১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৫
উঠতি বয়সী ২০-২২ বছরের তরুণীদের একটি চক্র। নিজেদের রূপ-লাবাণ্য দেখিয়ে আকৃষ্ট করতে যুবকদের। আবার কখনো টোপ ফেলত টু-লেট ফাঁদ দিয়ে। ফেসবুকে টু-লেট গ্রুপ করে বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো বাসা ভাড়ার। এরপর বিজ্ঞাপন দেখে যারা সাড়া দিত তাদের মধ্যে কলেজ-ইউনির্ভাসিটিতে পড়ুয়া যুবকদের টার্গেট করা হতো।
পরে যারা বাসা দেখতে যেত তাদেরই ব্ল্যাকমেইল করত এসব উঠতি বয়সী তরুণীরা। একপর্যায়ে মারধর করে সর্বস্ব লুট করে নিত। এখানেই শেষ নয়, তাদের এই অপকর্ম যেন কেউ না জেনে যায় সে জন্যও নেওয়া হতো অপকৌশল।
আটকে রাখা যুবকদের ছেড়ে দেওয়ার আগেই নিজেদের মুঠোফোনে ধারণ করা হতো অশ্লীল ভিডিও। হুমকি দেওয়া হতো ঘটনা বলে দিলেই ভিডিও ভাইরাল করে দেবে তারা। এমনকি ফোনের ভিডিও অন করে যুবকদের বলতো খারাপ কাজ করতে এসেছি এমন জবানবন্দি দিতে।
সম্প্রতি বাসা ভাড়া নিতে গিয়ে এই তরুণীদের খপ্পরে পড়েন অনার্স প্রথম বর্ষে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী। টু-লেট দেখে কল দিলে বলা হয় সাবলেট বাসা। এক রুম ভাড়া দেবেন তারা। বাসা দেখতে গেলেই প্রতারক তরুণীদের ফাঁদে পড়ে নাজমুল হাসান। এ সময় ভিডিও ধারণ, মারধর ও ফোন, ল্যাপটপ সঙ্গে থাকা ৫ হাজার টাকা এবং বুথ থেকে আরও ২৫ হাজার টাকা লুটে নেয় তারা।
ময়মনসিংহ শহরে এই ঘটনার পরই সামনে আসে বিষয়টি। নাজমুল ভয় না পেয়ে সরাসরি থানায় গিয়ে অভিযোগ জানান। এরপর পুলিশ অভিযান চালিয়ে চক্রের ২ তরুণীকে গ্রেপ্তার করে। তবে ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ৪ তরুণী ও ৪ তরুণ। তারা সবাই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী।
ঘটনার শিকার শিক্ষার্থী নাজমুল হাসান নগরের আনন্দ মোহন কলেজের গণিত বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার ভূরারবাড়ী গ্রামের জহুরুল ইসলামের ছেলে।
বর্তমানে নগরীর কলেজ রোডের মীরবাড়ি এলাকায় একটি মেসে থেকে পড়াশোনা করছেন তিনি। সেখানে ট্রেনের শব্দে পড়ালেখার সমস্যা হওয়ায় নতুন বাসার সন্ধান করছিলেন।
ভুক্তভোগী নাজমুল জানান, ফেসবুকে ‘টু-লেট ময়মনসিংহ’ লেখা গ্রুপে ব্যাচেলর ১ রুমের সাবলেট ভাড়ার বিজ্ঞাপন দেখতে পান। সেখানে দেওয়া মোবাইল ফোনের নম্বরে ফোন করলে বলা হয় দুই কক্ষের বাসায় এক কক্ষে স্বামী-স্ত্রী থাকেন আরেকটি কক্ষ সাবলেট ভাড়া দেওয়া হবে।
তিনি জানন, গুলকিবাড়ী এলাকার ফখরুজ্জামান টাওয়ারের দ্বিতীয় তলায় আমাকে যে কক্ষটি সাবলেট ভাড়া দেওয়া হবে সেটি দেখানোর জন্য ভেতরে ঢোকানো হয়। পরে চারজন নারী ও চারজন যুবক সে রুমে ঢোকেন। আমাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর করতে থাকে। মারধরের একপর্যায়ে তারা আমার আইফোন, ল্যাপটপ নিয়ে যায় এবং সঙ্গে থাকা ৫ হাজার টাকা নিয়ে যায়।
আমার কাছ থেকে লিখিত একটি জবানবন্দিও নেয় তারা, যেন বোঝাতে পারে আমি এখানে খারাপ কাজ করতে এসে আটকা পড়েছিলাম। এরপর সেই বাসা থেকে বের করে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এটিএম বুথে থেকে ২০ হাজার টাকা তুলে হেলথ অফিসারের গলিতে নামিয়ে দেয়। তারা বলে, এ নিয়ে কাউকে কিছু বললে আমার ক্ষতি হবে। আমি পরে থানায় অভিযোগ জানাই।
পুলিশ জানায়, কলেজছাত্রের কাছ থেকে পাওয়া লিখিত অভিযোগ নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়। সাবলেট ভাড়ার নামে তরুণকে আটকে মারধর করা বাসায় অভিযান চালিয়ে দুই তরুণীকে আটক করা হয়।
তারা হলেন সাদিয়া জাহান ওরফে মেঘলা (২১) ও ফারিয়া আক্তার ওরফে পায়েল (১৯)। তাদের দুজনের বাড়ি কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলায়।
এর মধ্যে সাদিয়া ময়মনসিংহ কমার্স কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আর ফারিয়া তাড়াইল উপজেলার সহিলাটি মুক্তিযোদ্ধা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
এই চক্রের চারজন তরুণী ও চারজন তরুণের সম্পৃক্ততা পেয়েছে পুলিশ। তারা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। দুই তরুণীর জিম্মা থেকে কলেজছাত্রের মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শিবিরুল ইসলাম জানান, এ চক্রের দুই তরুণীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই দুই তরুণী চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে। নগরীতে এরকম একাধিক চক্র রয়েছে। চক্রটির সাথে বখাটে ছাত্ররাও জড়িত।
তরুণীদের এই টু-লেট ফাঁদের ঘটনায় তোলপাড় জেলা শহর। সবার মুখে মুখে এই ঘটনাটি। এদিকে বিষয়টিকে হালকাভাবে না দেখে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান এলাকাবাসীর।
উঠতি বয়সী ২০-২২ বছরের তরুণীদের একটি চক্র। নিজেদের রূপ-লাবাণ্য দেখিয়ে আকৃষ্ট করতে যুবকদের। আবার কখনো টোপ ফেলত টু-লেট ফাঁদ দিয়ে। ফেসবুকে টু-লেট গ্রুপ করে বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো বাসা ভাড়ার। এরপর বিজ্ঞাপন দেখে যারা সাড়া দিত তাদের মধ্যে কলেজ-ইউনির্ভাসিটিতে পড়ুয়া যুবকদের টার্গেট করা হতো।
পরে যারা বাসা দেখতে যেত তাদেরই ব্ল্যাকমেইল করত এসব উঠতি বয়সী তরুণীরা। একপর্যায়ে মারধর করে সর্বস্ব লুট করে নিত। এখানেই শেষ নয়, তাদের এই অপকর্ম যেন কেউ না জেনে যায় সে জন্যও নেওয়া হতো অপকৌশল।
আটকে রাখা যুবকদের ছেড়ে দেওয়ার আগেই নিজেদের মুঠোফোনে ধারণ করা হতো অশ্লীল ভিডিও। হুমকি দেওয়া হতো ঘটনা বলে দিলেই ভিডিও ভাইরাল করে দেবে তারা। এমনকি ফোনের ভিডিও অন করে যুবকদের বলতো খারাপ কাজ করতে এসেছি এমন জবানবন্দি দিতে।
সম্প্রতি বাসা ভাড়া নিতে গিয়ে এই তরুণীদের খপ্পরে পড়েন অনার্স প্রথম বর্ষে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী। টু-লেট দেখে কল দিলে বলা হয় সাবলেট বাসা। এক রুম ভাড়া দেবেন তারা। বাসা দেখতে গেলেই প্রতারক তরুণীদের ফাঁদে পড়ে নাজমুল হাসান। এ সময় ভিডিও ধারণ, মারধর ও ফোন, ল্যাপটপ সঙ্গে থাকা ৫ হাজার টাকা এবং বুথ থেকে আরও ২৫ হাজার টাকা লুটে নেয় তারা।
ময়মনসিংহ শহরে এই ঘটনার পরই সামনে আসে বিষয়টি। নাজমুল ভয় না পেয়ে সরাসরি থানায় গিয়ে অভিযোগ জানান। এরপর পুলিশ অভিযান চালিয়ে চক্রের ২ তরুণীকে গ্রেপ্তার করে। তবে ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ৪ তরুণী ও ৪ তরুণ। তারা সবাই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী।
ঘটনার শিকার শিক্ষার্থী নাজমুল হাসান নগরের আনন্দ মোহন কলেজের গণিত বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার ভূরারবাড়ী গ্রামের জহুরুল ইসলামের ছেলে।
বর্তমানে নগরীর কলেজ রোডের মীরবাড়ি এলাকায় একটি মেসে থেকে পড়াশোনা করছেন তিনি। সেখানে ট্রেনের শব্দে পড়ালেখার সমস্যা হওয়ায় নতুন বাসার সন্ধান করছিলেন।
ভুক্তভোগী নাজমুল জানান, ফেসবুকে ‘টু-লেট ময়মনসিংহ’ লেখা গ্রুপে ব্যাচেলর ১ রুমের সাবলেট ভাড়ার বিজ্ঞাপন দেখতে পান। সেখানে দেওয়া মোবাইল ফোনের নম্বরে ফোন করলে বলা হয় দুই কক্ষের বাসায় এক কক্ষে স্বামী-স্ত্রী থাকেন আরেকটি কক্ষ সাবলেট ভাড়া দেওয়া হবে।
তিনি জানন, গুলকিবাড়ী এলাকার ফখরুজ্জামান টাওয়ারের দ্বিতীয় তলায় আমাকে যে কক্ষটি সাবলেট ভাড়া দেওয়া হবে সেটি দেখানোর জন্য ভেতরে ঢোকানো হয়। পরে চারজন নারী ও চারজন যুবক সে রুমে ঢোকেন। আমাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর করতে থাকে। মারধরের একপর্যায়ে তারা আমার আইফোন, ল্যাপটপ নিয়ে যায় এবং সঙ্গে থাকা ৫ হাজার টাকা নিয়ে যায়।
আমার কাছ থেকে লিখিত একটি জবানবন্দিও নেয় তারা, যেন বোঝাতে পারে আমি এখানে খারাপ কাজ করতে এসে আটকা পড়েছিলাম। এরপর সেই বাসা থেকে বের করে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এটিএম বুথে থেকে ২০ হাজার টাকা তুলে হেলথ অফিসারের গলিতে নামিয়ে দেয়। তারা বলে, এ নিয়ে কাউকে কিছু বললে আমার ক্ষতি হবে। আমি পরে থানায় অভিযোগ জানাই।
পুলিশ জানায়, কলেজছাত্রের কাছ থেকে পাওয়া লিখিত অভিযোগ নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়। সাবলেট ভাড়ার নামে তরুণকে আটকে মারধর করা বাসায় অভিযান চালিয়ে দুই তরুণীকে আটক করা হয়।
তারা হলেন সাদিয়া জাহান ওরফে মেঘলা (২১) ও ফারিয়া আক্তার ওরফে পায়েল (১৯)। তাদের দুজনের বাড়ি কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলায়।
এর মধ্যে সাদিয়া ময়মনসিংহ কমার্স কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আর ফারিয়া তাড়াইল উপজেলার সহিলাটি মুক্তিযোদ্ধা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
এই চক্রের চারজন তরুণী ও চারজন তরুণের সম্পৃক্ততা পেয়েছে পুলিশ। তারা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। দুই তরুণীর জিম্মা থেকে কলেজছাত্রের মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শিবিরুল ইসলাম জানান, এ চক্রের দুই তরুণীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই দুই তরুণী চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে। নগরীতে এরকম একাধিক চক্র রয়েছে। চক্রটির সাথে বখাটে ছাত্ররাও জড়িত।
তরুণীদের এই টু-লেট ফাঁদের ঘটনায় তোলপাড় জেলা শহর। সবার মুখে মুখে এই ঘটনাটি। এদিকে বিষয়টিকে হালকাভাবে না দেখে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান এলাকাবাসীর।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
কুমিল্লার হোমনায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৪টি মাজারে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে হোমনা থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) তাপস কুমার সরকার বাদী হয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলা করেন। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে হোমনা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হোমনার আসাদপুর এলাকায় ইসলাম ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন মহসিন নামের এক যুবক। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা মহসিনের গ্রেপ্তারের দাবিতে থানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
ওই দিন দুপুরে পুলিশ মহসিনকে আটক করে। একইদিন রাতে ইসলামী যুব সেনার হোমনা উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মহসিনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায় বৃহস্পতিবার।
অপরদিকে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে আসাদপুর এলাকার বিক্ষুদ্ধ জনতা মাইকে ঘোষণা দিয়ে শত শত লোক জড়ো করে একযোগে আসাদপুর এলাকার কফিল উদ্দিন শাহ, হাওয়ালি শাহ, কালাই শাহ এবং আবদু শাহ মাজার মোট ৪টি মাজারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় আসাদপুর এলাকায় এখনও থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে সরেজমিনে আসাদপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায় মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্কে এলাকা অনেকটা পুরুষশূন্য। পুড়ে যাওয়া মাজারের সামনে কথা হয় গ্রেপ্তার যুবকের মায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, ছেলেকে তো পুলিশের হাতে তুলে দিলাম।
এরপরও আমাদের মাজার ও বাসা বাড়িতে কেন আগুন দেওয়া হলো? পুলিশ কোনো নিরাপত্তা দিতে পারলো না কেন? এক কাপড়ে ঘর থেকে বের হই। টাকা পয়সা, স্বর্ণালংকারসহ কোনো মালামাল রক্ষা করতে পারিনি। জীবনটা কোনো মতে রক্ষা করেছি।
ওসি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাসুল (সা.) কে নিয়ে কটুক্তি করে পোস্ট দেওয়া যুবককে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু একদল উশৃঙ্খল মানুষ তারপরও মাইকে ঘোষণা দিয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নিয়েছে। এ ঘটনায় ২২০০ অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
কুমিল্লার হোমনায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৪টি মাজারে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে হোমনা থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) তাপস কুমার সরকার বাদী হয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলা করেন। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে হোমনা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হোমনার আসাদপুর এলাকায় ইসলাম ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন মহসিন নামের এক যুবক। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা মহসিনের গ্রেপ্তারের দাবিতে থানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
ওই দিন দুপুরে পুলিশ মহসিনকে আটক করে। একইদিন রাতে ইসলামী যুব সেনার হোমনা উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মহসিনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায় বৃহস্পতিবার।
অপরদিকে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে আসাদপুর এলাকার বিক্ষুদ্ধ জনতা মাইকে ঘোষণা দিয়ে শত শত লোক জড়ো করে একযোগে আসাদপুর এলাকার কফিল উদ্দিন শাহ, হাওয়ালি শাহ, কালাই শাহ এবং আবদু শাহ মাজার মোট ৪টি মাজারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় আসাদপুর এলাকায় এখনও থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে সরেজমিনে আসাদপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায় মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্কে এলাকা অনেকটা পুরুষশূন্য। পুড়ে যাওয়া মাজারের সামনে কথা হয় গ্রেপ্তার যুবকের মায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, ছেলেকে তো পুলিশের হাতে তুলে দিলাম।
এরপরও আমাদের মাজার ও বাসা বাড়িতে কেন আগুন দেওয়া হলো? পুলিশ কোনো নিরাপত্তা দিতে পারলো না কেন? এক কাপড়ে ঘর থেকে বের হই। টাকা পয়সা, স্বর্ণালংকারসহ কোনো মালামাল রক্ষা করতে পারিনি। জীবনটা কোনো মতে রক্ষা করেছি।
ওসি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাসুল (সা.) কে নিয়ে কটুক্তি করে পোস্ট দেওয়া যুবককে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু একদল উশৃঙ্খল মানুষ তারপরও মাইকে ঘোষণা দিয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নিয়েছে। এ ঘটনায় ২২০০ অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
দিনাজপুরের বিরামপুরে চুরির টাকা ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম সাজু (৩৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী দুই যুবকের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ২নং কাটলা ইউনিয়নের দক্ষিণ দাউদপুর জোলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাজেদুল ইসলাম সাজু ওই গ্রামের মৃত অছির উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ফল বিক্রেতা। অভিযুক্তরা হলেন- একই গ্রামের রায়হান কবির (২২) ও তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবী ইসলাম (২৩)। ঘটনার পর দুজনেই পলাতক। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই।
অভিযুক্তরা দীর্ঘদিন ধরে সাজেদুলের বাড়িতে যাওয়া-আসা করতেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে সাজেদুলের ঘর থেকে ৬ হাজার টাকা চুরি হয়। এ বিষয়ে রায়হানকে সন্দেহ হওয়ায় চুরি যাওয়া টাকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে চাচাতো ভাই নুরন্নবীকে সঙ্গে নিয়ে লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে বেধড়ক পেটাতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তারা পালিয়ে যান।
পরে পরিবারের লোকজন সাজেদুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে নেওয়ার পথে সাজেদুলের মৃত্যু হয়।
মৃতের মা ছায়েদা বেগম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে রায়হান আমার ছেলে সাজেদুলের কাছে টাকা ধার চান। কিন্তু সাজেদুল তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুক্ষণ পর বাড়িতে রাখা তার ছয় হাজার টাকা হারিয়ে যায়। প্রতিবেশী রায়হান কবিরকে টাকা চুরির বিষয়টি অবগত করলে সে চুরি করেনি বলে জানায়।
এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। পরে রায়হান তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবীকে ডেকে নিয়ে বাড়িতে এসে বাঁশের লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে এলোপাথাড়ি মারধর করে। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার দিনাজপুর নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফুলবাড়ি এলাকায় সাজেদুল মারা যান।
বিরামপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, টাকা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার খবর পেয়েছি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
মৃতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শুক্রবার সকালে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
দিনাজপুরের বিরামপুরে চুরির টাকা ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম সাজু (৩৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী দুই যুবকের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ২নং কাটলা ইউনিয়নের দক্ষিণ দাউদপুর জোলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাজেদুল ইসলাম সাজু ওই গ্রামের মৃত অছির উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ফল বিক্রেতা। অভিযুক্তরা হলেন- একই গ্রামের রায়হান কবির (২২) ও তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবী ইসলাম (২৩)। ঘটনার পর দুজনেই পলাতক। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই।
অভিযুক্তরা দীর্ঘদিন ধরে সাজেদুলের বাড়িতে যাওয়া-আসা করতেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে সাজেদুলের ঘর থেকে ৬ হাজার টাকা চুরি হয়। এ বিষয়ে রায়হানকে সন্দেহ হওয়ায় চুরি যাওয়া টাকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে চাচাতো ভাই নুরন্নবীকে সঙ্গে নিয়ে লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে বেধড়ক পেটাতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তারা পালিয়ে যান।
পরে পরিবারের লোকজন সাজেদুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে নেওয়ার পথে সাজেদুলের মৃত্যু হয়।
মৃতের মা ছায়েদা বেগম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে রায়হান আমার ছেলে সাজেদুলের কাছে টাকা ধার চান। কিন্তু সাজেদুল তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুক্ষণ পর বাড়িতে রাখা তার ছয় হাজার টাকা হারিয়ে যায়। প্রতিবেশী রায়হান কবিরকে টাকা চুরির বিষয়টি অবগত করলে সে চুরি করেনি বলে জানায়।
এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। পরে রায়হান তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবীকে ডেকে নিয়ে বাড়িতে এসে বাঁশের লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে এলোপাথাড়ি মারধর করে। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার দিনাজপুর নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফুলবাড়ি এলাকায় সাজেদুল মারা যান।
বিরামপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, টাকা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার খবর পেয়েছি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
মৃতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শুক্রবার সকালে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ার ডুলাহাজারা এলাকায় রশি টেনে ডাকাতির ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন উখিয়ার তরুণ মাহমুদুল্লাহ। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
মাহমুদুল্লাহ উখিয়ার বালুখালীর শিয়ালিয়া পাড়ার বাসিন্দা। ব্যক্তিগত কাজে চট্টগ্রাম থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। মাত্র ২২ দিন আগে রোগে আক্রান্ত হয়ে তার স্ত্রী মারা যান। বাবা-মাও আগে মারা গেছেন। এ ঘটনায় তাদের দুই শিশু সন্তান পুরোপুরি অনাথ হয়ে পড়েছে। একের পর এক দুর্ঘটনায় পরিবারে নেমেছে গভীর শোক।
স্থানীয় সূত্র জানায়, রাতে মহাসড়কের মালুমঘাট এলাকায় ডাকাতরা রশি টেনে মোটরসাইকেল থামায়। এরপর আরোহীদের ওপর হামলা চালায়। এতে গুরুতর আহত হন মাহমুদুল্লাহ। দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। একই ঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে প্রায়ই ডাকাতরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। গভীর রাতে গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মারধর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটছে নিয়মিত। তারা দ্রুত নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
চকরিয়া থানার ওসি তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, ডাকাত দলের হামলায় একজন নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, ঘটনার পেছনের কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। মহাসড়কে ডাকাতি ঠেকাতে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ার ডুলাহাজারা এলাকায় রশি টেনে ডাকাতির ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন উখিয়ার তরুণ মাহমুদুল্লাহ। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
মাহমুদুল্লাহ উখিয়ার বালুখালীর শিয়ালিয়া পাড়ার বাসিন্দা। ব্যক্তিগত কাজে চট্টগ্রাম থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। মাত্র ২২ দিন আগে রোগে আক্রান্ত হয়ে তার স্ত্রী মারা যান। বাবা-মাও আগে মারা গেছেন। এ ঘটনায় তাদের দুই শিশু সন্তান পুরোপুরি অনাথ হয়ে পড়েছে। একের পর এক দুর্ঘটনায় পরিবারে নেমেছে গভীর শোক।
স্থানীয় সূত্র জানায়, রাতে মহাসড়কের মালুমঘাট এলাকায় ডাকাতরা রশি টেনে মোটরসাইকেল থামায়। এরপর আরোহীদের ওপর হামলা চালায়। এতে গুরুতর আহত হন মাহমুদুল্লাহ। দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। একই ঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে প্রায়ই ডাকাতরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। গভীর রাতে গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মারধর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটছে নিয়মিত। তারা দ্রুত নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
চকরিয়া থানার ওসি তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, ডাকাত দলের হামলায় একজন নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, ঘটনার পেছনের কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। মহাসড়কে ডাকাতি ঠেকাতে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.