
০৪ জুন, ২০২৫ ১৭:৩৭
বরিশালের মুলাদীতে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে পল্লী বিদ্যুতের সরবরাহ ব্যবস্থা। দিন-রাত মিলিয়ে ৬ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ মিলছে না। এ নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পল্লী বিদ্যুতের মুলাদী আঞ্চলিক কার্যালয়ে হামলা চালান। এ সময় সংস্থার সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. ফিরোজ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আঞ্চলিক কার্যালয় ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী ও হিজলা উপজেলা এবং মেহেন্দীগঞ্জের কাজিরহাট থানায় পল্লী বিদ্যুতের প্রায় ৮২ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। বরিশাল থেকে মুলাদী উপকেন্দ্রের লাইনের মাধ্যমে এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ১ জুন সন্ধ্যার পর গ্রিডের ইনকামিং ব্রেকার বিস্ফোরণ হওয়ায় মুলাদী ও হিজলায় সরবরাহে বিপর্যয় দেখা দেয়।
মুলাদী বন্দরের ব্যবসায়ী জানে আলম জানান, দিন-রাত মিলিয়ে ৬ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। গত সোমবার টানা ১৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন থাকার পর সরবরাহ চালু হয়। পরে দিবাগত রাত ২টার দিকে আবার চলে যায়। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। তারা মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কার্যালয় ঘেরাও করে বিদ্যুতের দাবিতে স্লোগান দেয় এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
পল্লী বিদ্যুতের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ফিরোজ বলেন, বরিশাল থেকে মুলাদী উপকেন্দ্রে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। অনেক সময় বরিশাল গ্রিডে সমস্যার জন্য সরবরাহে ঝামেলা দেখা দেয়। এ ছাড়া ঝড়বৃষ্টিতে লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়ে বা বজ্রপাতে ইনসুলেটর ভেঙে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে। পল্লী বিদ্যুৎ থেকে গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
হামলার বিষয়ে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, রাতে বিক্ষুব্ধ ৪০-৫০ জন পল্লী বিদ্যুতের কার্যালয় ঘেরাও করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতাকে শান্ত করে।
বরিশালের মুলাদীতে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে পল্লী বিদ্যুতের সরবরাহ ব্যবস্থা। দিন-রাত মিলিয়ে ৬ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ মিলছে না। এ নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পল্লী বিদ্যুতের মুলাদী আঞ্চলিক কার্যালয়ে হামলা চালান। এ সময় সংস্থার সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. ফিরোজ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আঞ্চলিক কার্যালয় ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী ও হিজলা উপজেলা এবং মেহেন্দীগঞ্জের কাজিরহাট থানায় পল্লী বিদ্যুতের প্রায় ৮২ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। বরিশাল থেকে মুলাদী উপকেন্দ্রের লাইনের মাধ্যমে এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ১ জুন সন্ধ্যার পর গ্রিডের ইনকামিং ব্রেকার বিস্ফোরণ হওয়ায় মুলাদী ও হিজলায় সরবরাহে বিপর্যয় দেখা দেয়।
মুলাদী বন্দরের ব্যবসায়ী জানে আলম জানান, দিন-রাত মিলিয়ে ৬ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। গত সোমবার টানা ১৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন থাকার পর সরবরাহ চালু হয়। পরে দিবাগত রাত ২টার দিকে আবার চলে যায়। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। তারা মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কার্যালয় ঘেরাও করে বিদ্যুতের দাবিতে স্লোগান দেয় এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
পল্লী বিদ্যুতের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ফিরোজ বলেন, বরিশাল থেকে মুলাদী উপকেন্দ্রে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। অনেক সময় বরিশাল গ্রিডে সমস্যার জন্য সরবরাহে ঝামেলা দেখা দেয়। এ ছাড়া ঝড়বৃষ্টিতে লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়ে বা বজ্রপাতে ইনসুলেটর ভেঙে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে। পল্লী বিদ্যুৎ থেকে গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
হামলার বিষয়ে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, রাতে বিক্ষুব্ধ ৪০-৫০ জন পল্লী বিদ্যুতের কার্যালয় ঘেরাও করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতাকে শান্ত করে।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.