Bkash

সারাদেশ

পৌর বিএনপির প্রচার সম্পাদক হলেন যুবলীগ নেতা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

পৌর বিএনপির প্রচার সম্পাদক হলেন যুবলীগ নেতা

দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলবদল বা ভোলবদলের ঘটনা নতুন নয়, তবে দলীয় পদ-পদবি পাওয়া নিয়ে কখনো কখনো বিস্ময়ও দেখা দেয়। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায়। ঘটনাটিকে ঘিরে বিরোধ ও চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে।

জানা গেছে, ১০নং ঝাউগড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সহসম্পাদক থেকে সরাসরি পৌর বিএনপির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন শিহাব ফেরদৌস নামে এক নেতা।

গত ২৬ ডিসেম্বর হাজরাবাড়ী পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পরে গত ২১ আগস্ট জামালপুর জেলা বিএনপির সম্মেলন উপলক্ষে পৌর বিএনপির ১০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করা হলে সেখানে প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শিহাব ফেরদৌসের নাম দেখা যায়।

পরে বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা তৈরি হয়। এ ছাড়া ওই কমিটির একাধিক পদে বিতর্কিত ব্যাক্তিদের পদায়ন করা হয়েছে বলে নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়।

ঝাউগড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আলম আফসারী তার কমিটির সহসম্পাদক পদে শিহাব ফেরদৌস ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিহাব ফেরদৌস জানান, যুবলীগের পদে থাকার বিষয়টি তার জানা নেই।

তিনি জানান, আমি হাজরাবাড়ী পৌরসভা এলাকার ভোটার। প্রাইমারি থেকে শুরু করে কলেজ পর্যন্ত হাজরাবাড়ীতে নানাবাড়ি থেকে পড়াশোনা করেছি। তার পৈতৃক বাড়ি ঝাউগড়া বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।

জানতে চাইলে হাজরাবাড়ী পৌর বিএনপির সভাপতি ইসমাইল হোসেন বলেন, হাজরাবাড়ী পৌরসভা এলাকার ভোটার হিসেবে শিহাবকে পদ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে এমন একটি অভিযোগ শুনেছি, কেউ আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি।

জামালপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সজীব খান বলেন, যদি আওয়ামী লীগের পদধারী নেতা বিএনপির কোনো পদে নির্বাচিত হয় তাহলে সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং লজ্জাজনক ঘটনা।

আরও পড়ুন:

ঘাটের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সংঘর্ষ-গোলাগুলি, বিএনপির অফিসে আগুন

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:৩৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ঘাটের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সংঘর্ষ-গোলাগুলি, বিএনপির অফিসে আগুন

পাবনার বেড়া পৌর এলাকার নদীর ঘাটের নিয়ন্ত্রণ ও দখল নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে স্থানীয় বিএনপির কার্যালয়।

সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বেড়া পৌর এলাকার ১ নং ওয়ার্ডের বৃশালিখা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের তাৎক্ষণিক নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। স্থানীয় ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেড়ার হুরা সাগর নদীর বৃশালিখা এলাকাটি সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুর নিজ এলাকা। আগে বৃশালিখা ঘাট নিয়ন্ত্রণ করতো আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। ৫ আগস্ট পরবর্তীতে স্থানীয় বিএনপির একাংশকে সঙ্গে নিয়ে তারা ঘাটের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছিল।

পরবর্তীতে স্থানীয় বিএনপি নেতা হাসান আলীর নেতৃত্বে বিএনপির আরেকটি গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চেষ্টা করছিল। সেই ধারাবাহিকতায় সোমবার দুপুরে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দুই পক্ষের মধ্যেই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। ঘটনার পর থেকেই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে বেড়া পৌর বিএনপির সভাপতি ফজলুর রহমান ফকির বলেন, চাঁদাবাজি গ্রুপের সঙ্গে নামধারী বিএনপির মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। এখন চাঁদাবাজি কারা করছে? এজন্য এ বিষয়ে কোনো খোঁজখবর নেয়ারই প্রয়োজন মনে করছি না। তাই এ বিষয়ে আর কিছু বলতে পারছি না।

এ বিষয়ে বেড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম হাবিবুল ইসলাম বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে ঘটনা ঘটেছে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সবই আছে। গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। সেনাবাহিনীসহ পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত বলা যাবে।

মানব পাচারকারী চক্রের আস্তানা থেকে নারী-শিশুসহ ৮৪ জন উদ্ধার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩০

প্রিন্ট এন্ড সেভ

মানব পাচারকারী চক্রের আস্তানা থেকে নারী-শিশুসহ ৮৪ জন উদ্ধার

কক্সবাজারের ‎টেকনাফে বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া গহিন পাহাড়ে রুদ্ধশ্বাস যৌথ অভিযান চালিয়েছে বিজিবি ও র‍্যাব। অভিযানে বিভিন্ন সময়ে অপহরণের শিকার ও সাগরপথে পাচারের জন্য জিম্মি করে রাখা ৮৪ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় অস্ত্র ও গোলা-বারুদসহ মানব পাচারকারী চক্রের ৩ সদস্য আটক করা হয়েছে।

সোমবার (‎২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিজিবির টেকনাফ ব্যাটালিয়নের হলরুমে আয়োজিত যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (বিজিবি-২) এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান।

তিনি জানান, বাহারছড়ার কচ্ছপিয়া পাহাড়ে কিছু ব্যক্তি সাগরপথে পাচারের জন্য মানুষ জড়ো করে জিম্মি করে রাখার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (বিজিবি-২) এবং র‍্যাব ১৫ এর একটি যৌথ আভিযানিক দল রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় অপহরণ ও মানব পাচারকারীরা যৌথবাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। উপর থেকে পাথরও নিক্ষেপ করে তারা।

অভিযানের ১ম ধাপে ১৪ জন, ২য় ধাপে ১৩ জন, ৩য় ধাপে ৫১ জন এবং ৪র্থ ধাপে ছয়জন ভিকটিমকে উদ্ধার করা হয়। অভিযানে বাহারছড়া উত্তর কচ্ছপিয়ার সালামত উল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ (২১), টেকনাফ সদরের বটতলী রাজারছড়ার আবুল হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (২০) এবং মো. ফিরোজের ছেলে মো. ইব্রাহিমকে (২০) আটক করা হয়।

পরে ঘটনাস্থল থেকে বুলেট ভর্তি ১টি ওয়ান শুটার গান ও ১টি একনলা বন্দুক, ১টি বিদেশি পিস্তল, ২টি দেশীয় রামদা ও ১টি চাকু উদ্ধার করা হয়। তাছাড়া একই দিন দমদমিয়া বিওপির দায়িত্বপূর্ণ বড়ইতলি এলাকা থেকে আরও ৪ জন ভিকটিমকে উদ্ধার করা হয়।

‎যৌথ অভিযানে বিভিন্ন পাহাড় হতে ৮৪ জন ভিকটিম উদ্ধারের ঘটনায় রেজাউল করিম (৩৭), আয়াতুল তনজিদ (৩০), রোহিঙ্গা তুফান, আব্দুল আলিম, জাকির, হাবিরছড়ার রশিদ মেম্বার, মজিব (৩০), জয়নাল (২৫) ও আব্দুল মজিতসহ (২০) অজ্ঞাত আরো ২-৩ জনকে পলাতক আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (বিজিবি-২) ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, এ অভিযানে গ্রেপ্তারকৃত তিনজন আসামির বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে স্থানীয় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাদের হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

বন্ধ হাসপাতালের নির্মাণকাজ, বিল তুলে লাপাত্তা ঠিকাদার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বন্ধ হাসপাতালের নির্মাণকাজ, বিল তুলে লাপাত্তা ঠিকাদার

খুলনার কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি ৫০ শয্যার অনুমোদন থাকলেও, এখন পরিচালিত হচ্ছে ১৯ শয্যার ভবনে। এতে করে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। রোগীর চাপ বাড়লেও ভবন সংকটে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে সীমিত পরিসরে। এদিকে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না করে লাপাত্তা হওয়ায় বন্ধ আছে হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণের কাজ।

সরেজমিন দেখা গেছে, ভবন নির্মাণের জন্য খোড়া গর্তে ময়লা আবর্জনা পড়ে পানি জমে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা রোগীরা বেড সংকটের কারণে হাসপাতালের ছাদে অস্থায়ী ভাবে নির্মাণ করা টিনসেড ও মেঝেতে সেবা নিচ্ছে। অবকাঠামোগত দুরাবস্থা ও প্রয়োজনীয় সেবা না থাকায় মানুষকে ন্যূনতম চিকিৎসার জন্যও ১শ কিলোমিটার দূরের জেলা শহরে ছুটতে হয়।

জানা গেছে, ১৯৬৪ সালে উপজেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে আমাদী ইউনিয়নের জায়গীরমহল গ্রামে স্থাপিত হয় ৩১ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। সেখানে ২০১১ সালে ১৯ শয্যার একটি ভবন নির্মাণ করা হয় এবং পরবর্তীতে সেটা ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়।

পরে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট পুরোনো ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে ২০২২ সালে অপসারণ করা হয়। একই বছ‌রের ১৬ আগস্ট ৩১ শয্যার তিনতলা ভবন নির্মাণের কার্যা‌দেশ দেওয়া হয়। কাজটি পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জিয়াউল ট্রেডার্স ও মেসার্স শামীম আহসান ট্রেডার্স।

তিনতলা বিশিষ্ট এই ভবন নির্মাণকাজের ব্যয় ধরা হয় ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৭৬ হাজার ৫৮০ টাকা। কাজের মেয়াদ ছিল ২০২৩ সালের ১২ জুন। কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় গতি বাড়াতে বারবার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেয় খুলনা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।

একপর্যায়ে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাজের মেয়াদ বর্ধিত করা হয়। দুই দফা মেয়াদ শেষে কা‌জের অগ্রগ‌তি সন্তোষ‌জনক না হওয়ায় কাজ বা‌তি‌লের সুপা‌রিশ ক‌রে‌ছেন নির্বাহী প্রকৌশলী।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পুনর্নির্মাণ প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয় ২০২২ সালের ১৬ আগস্ট। এ কাজ বাস্তবায়নের মেয়াদ ছিল ৯ মাস। কার্যাদেশ পাওয়ার পর দুই বছর পার হলেও ১৮ শতাংশ কাজ শেষ হ‌য়ে‌ছে।

এই কাজের বিপরীতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১ কোটি ৭২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা উঠিয়ে নিয়েছেন। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি সময়মতো কাজ না করায় ১৯ মার্চ কাজ বাতিলের সুপা‌রিশ ক‌রে‌ পত্র দেন খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী।

জানা যায়, মূলত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জিয়াউল ট্রেডার্স ও মেসার্স শামীম হাসান ট্রেডার্সের নামে বরাদ্দ হলেও কাজটি করতেন খুলনা-৬ আসনের সা‌বেক এমপি মো. আক্তারুজ্জামান বাবু।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আত্মগোপনে চলে যান তিনি। এ বিষয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ব‌্যবহৃত মোবাইল নম্ব‌রটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ২৯ জন চিকিৎক থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ৯ জন। তার মধ্যে একজন ২ মাসের বুনিয়াদী প্রশিক্ষণে। চরম চিকিৎসক সংকট ও হাসপাতালের অবকাঠামোগত দুরবস্থা ও প্রয়োজনীয় সেবা না থাকায় মানুষকে চিকিৎসাসেবা নিতে ছুটতে হয় ১শ কিলোমিটার দূরের জেলা শহরে।

দীর্ঘ তিন বছর ধরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিজারিয়ানসহ সব ধরনের অপারেশন বন্ধ রয়েছে। নেই কোনো পরীক্ষা- নিরীক্ষার ব্যবস্থা। মন্ত্রণালয় থেকে কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদায়ন করা হলেও আবাসিক ভবনের সুব্যবস্থা না থাকার অজুহাতে কয়রায় অবস্থান করেন না। খুলনা শহর থেকে মাঝেমধ্যে দু-একদিন আসেন।

কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, হাসপাতা‌লের ৩১ শয্যার ভবন‌টি ভে‌ঙে ফেলার প‌র থে‌কে শয্যা সংকট দেখা দিয়েছে। সংকীর্ণ জায়গায় রোগীদের রেখে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।

স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর খুলনার উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ইখতেয়ার হোসেন বলেন, কাজে ধীরগ‌তির জন‌্য কার্যা‌দেশ বাতিলের সুপা‌রিশ করা হ‌য়ে‌ছে। ইতোমধ্যে কাজের মেয়াদও শেষ হয়েছে। দ্রুত হাসপাতালের ভবন নির্মাণের কাজটির জন্য আমরা বার বার নতুন করে প্রস্তাব দিচ্ছি, কিন্তু এখনো পাস হয়নি।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.