১৩ জুন, ২০২৫ ১০:০৩
সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে একইদিনে তিন বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) খাতিজা বেগম, মো. মনিরুজ্জামান ও মো. আমির হামজা নামে তিন হাজি মৃত্যুবরণ করেছেন। এ নিয়ে হজপালনে গিয়ে এখন পর্যন্ত ২৬ বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। এদের মধ্যে ২৩ জন পুরুষ ও ৩ জন নারী।
শুক্রবার (১৩ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের মৃত্যু সংবাদে এসব তথ্য জানা গেছে। যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে মক্কায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের, মদিনায় ৮ জন ও আরাফায় ১ জন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টাল সূত্রে জানা যায়, এ বছর হজে গিয়ে গত ২৯ এপ্রিল প্রথম মারা যান রাজবাড়ীর পাংশার মো. খলিলুর রহমান (৭০)। এরপর ২ মে মারা যান কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের মো. ফরিদুজ্জামান (৫৭), ৫ মে মারা যান পঞ্চগড় সদরের আল হামিদা বানু (৫৮), ৭ মে মারা যান ঢাকার মোহাম্মদপুরের মো. শাহজাহান কবির (৬০) এবং ৯ মে মারা যান জামালপুরের বকশিগঞ্জের হাফেজ উদ্দিন (৭৩), ১০ মে মারা যান নীলফামারী সদরের বয়েজ উদ্দিন (৭২), ১৪ মে মারা যান চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের মো. অহিদুর রহমান (৭২), ১৭ মে মারা যান গাজীপুর সদরের মো. জয়নাল হোসেন (৬১) এবং ১৯ মে মারা যান চাঁদপুরের মতলবের আ. হান্নান মোল্লা (৬৩) ও ২৪ মে রংপুরের পীরগঞ্জের মো. সাহেব উদ্দিন।
এছাড়া ২৫ মে মারা গেছেন চাঁদপুরের কচুয়ার বশির হোসাইন (৭৪), ২৭ মে মারা যান চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের শাহাদাত হোসেন, ২৯ মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার মো. মোস্তাফিজুর রহমান(৫৩), একই দিন মাদারীপুর সদরের মোজলেম হাওলাদার (৬৩), গাজীপুরের টঙ্গীর পূর্ব থানার আবুল কালাম আজাদ (৬২), গত ১ জুন মারা যান, গাজীপুরের পুবাইলের মো. মফিজ উদ্দিন দেওয়ান (৬০) ও নীলফামারীর সৈয়দপুরের মো. জাহিদুল ইসলাম (৫৯), ৫ জুন মারা যান ঢাকার কেরানীগঞ্জের মনোয়ারা বেগম মুনিয়া, ৬ জুন খুলনার বটিয়াঘাটা এলাকার শেখ মো. ইমারুল ইসলাম, ৭ জুন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির মো. মুজিব উল্যা, ৯ জুন মারা যান গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের এ টি এম খায়রুল বাসার মন্ডল, ১০ জুন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার গোলাম মোস্তফা, ১২ জুন লালমনিরহাট পাটগ্রামের আমির হামজা, ময়মনসিংহের কোতয়ালি এলাকার মো. মনিরুজ্জামান (৬৬) ও নোয়াখালীর চাটখিল এলাকার খাতিজা বেগম (৪১)। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রার প্রথম ফ্লাইট ছিল ২৯ এপ্রিল আর শেষ ফ্লাইট ৩১ মে। হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয় ১০ জুন এবং শেষ হবে ১০ জুলাই।
সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে একইদিনে তিন বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) খাতিজা বেগম, মো. মনিরুজ্জামান ও মো. আমির হামজা নামে তিন হাজি মৃত্যুবরণ করেছেন। এ নিয়ে হজপালনে গিয়ে এখন পর্যন্ত ২৬ বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। এদের মধ্যে ২৩ জন পুরুষ ও ৩ জন নারী।
শুক্রবার (১৩ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের মৃত্যু সংবাদে এসব তথ্য জানা গেছে। যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে মক্কায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের, মদিনায় ৮ জন ও আরাফায় ১ জন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টাল সূত্রে জানা যায়, এ বছর হজে গিয়ে গত ২৯ এপ্রিল প্রথম মারা যান রাজবাড়ীর পাংশার মো. খলিলুর রহমান (৭০)। এরপর ২ মে মারা যান কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের মো. ফরিদুজ্জামান (৫৭), ৫ মে মারা যান পঞ্চগড় সদরের আল হামিদা বানু (৫৮), ৭ মে মারা যান ঢাকার মোহাম্মদপুরের মো. শাহজাহান কবির (৬০) এবং ৯ মে মারা যান জামালপুরের বকশিগঞ্জের হাফেজ উদ্দিন (৭৩), ১০ মে মারা যান নীলফামারী সদরের বয়েজ উদ্দিন (৭২), ১৪ মে মারা যান চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের মো. অহিদুর রহমান (৭২), ১৭ মে মারা যান গাজীপুর সদরের মো. জয়নাল হোসেন (৬১) এবং ১৯ মে মারা যান চাঁদপুরের মতলবের আ. হান্নান মোল্লা (৬৩) ও ২৪ মে রংপুরের পীরগঞ্জের মো. সাহেব উদ্দিন।
এছাড়া ২৫ মে মারা গেছেন চাঁদপুরের কচুয়ার বশির হোসাইন (৭৪), ২৭ মে মারা যান চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের শাহাদাত হোসেন, ২৯ মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার মো. মোস্তাফিজুর রহমান(৫৩), একই দিন মাদারীপুর সদরের মোজলেম হাওলাদার (৬৩), গাজীপুরের টঙ্গীর পূর্ব থানার আবুল কালাম আজাদ (৬২), গত ১ জুন মারা যান, গাজীপুরের পুবাইলের মো. মফিজ উদ্দিন দেওয়ান (৬০) ও নীলফামারীর সৈয়দপুরের মো. জাহিদুল ইসলাম (৫৯), ৫ জুন মারা যান ঢাকার কেরানীগঞ্জের মনোয়ারা বেগম মুনিয়া, ৬ জুন খুলনার বটিয়াঘাটা এলাকার শেখ মো. ইমারুল ইসলাম, ৭ জুন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির মো. মুজিব উল্যা, ৯ জুন মারা যান গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের এ টি এম খায়রুল বাসার মন্ডল, ১০ জুন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার গোলাম মোস্তফা, ১২ জুন লালমনিরহাট পাটগ্রামের আমির হামজা, ময়মনসিংহের কোতয়ালি এলাকার মো. মনিরুজ্জামান (৬৬) ও নোয়াখালীর চাটখিল এলাকার খাতিজা বেগম (৪১)। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রার প্রথম ফ্লাইট ছিল ২৯ এপ্রিল আর শেষ ফ্লাইট ৩১ মে। হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয় ১০ জুন এবং শেষ হবে ১০ জুলাই।
১৪ জুন, ২০২৫ ০৬:৩৬
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানের অনেক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও পারমাণবিক বিশেষজ্ঞ নিহত হয়েছে। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে ইরান বলেছে, তারা ইসরায়েলের ওপর হামলা আরও বাড়াবে।
একজন সিনিয়র ইরানি কর্মকর্তা জানিয়েছে, ‘ইরান চাইলে এই হামলা আরও জোরালো করতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, যে দেশগুলো চাইবে ইসরায়েলকে রক্ষা করতে, তাদের ঘাঁটিতেও হামলা হতে পারে।
ইরান মনে করে, আত্মরক্ষার অধিকার তাদের রয়েছে। কারণ, ১৩ই জুন সকালে ইসরায়েল যে হামলা চালিয়েছে, তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ও পারমাণবিক স্থানে আঘাত করেছে এবং অনেক কমান্ডার ও বিশেষজ্ঞকে হত্যা করেছে।
শুক্রবার রাতে ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ থ্রি’র অংশ হিসেবে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইরান। এ হামলায় তারা ইসরায়েলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি ও স্থাপনায় আঘাত হানে এবং দেশটির দুর্ভেদ্য আকাশ প্রতিরক্ষাও অল্প সময়ের মধ্যেই ভেদ করে যায়।
ইরানি বিপ্লবী গার্ড কর্পস বলেছে, এ অভিযান সম্পূর্ণভাবে ইসলামী বিপ্লবের নেতা ও সেনাপ্রধানের নির্দেশ এবং জনগণের দাবিতে পরিচালিত হয়েছে।
ইসরায়েলের হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইরান যে প্রতিশোধ নেবে, তার ইঙ্গিত বহু আগেই মিলেছিল। ইরান জানিয়েছিল, তারা একসাথে ছয়শ’রও বেশি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল ছোঁড়ার সক্ষমতা অর্জন করেছে। এ তথ্য সামনে আসার পর থেকেই নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছিলেন, ইসরায়েল যদি উত্তেজনা বাড়ায়, তবে তার পরিণাম ভয়াবহ হতে পারে।
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানের অনেক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও পারমাণবিক বিশেষজ্ঞ নিহত হয়েছে। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে ইরান বলেছে, তারা ইসরায়েলের ওপর হামলা আরও বাড়াবে।
একজন সিনিয়র ইরানি কর্মকর্তা জানিয়েছে, ‘ইরান চাইলে এই হামলা আরও জোরালো করতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, যে দেশগুলো চাইবে ইসরায়েলকে রক্ষা করতে, তাদের ঘাঁটিতেও হামলা হতে পারে।
ইরান মনে করে, আত্মরক্ষার অধিকার তাদের রয়েছে। কারণ, ১৩ই জুন সকালে ইসরায়েল যে হামলা চালিয়েছে, তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ও পারমাণবিক স্থানে আঘাত করেছে এবং অনেক কমান্ডার ও বিশেষজ্ঞকে হত্যা করেছে।
শুক্রবার রাতে ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ থ্রি’র অংশ হিসেবে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইরান। এ হামলায় তারা ইসরায়েলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি ও স্থাপনায় আঘাত হানে এবং দেশটির দুর্ভেদ্য আকাশ প্রতিরক্ষাও অল্প সময়ের মধ্যেই ভেদ করে যায়।
ইরানি বিপ্লবী গার্ড কর্পস বলেছে, এ অভিযান সম্পূর্ণভাবে ইসলামী বিপ্লবের নেতা ও সেনাপ্রধানের নির্দেশ এবং জনগণের দাবিতে পরিচালিত হয়েছে।
ইসরায়েলের হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইরান যে প্রতিশোধ নেবে, তার ইঙ্গিত বহু আগেই মিলেছিল। ইরান জানিয়েছিল, তারা একসাথে ছয়শ’রও বেশি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল ছোঁড়ার সক্ষমতা অর্জন করেছে। এ তথ্য সামনে আসার পর থেকেই নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছিলেন, ইসরায়েল যদি উত্তেজনা বাড়ায়, তবে তার পরিণাম ভয়াবহ হতে পারে।
১৩ জুন, ২০২৫ ১১:০২
ইরানে আবারও হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর তাবরিজের শাহিদ ফাকুরি সামরিক ঘাঁটিতে এই হামলা চালানো হয়।
শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এই হামলা হয় বলে জানিয়েছে আধা সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, হামলার পর ঘাঁটি এলাকা থেকে ঘন কালো ধোঁয়া উপরে উঠছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যে ঘাঁটিতে যুদ্ধবিমান রাখা হয় এবং সেখানে উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার ভোররাতে অপর অভিযান চালিয়ে রাজধানী তেহরান ও আশপাশের কয়েকটি স্থানে হামলা করে ইসরায়েল বিমানবাহিনী। এসব হামলায় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মদ হোসেইন বাকেরি, ইসলামিক রেভলুশনারি গার্ডস কর্পসের (আইআরজিসি) প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি, খাতাম আল-আনবিয়া কেন্দ্রীয় ঘাঁটির প্রধান মেজর জেনারেল গোলাম আলী রাশিদ এবং অন্তত ছয় পারমাণবিক বিজ্ঞানী নিহত হন।
অন্যান্য অনেক ভবন ও স্থাপনাও সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে। অপারেশন ‘রাইজিং লায়ন’ নামের এই হামলায় আরও কয়েকটি পারমাণবিক গবেষণাগার, সামরিক ঘাঁটি, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আক্রান্ত হয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরায়েল।
অন্যদিকে হামলা চলাকালে ইরানও কয়েকটি ড্রোন উৎক্ষেপণ করে, কিন্তু ওগুলো লক্ষ্যে পৌঁছার আগে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, এই হামলার চরম প্রতিশোধ নেওয়া হবে।
ইরানে আবারও হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর তাবরিজের শাহিদ ফাকুরি সামরিক ঘাঁটিতে এই হামলা চালানো হয়।
শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এই হামলা হয় বলে জানিয়েছে আধা সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, হামলার পর ঘাঁটি এলাকা থেকে ঘন কালো ধোঁয়া উপরে উঠছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যে ঘাঁটিতে যুদ্ধবিমান রাখা হয় এবং সেখানে উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার ভোররাতে অপর অভিযান চালিয়ে রাজধানী তেহরান ও আশপাশের কয়েকটি স্থানে হামলা করে ইসরায়েল বিমানবাহিনী। এসব হামলায় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মদ হোসেইন বাকেরি, ইসলামিক রেভলুশনারি গার্ডস কর্পসের (আইআরজিসি) প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি, খাতাম আল-আনবিয়া কেন্দ্রীয় ঘাঁটির প্রধান মেজর জেনারেল গোলাম আলী রাশিদ এবং অন্তত ছয় পারমাণবিক বিজ্ঞানী নিহত হন।
অন্যান্য অনেক ভবন ও স্থাপনাও সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে। অপারেশন ‘রাইজিং লায়ন’ নামের এই হামলায় আরও কয়েকটি পারমাণবিক গবেষণাগার, সামরিক ঘাঁটি, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আক্রান্ত হয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরায়েল।
অন্যদিকে হামলা চলাকালে ইরানও কয়েকটি ড্রোন উৎক্ষেপণ করে, কিন্তু ওগুলো লক্ষ্যে পৌঁছার আগে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, এই হামলার চরম প্রতিশোধ নেওয়া হবে।
১২ জুন, ২০২৫ ১৪:৩৫
ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ২৪২ যাত্রীর সবাই নিহত হয়েছেন। মেডিকেল ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় বহু তরুণ শিক্ষার্থীও নিহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
এ খবর নিশ্চিত করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮। ২৩০ যাত্রী, ২ পাইলট ও ১০ কেবিন ক্রু নিয়ে ভয়াবহভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানা যায়, আজ বেলা ১টা ১৭ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই আহমেদাবাদের মেঘানি এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটিতে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়।
এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে বিমানটিতে ছিলেন ১৬৯ জন ভারতীয়, ৫৩ জন ব্রিটিশ, সাতজন পর্তুগিজ এবং একজন কানাডিয়ান নাগরিক। সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি ছিলেন।
বিমান দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে মোদি লিখেছেন, ‘আহমেদাবাদের এই দুর্ঘটনা আমাদের হতবাক ও দুঃখিত করেছে। এটি এমন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই দুঃখের মুহূর্তে, বিমান দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি আমি সমবেদনা প্রকাশ করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার সঙ্গে যুক্ত মন্ত্রী এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমি যোগাযোগ করেছি।’
জানা গেছে, বিমানটি আছড়ে পড়েছে রাজ্যের আহমেদাবাদের একটি মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে। যেখানে এমবিবিএস শিক্ষার্থীরা থাকেন। সরাসরি ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় অনেক শিক্ষার্থীরও মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে। খবর সংবাদামাধ্যম আলবাওবার।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিমানটি কলেজের ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ার পর সেখানে হৃদয়বিদারক ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যেই একাধিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে কিছু বলা হয়নি।
তবে স্থানীয় এক কর্মকর্তা জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনায় অনেক তরুণের প্রাণ গেছে। মূলত তিনি ওই ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আহমেদাবাদের ইতিহাসে এটি অন্যতম একটি কালো দিন। আমরা এত তরুণের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছি।’
বিমানটি আছড়ে পড়ার মুহূর্তটি ধরা পড়েছে ক্যামেরায়। এতে দেখা যাচ্ছে, বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর সেখান থেকে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলি বের হতে দেখা যায়।
ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ২৪২ যাত্রীর সবাই নিহত হয়েছেন। মেডিকেল ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় বহু তরুণ শিক্ষার্থীও নিহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
এ খবর নিশ্চিত করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮। ২৩০ যাত্রী, ২ পাইলট ও ১০ কেবিন ক্রু নিয়ে ভয়াবহভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানা যায়, আজ বেলা ১টা ১৭ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই আহমেদাবাদের মেঘানি এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটিতে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়।
এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে বিমানটিতে ছিলেন ১৬৯ জন ভারতীয়, ৫৩ জন ব্রিটিশ, সাতজন পর্তুগিজ এবং একজন কানাডিয়ান নাগরিক। সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি ছিলেন।
বিমান দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে মোদি লিখেছেন, ‘আহমেদাবাদের এই দুর্ঘটনা আমাদের হতবাক ও দুঃখিত করেছে। এটি এমন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই দুঃখের মুহূর্তে, বিমান দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি আমি সমবেদনা প্রকাশ করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার সঙ্গে যুক্ত মন্ত্রী এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমি যোগাযোগ করেছি।’
জানা গেছে, বিমানটি আছড়ে পড়েছে রাজ্যের আহমেদাবাদের একটি মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে। যেখানে এমবিবিএস শিক্ষার্থীরা থাকেন। সরাসরি ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় অনেক শিক্ষার্থীরও মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে। খবর সংবাদামাধ্যম আলবাওবার।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিমানটি কলেজের ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ার পর সেখানে হৃদয়বিদারক ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যেই একাধিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে কিছু বলা হয়নি।
তবে স্থানীয় এক কর্মকর্তা জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনায় অনেক তরুণের প্রাণ গেছে। মূলত তিনি ওই ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আহমেদাবাদের ইতিহাসে এটি অন্যতম একটি কালো দিন। আমরা এত তরুণের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছি।’
বিমানটি আছড়ে পড়ার মুহূর্তটি ধরা পড়েছে ক্যামেরায়। এতে দেখা যাচ্ছে, বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর সেখান থেকে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলি বের হতে দেখা যায়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.