০২ জুন, ২০২৫ ১৫:৩৬
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে চার চাঁদাবাজকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। আজ সোমবার (২ জুন) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার রাণীগঞ্জ নতুন গরু হাট সড়ক থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটক চারজন হচ্ছেন- উপজেলার নূরপুর এলাকার মামুনূর রশিদ (৫০), দুদু মিয়া (৫৫), আব্দুল হাকিম (৫৭) এবং ভাতছালা গ্রামের আজাহার আলী (৫৪)।
ঘোড়াঘাট সেনা ক্যাম্পের ক্যাপ্টেন মারজিউল হক সাফিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটক চারজন দুটি শ্রমিক সংগঠনের সদস্য। তারা সংগঠনের কথা বলে গরু-ছাগল পরিবহনের চালকের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করছিল। তারা অনেক দিন থেকে এ ধরনের কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে নজরদারি আরও বৃদ্ধি হয়েছে। সোমবার উপজেলার রানীগঞ্জ বাজার এলাকার গরুর হাটে চাঁদাবাজি করার সময় তাদের হাতেনাতে আটক করা হয়।
পরবর্তীতে ঘোড়াঘাট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে চার চাঁদাবাজকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। আজ সোমবার (২ জুন) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার রাণীগঞ্জ নতুন গরু হাট সড়ক থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটক চারজন হচ্ছেন- উপজেলার নূরপুর এলাকার মামুনূর রশিদ (৫০), দুদু মিয়া (৫৫), আব্দুল হাকিম (৫৭) এবং ভাতছালা গ্রামের আজাহার আলী (৫৪)।
ঘোড়াঘাট সেনা ক্যাম্পের ক্যাপ্টেন মারজিউল হক সাফিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটক চারজন দুটি শ্রমিক সংগঠনের সদস্য। তারা সংগঠনের কথা বলে গরু-ছাগল পরিবহনের চালকের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করছিল। তারা অনেক দিন থেকে এ ধরনের কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে নজরদারি আরও বৃদ্ধি হয়েছে। সোমবার উপজেলার রানীগঞ্জ বাজার এলাকার গরুর হাটে চাঁদাবাজি করার সময় তাদের হাতেনাতে আটক করা হয়।
পরবর্তীতে ঘোড়াঘাট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
০৪ জুন, ২০২৫ ০৪:৫৬
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় মাহেন্দ্র-বাস মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় আরও ৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (৪ জুন) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার চুমুদি ইউনিয়নের বাবালাতলা এলাকায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মামুন সাংবাদিকদের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহত চারজনের মধ্যে ৩ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- ভাঙ্গার ঘারুয়া ইউনিয়নের চৌকিঘাটা গ্রামের ছেলে মিজানুর রহমান (৪৫), মাদারীপুরের উপজেলার ভায়ারচর গ্রামের ইব্রাহিম সরদার (৭০) এবং মনির সরদার (৪৫)।
এ ঘটনায় আহত পাঁচজন হলেন- ভাঙ্গার চৌকিঘাটা এলাকার আব্দুর রশিদ মুন্সির ছেলে গিয়াস উদ্দিন মুন্সী (৫৫), ফরিদপুরের ভাঙ্গার পুখরিয়া এলাকার আলাউদ্দিন মিয়ার ছেলে খোকন মিয়া (৩০), ভাঙ্গার গোয়ালপাড়া এলাকার সুলতান মোল্লার ছেলে জামাল মোল্লা (৪৫), মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার মাদবরেরচর এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে তারা মিয়া (৫৫) এবং ভাঙ্গার শিলাদর চর গ্রামের জমির উদ্দিন মোল্লার ছেলে শহীদ মোল্লা (৩৫)। তারা ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মামুন সাংবাদিকদের বলেন, থ্রি হুইলার মাহিন্দ্রাটি ভাঙ্গা থেকে মাদারীপুরের টেকেরহাটের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে বরিশাল থেকে মিজান পরিবহনের বাসটি ঢাকা যাচ্ছিল। বাবলাতলা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাহিন্দ্রাটি সড়কের ওপর উল্টে পড়ে এবং বাসটি পালিয়ে যায়।
ভাঙ্গা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা আবু জাফর সাংবাদিকদের বলেন, এই ঘটনায় ঘটনাস্থলে চারজন যাত্রী নিহত এবং ৫ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।’
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় মাহেন্দ্র-বাস মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় আরও ৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (৪ জুন) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার চুমুদি ইউনিয়নের বাবালাতলা এলাকায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মামুন সাংবাদিকদের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
নিহত চারজনের মধ্যে ৩ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- ভাঙ্গার ঘারুয়া ইউনিয়নের চৌকিঘাটা গ্রামের ছেলে মিজানুর রহমান (৪৫), মাদারীপুরের উপজেলার ভায়ারচর গ্রামের ইব্রাহিম সরদার (৭০) এবং মনির সরদার (৪৫)।
এ ঘটনায় আহত পাঁচজন হলেন- ভাঙ্গার চৌকিঘাটা এলাকার আব্দুর রশিদ মুন্সির ছেলে গিয়াস উদ্দিন মুন্সী (৫৫), ফরিদপুরের ভাঙ্গার পুখরিয়া এলাকার আলাউদ্দিন মিয়ার ছেলে খোকন মিয়া (৩০), ভাঙ্গার গোয়ালপাড়া এলাকার সুলতান মোল্লার ছেলে জামাল মোল্লা (৪৫), মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার মাদবরেরচর এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে তারা মিয়া (৫৫) এবং ভাঙ্গার শিলাদর চর গ্রামের জমির উদ্দিন মোল্লার ছেলে শহীদ মোল্লা (৩৫)। তারা ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মামুন সাংবাদিকদের বলেন, থ্রি হুইলার মাহিন্দ্রাটি ভাঙ্গা থেকে মাদারীপুরের টেকেরহাটের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে বরিশাল থেকে মিজান পরিবহনের বাসটি ঢাকা যাচ্ছিল। বাবলাতলা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাহিন্দ্রাটি সড়কের ওপর উল্টে পড়ে এবং বাসটি পালিয়ে যায়।
ভাঙ্গা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা আবু জাফর সাংবাদিকদের বলেন, এই ঘটনায় ঘটনাস্থলে চারজন যাত্রী নিহত এবং ৫ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।’
০৩ জুন, ২০২৫ ১৩:১২
পাঁচ লাখ টাকা দিলে মামলার অভিযোগপত্র থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে– প্রবাসীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাকের কাছে এভাবে টাকা চেয়েছেন নাটোরের গুরুদাসপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু জাফর মৃধা। মোবাইল ফোনে কথপোকথনের এ অডিও রেকর্ড পুলিশ সুপারের কাছে জমা দিয়েছেন ওই ব্যবস্থাপক।
জানা যায়, গত ১৫ মে চাঁচকৈড় বাজার এলাকায় ইটভাটা ব্যবসায়ী ফরিদ মোল্লার ছেলে রুবেল মোল্লাকে দুর্বৃত্তরা মারধর করে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আমেরিকা প্রবাসী রাসেল হোসাইনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মচারী। এ কারণে ১৬ মে রাসেলকে ১ নম্বর আসামি করে গুরুদাসপুর থানায় মামলা করেন ফরিদ মোল্লা। তদন্তের দায়িত্ব পান থানার এসআই আবু জাফর মৃধা। দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই তিনি রাসেলের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ব্যবস্থাপক গোলাম রাব্বির কাছে ঘুষ দাবি করেন। গত ২ জুন গোলাম রাব্বিকে ফোন করে ফের পাঁচ লাখ টাকা চান।
টাকা দাবির অডিও রেকর্ডে এসআইকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলা থেকে নাম বাদ দেব। চার-পাঁচ লাখ টাকা লাগবে। ঈদের আগে এক লাখ টাকা দিতে হবে। বাকি চার লাখ পড়ে দিয়েন। ১ নম্বর আসামির নাম বাদ দিতে হলে কয়েকটা দপ্তর আছে ভাই। বোঝেন তো। এমনও হতে পারে এসপি স্যার, সার্কেল স্যার ডাকতে পারে। ওসি স্যার তো ডাকবেই। ওসি স্যারকে নলেজে দিয়েই সব করতে হবে ভাই।’
ব্যবস্থাপক গোলাম রাব্বি বলেন, মারামারির মামলায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রাসেল ভাইকে ১ নম্বর আসামি করা হয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতিনিয়ত হুমকি দিচ্ছেন। গত সোমবার রাতে ফোনে করে তিনি পাঁচ লাখ টাকা দাবি করেন। ঘুষ দাবির অডিও রেকর্ড নাটোর পুলিশ সুপারের কাছে জমা দিয়েছি।
রাসেল হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, আমি দেশে নেই। অথচ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা মারধরের মামলায় আমাকে ১ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলা থেকে নাম কাটাতে পাঁচ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করা হচ্ছে। পুলিশ কর্মকর্তার এমন কাণ্ডে আমি হতবাক ও আতঙ্কিত। আমি এসআই আবু জাফরের মতো দুর্নীতিবাজ পুলিশ কর্মকর্তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে কথা বলতে এসআই আবু জাফর মৃধার মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন, আমি কেন টাকা চাইব? পাঁচ লাখ টাকা দাবির অডিও রেকর্ড সমকালের কাছে আছে জানালে তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আমজাদ হোসাইন সাংবাদিকদের জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাঁচ লাখ টাকা দিলে মামলার অভিযোগপত্র থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে– প্রবাসীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাকের কাছে এভাবে টাকা চেয়েছেন নাটোরের গুরুদাসপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু জাফর মৃধা। মোবাইল ফোনে কথপোকথনের এ অডিও রেকর্ড পুলিশ সুপারের কাছে জমা দিয়েছেন ওই ব্যবস্থাপক।
জানা যায়, গত ১৫ মে চাঁচকৈড় বাজার এলাকায় ইটভাটা ব্যবসায়ী ফরিদ মোল্লার ছেলে রুবেল মোল্লাকে দুর্বৃত্তরা মারধর করে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আমেরিকা প্রবাসী রাসেল হোসাইনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মচারী। এ কারণে ১৬ মে রাসেলকে ১ নম্বর আসামি করে গুরুদাসপুর থানায় মামলা করেন ফরিদ মোল্লা। তদন্তের দায়িত্ব পান থানার এসআই আবু জাফর মৃধা। দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই তিনি রাসেলের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ব্যবস্থাপক গোলাম রাব্বির কাছে ঘুষ দাবি করেন। গত ২ জুন গোলাম রাব্বিকে ফোন করে ফের পাঁচ লাখ টাকা চান।
টাকা দাবির অডিও রেকর্ডে এসআইকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলা থেকে নাম বাদ দেব। চার-পাঁচ লাখ টাকা লাগবে। ঈদের আগে এক লাখ টাকা দিতে হবে। বাকি চার লাখ পড়ে দিয়েন। ১ নম্বর আসামির নাম বাদ দিতে হলে কয়েকটা দপ্তর আছে ভাই। বোঝেন তো। এমনও হতে পারে এসপি স্যার, সার্কেল স্যার ডাকতে পারে। ওসি স্যার তো ডাকবেই। ওসি স্যারকে নলেজে দিয়েই সব করতে হবে ভাই।’
ব্যবস্থাপক গোলাম রাব্বি বলেন, মারামারির মামলায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রাসেল ভাইকে ১ নম্বর আসামি করা হয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতিনিয়ত হুমকি দিচ্ছেন। গত সোমবার রাতে ফোনে করে তিনি পাঁচ লাখ টাকা দাবি করেন। ঘুষ দাবির অডিও রেকর্ড নাটোর পুলিশ সুপারের কাছে জমা দিয়েছি।
রাসেল হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, আমি দেশে নেই। অথচ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা মারধরের মামলায় আমাকে ১ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলা থেকে নাম কাটাতে পাঁচ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করা হচ্ছে। পুলিশ কর্মকর্তার এমন কাণ্ডে আমি হতবাক ও আতঙ্কিত। আমি এসআই আবু জাফরের মতো দুর্নীতিবাজ পুলিশ কর্মকর্তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে কথা বলতে এসআই আবু জাফর মৃধার মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন, আমি কেন টাকা চাইব? পাঁচ লাখ টাকা দাবির অডিও রেকর্ড সমকালের কাছে আছে জানালে তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আমজাদ হোসাইন সাংবাদিকদের জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
০৩ জুন, ২০২৫ ০৯:৫৯
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কে ২ যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হয়েছে শিশুসহ অন্তত ১৫ জন। মঙ্গলবার (৩ জুন) বেলা ২টার দিকে মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার পাথুরিয়ারপাড় মেলকাই নামকস্থানে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে হাইওয়ে পুলিশ।
স্থানীয় ও হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে বরিশাল যাচ্ছিল অন্তরা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস। এসময় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পাথুরিয়ার পাড় মেলকাই নামকস্থানে অপরদিক থেকে আসা ঢাকাগামী ইমরান ট্রাভেলস পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় দুই বাসের চালক, শিশু ও নারীসহ অন্তত ১৫ জন আহত হন। পরে দুই বাস চালককে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আহতদের মধ্যে ঝালকাঠির কাঠালিয়া থানার রিন্টু হাওলাদারের স্ত্রী জাহানারা (৪৫), তার ছেলে নবীন (২৩) ও এক বছরের শিশু ছেলে আবু জাফর, বরগুনা সদর থানার আলমের ছেলে সজীব (২৪), বরিশালের বাকেরগঞ্জ থানার গাভীখোলা গ্রামের জয়নাল শিকদারের ছেলে কামরুল হাসান (৩৪), পটুয়াখালীর দশমিনা থানার সুমনের স্ত্রী কাজল (৩০), একই থানার কাটাখালী গ্রামের রাশেদের ছেলে জুনায়েদ (১১) এবং পিরোজপুরের কাউখালি থানার নগেন্দ্রনাথের ছেলে তারাপদ শিকদারকে (৭০) কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এছাড়া বাকি আহতরা বিভিন্ন ক্লিনিক থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
মাদারীপুরের মোস্তফাপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, দুইটি বাসের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে দুই বাসের ড্রাইভারই গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক আছে।’
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কে ২ যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হয়েছে শিশুসহ অন্তত ১৫ জন। মঙ্গলবার (৩ জুন) বেলা ২টার দিকে মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার পাথুরিয়ারপাড় মেলকাই নামকস্থানে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে হাইওয়ে পুলিশ।
স্থানীয় ও হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে বরিশাল যাচ্ছিল অন্তরা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস। এসময় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পাথুরিয়ার পাড় মেলকাই নামকস্থানে অপরদিক থেকে আসা ঢাকাগামী ইমরান ট্রাভেলস পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় দুই বাসের চালক, শিশু ও নারীসহ অন্তত ১৫ জন আহত হন। পরে দুই বাস চালককে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আহতদের মধ্যে ঝালকাঠির কাঠালিয়া থানার রিন্টু হাওলাদারের স্ত্রী জাহানারা (৪৫), তার ছেলে নবীন (২৩) ও এক বছরের শিশু ছেলে আবু জাফর, বরগুনা সদর থানার আলমের ছেলে সজীব (২৪), বরিশালের বাকেরগঞ্জ থানার গাভীখোলা গ্রামের জয়নাল শিকদারের ছেলে কামরুল হাসান (৩৪), পটুয়াখালীর দশমিনা থানার সুমনের স্ত্রী কাজল (৩০), একই থানার কাটাখালী গ্রামের রাশেদের ছেলে জুনায়েদ (১১) এবং পিরোজপুরের কাউখালি থানার নগেন্দ্রনাথের ছেলে তারাপদ শিকদারকে (৭০) কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এছাড়া বাকি আহতরা বিভিন্ন ক্লিনিক থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
মাদারীপুরের মোস্তফাপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, দুইটি বাসের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে দুই বাসের ড্রাইভারই গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক আছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.