ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করেন। এরপর জামায়াত ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা থানা থেকে বের হয়ে যান।
এ বিষয়ে সীতাকুণ্ড উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর স্পেশাল ইউনিটের রুকনের দায়িত্বে থাকা প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সীতাকুণ্ড পৌর সদরের পশ্চিম পাশে কাতার টাওয়ারে ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল।
কাতার টাওয়ারে চলমান কাজের ইট, বালু, সিমেন্টসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম সরবরাহ করতে চেয়েছিলেন স্থানীয় রুবেল আনসারী। তাকে এই সরঞ্জাম সরবরাহ করতে না দেওয়ায় তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। তাছাড়া আটক সেলিমের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না বলে দাবি করেন।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মুজিবুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা সেলিমের উপস্থিতির খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে। তিনি জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদের প্রতিহত করতে সংঘাতে জড়িত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তবে তাকে ছাড়ানোর জন্য কেউ থানায় আসেনি দাবি করে ওসি বলেন, থানার ভেতর থেকে ফেসবুক লাইভে দেওয়া তথ্যও সঠিক নয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৩
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৬
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.