০২ জুন, ২০২৫ ১২:৩১
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মহাসড়ক দখল করে অবৈধভাবে বসানো একটি পশুর হাট বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুন) দুপুরে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা বাজারের পশুর হাটের বেচাকেনা বন্ধ করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদীক।
এ সময় পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক দখল করে প্রতি সোমবার হাটটি বসিয়ে আসছিলেন প্রভাবশালীরা।
হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইয়াসিন সাদীক। এ ছাড়া কোথাও প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে হাট বসালে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান তিনি।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদেক জানান, কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক একটি ব্যস্ত সড়ক। অবৈধভাবে সড়কের ওপর হাট বসানোতে পর্যটকদের গাড়ি এবং মানুষের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মহাসড়ক দখল করে অবৈধভাবে বসানো একটি পশুর হাট বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুন) দুপুরে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা বাজারের পশুর হাটের বেচাকেনা বন্ধ করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদীক।
এ সময় পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক দখল করে প্রতি সোমবার হাটটি বসিয়ে আসছিলেন প্রভাবশালীরা।
হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইয়াসিন সাদীক। এ ছাড়া কোথাও প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে হাট বসালে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান তিনি।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদেক জানান, কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক একটি ব্যস্ত সড়ক। অবৈধভাবে সড়কের ওপর হাট বসানোতে পর্যটকদের গাড়ি এবং মানুষের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
০৪ জুন, ২০২৫ ০৭:১৮
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফার, স্টুডিও মালিক ও স্থানীয় প্রায় দুই শতাধিক শ্রমিক।
মঙ্গলবার (৩ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় কুয়াকাটা সৈকতের জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে রাখাইন মার্কেট চৌরাস্তা ঘুরে কুয়াকাটা প্রেসক্লাব চত্বরে শেষ হয়। ওইদিন বিকেল ৫টার দিকে কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকদের ছবি তুলে দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত স্টুডিওগুলোর তালা ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা।
জানা যায়, দু’দিন আগে তাদেরকে জানিয়ে দেওয়া হয় সৈকত এলাকায় সকল স্টুডিও বন্ধ থাকবে এবং ইউএনও দুটি স্টুডিও দেবেন। ওই স্টুডিওতে ছবি প্রিন্ট করতে হবে। আলোকচিত্রী ও স্টুডিও মালিকদের হাতে পর্যটকরা হয়রানির শিকার হন। মূলত এ কারণে বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।
এদিকে ফটোগ্রাফার ও স্টুডিও মালিকরা জানান, যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধ করে, তাকে শাস্তির আওতায় নেওয়া হোক, কিন্তু ইউএনও খামখেয়ালিপনা করে কুয়াকাটার সকল স্টুডিও বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে আমরা কর্মবিরতির ঘোষণা দিই।
দু’দিন কর্মবিরতি থাকার পর সোমবার বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য মতিউর রহমান তাদের জানান, ইউএনওর সঙ্গে বৈঠক হয়েছে তোমাদের দাবি ইউএনও সাহেব মেনে নিয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ মঙ্গলবার তালাবদ্ধ দোকানের তালা ভেঙে সব মালামাল নিয়ে যান মোবাইল কোর্টের নামে।
ইউনিট স্টুডিওর পরিচালক মো. কাওসার, ফাহিম স্টুডিওর মালিক মো. শাওন, তাওহীদ স্টুডিওর মালিক মো. শাহীন গাজী ও শেখ স্টুডিওর মালিক মো. হোসেন শেখ এ বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেন। বিক্ষোভ মিছিলে তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন আলোকচিত্রী, স্থানীয় ব্যবসায়ী, সাধারণ মানুষসহ অনেকেই।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক মো. রবিউল ইসলাম জানান, এখানে স্টুডিও থাকবে না, কমিশন প্রথা থাকবে না এবং পর্যটকরা স্বাধীনভাবে ছবি তুলবেন।
মাঝখানে কোনো কমিশনম্যান থাকবে না। এজন্য এটা করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটির। উপজেলা প্রশাসন এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছে। এর আগে তাদেরকে দোকানপাট সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা সরিয়ে নেননি। তাই আজ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
রোববার (১ জুন) সকাল থেকে ফটোগ্রাফাররা অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেন। কিন্তু উপজেলা প্রশাসন এবং কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটি তাদের ধর্মঘটের বিষয়টিতে কোনো পাত্তা দেয়নি।
কুয়াকাটায় আলোকচিত্রী ও স্টুডিও মালিক কর্তৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধ এবং সৈকতের সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি এ সিদ্ধান্ত নেয় এবং সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অনড় থাকে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফার, স্টুডিও মালিক ও স্থানীয় প্রায় দুই শতাধিক শ্রমিক।
মঙ্গলবার (৩ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় কুয়াকাটা সৈকতের জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে রাখাইন মার্কেট চৌরাস্তা ঘুরে কুয়াকাটা প্রেসক্লাব চত্বরে শেষ হয়। ওইদিন বিকেল ৫টার দিকে কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকদের ছবি তুলে দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত স্টুডিওগুলোর তালা ভেঙে দেওয়ার প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা।
জানা যায়, দু’দিন আগে তাদেরকে জানিয়ে দেওয়া হয় সৈকত এলাকায় সকল স্টুডিও বন্ধ থাকবে এবং ইউএনও দুটি স্টুডিও দেবেন। ওই স্টুডিওতে ছবি প্রিন্ট করতে হবে। আলোকচিত্রী ও স্টুডিও মালিকদের হাতে পর্যটকরা হয়রানির শিকার হন। মূলত এ কারণে বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।
এদিকে ফটোগ্রাফার ও স্টুডিও মালিকরা জানান, যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধ করে, তাকে শাস্তির আওতায় নেওয়া হোক, কিন্তু ইউএনও খামখেয়ালিপনা করে কুয়াকাটার সকল স্টুডিও বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে আমরা কর্মবিরতির ঘোষণা দিই।
দু’দিন কর্মবিরতি থাকার পর সোমবার বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য মতিউর রহমান তাদের জানান, ইউএনওর সঙ্গে বৈঠক হয়েছে তোমাদের দাবি ইউএনও সাহেব মেনে নিয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ মঙ্গলবার তালাবদ্ধ দোকানের তালা ভেঙে সব মালামাল নিয়ে যান মোবাইল কোর্টের নামে।
ইউনিট স্টুডিওর পরিচালক মো. কাওসার, ফাহিম স্টুডিওর মালিক মো. শাওন, তাওহীদ স্টুডিওর মালিক মো. শাহীন গাজী ও শেখ স্টুডিওর মালিক মো. হোসেন শেখ এ বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেন। বিক্ষোভ মিছিলে তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন আলোকচিত্রী, স্থানীয় ব্যবসায়ী, সাধারণ মানুষসহ অনেকেই।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক মো. রবিউল ইসলাম জানান, এখানে স্টুডিও থাকবে না, কমিশন প্রথা থাকবে না এবং পর্যটকরা স্বাধীনভাবে ছবি তুলবেন।
মাঝখানে কোনো কমিশনম্যান থাকবে না। এজন্য এটা করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটির। উপজেলা প্রশাসন এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছে। এর আগে তাদেরকে দোকানপাট সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা সরিয়ে নেননি। তাই আজ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
রোববার (১ জুন) সকাল থেকে ফটোগ্রাফাররা অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেন। কিন্তু উপজেলা প্রশাসন এবং কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটি তাদের ধর্মঘটের বিষয়টিতে কোনো পাত্তা দেয়নি।
কুয়াকাটায় আলোকচিত্রী ও স্টুডিও মালিক কর্তৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধ এবং সৈকতের সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি এ সিদ্ধান্ত নেয় এবং সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অনড় থাকে।
০৪ জুন, ২০২৫ ০৭:১২
"প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়"এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে পালিত হয়েছে বিশ্ব পরিবেশ দিবস। আজ বুধবার সকল ১০ টায় কুয়াকাটা পৌরসভা এবং বেসরকারী সংস্থা ব্র্যাকের যৌথ আয়োজনে একটি র্্যালী বের করা হয়। র্্যালীটি কুয়াকাটা মহসড়ক হয়ে সৈকতে গিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পালন করেন কুয়াকাটা পৌরসভায় এসে শেষ হয়।
পরে কুয়াকাটা পৌরসভা চত্বরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌর প্রশাসক মোঃ ইয়াসীন সাদেক । কর্মসূচির অংশ হিসেবে আলোচনা সভা ও স্কুল শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর মাঝে বিভিন্ন প্রজাতির ৫ হাজার ফলজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ খলিলুর রহমান,সহকারী শিক্ষক মাঈনুল ইসলাম মান্নান,কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আমিরসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নেতা কর্মীরা।
"প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়"এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে পালিত হয়েছে বিশ্ব পরিবেশ দিবস। আজ বুধবার সকল ১০ টায় কুয়াকাটা পৌরসভা এবং বেসরকারী সংস্থা ব্র্যাকের যৌথ আয়োজনে একটি র্্যালী বের করা হয়। র্্যালীটি কুয়াকাটা মহসড়ক হয়ে সৈকতে গিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পালন করেন কুয়াকাটা পৌরসভায় এসে শেষ হয়।
পরে কুয়াকাটা পৌরসভা চত্বরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌর প্রশাসক মোঃ ইয়াসীন সাদেক । কর্মসূচির অংশ হিসেবে আলোচনা সভা ও স্কুল শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর মাঝে বিভিন্ন প্রজাতির ৫ হাজার ফলজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ খলিলুর রহমান,সহকারী শিক্ষক মাঈনুল ইসলাম মান্নান,কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আমিরসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নেতা কর্মীরা।
০৩ জুন, ২০২৫ ১৮:২০
কুয়াকাটায় উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সৈকতের স্টুডিও'র মালামাল জব্দ ও ভাঙচুরের প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ু মিছিল করেছে ফটোগ্রাফাররা। এসময় মিছিলকারীরা ইউএনও রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ দাবি করেন।
জানা গেছে, পর্যটকদের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে কুয়াকাটা সৈকতে ছবি প্রিন্ট ও ডেলিভারির জন্য স্থাপিত স্টুডিও গত ১ মে বন্ধের নির্দেশ দেয় উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে স্টুডিও খোলা রাখার অভিযোগে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসীন সাদেক ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কম্পিউটারসহ স্টুডিওর মালামাল জব্দ করে নিয়ে যায়। এসময় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এতে সহযোগিতা করেন সেনাবাহিনী এবং মহিপুর থানা পুলিশ। এর প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার সন্ধা ৭ সাড়ে টায় সৈকতের ফটোগ্রাফার ও স্টুডিও মালিকরা কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ চেয়ে কুয়াকাটা মহাসড়কে ঝাড়ু মিছিল দেয়। এসময় তারা "ইউএনও'র দুই গালে জোতা মারো তালে তালে" এমন স্লোগান দিতে শোনা গেছে।
সৈকতের স্টুডিও মালিক দোজাহান শেখ, কাওসার হাওলাদার, সোহেল দাবি করেন, তাদের কোন পূর্ব নোটিশ কিংবা সময় না দিয়ে বন্ধ স্টুডিওর তালা ভেঙে মালামাল জব্দের নামে ভাংচুর এবং কম্পিউটার, পিসি নিয়ে যায়। তারা আরো দাবি করেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের নামে এক প্রকার লুটপাট চালিয়েছে ইউএনও।
স্টুডিও মালিক ওসমান, ফিরোজ জানান, ২৫ টি স্টুডিও রয়েছে। যেখানে ৩০ টি কম্পিউটার, পিসি, প্রিন্টার, আইপিএস সহ প্রায় অর্ধ কোটি টাকার মালামাল জব্দসহ লুট করে নিয়ে যায়। তারা ইউএনওর এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, বীচ ম্যননেজমেন্ট কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সে মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সময় বেঁধে দেয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে স্টুডিও বন্ধ না করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে স্টুডিওর মালামাল জব্দ করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সৈকতে ক্যামেরাম্যানদের ছবি তুলতে কোন বাঁধা নেই। এ স্টুডিও বন্ধের মধ্যদিয়ে কমিশন বাণিজ্য বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে বলে দাবি করেন তিনি।
এর আগে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম ফেসবুকে স্টুডিও বন্ধ এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারির সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেন। তার পোস্টের কমেন্টে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। কমেন্টকারীরা দাবি করেন স্টুডিও বন্ধ থাকলে এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি করলে ফটোগ্রাফার কর্তৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে।’
কুয়াকাটায় উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সৈকতের স্টুডিও'র মালামাল জব্দ ও ভাঙচুরের প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ু মিছিল করেছে ফটোগ্রাফাররা। এসময় মিছিলকারীরা ইউএনও রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ দাবি করেন।
জানা গেছে, পর্যটকদের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে কুয়াকাটা সৈকতে ছবি প্রিন্ট ও ডেলিভারির জন্য স্থাপিত স্টুডিও গত ১ মে বন্ধের নির্দেশ দেয় উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে স্টুডিও খোলা রাখার অভিযোগে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসীন সাদেক ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কম্পিউটারসহ স্টুডিওর মালামাল জব্দ করে নিয়ে যায়। এসময় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এতে সহযোগিতা করেন সেনাবাহিনী এবং মহিপুর থানা পুলিশ। এর প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার সন্ধা ৭ সাড়ে টায় সৈকতের ফটোগ্রাফার ও স্টুডিও মালিকরা কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম এর পদত্যাগ চেয়ে কুয়াকাটা মহাসড়কে ঝাড়ু মিছিল দেয়। এসময় তারা "ইউএনও'র দুই গালে জোতা মারো তালে তালে" এমন স্লোগান দিতে শোনা গেছে।
সৈকতের স্টুডিও মালিক দোজাহান শেখ, কাওসার হাওলাদার, সোহেল দাবি করেন, তাদের কোন পূর্ব নোটিশ কিংবা সময় না দিয়ে বন্ধ স্টুডিওর তালা ভেঙে মালামাল জব্দের নামে ভাংচুর এবং কম্পিউটার, পিসি নিয়ে যায়। তারা আরো দাবি করেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের নামে এক প্রকার লুটপাট চালিয়েছে ইউএনও।
স্টুডিও মালিক ওসমান, ফিরোজ জানান, ২৫ টি স্টুডিও রয়েছে। যেখানে ৩০ টি কম্পিউটার, পিসি, প্রিন্টার, আইপিএস সহ প্রায় অর্ধ কোটি টাকার মালামাল জব্দসহ লুট করে নিয়ে যায়। তারা ইউএনওর এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, বীচ ম্যননেজমেন্ট কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সে মোতাবেক স্টুডিও বন্ধের সময় বেঁধে দেয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে স্টুডিও বন্ধ না করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে স্টুডিওর মালামাল জব্দ করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সৈকতে ক্যামেরাম্যানদের ছবি তুলতে কোন বাঁধা নেই। এ স্টুডিও বন্ধের মধ্যদিয়ে কমিশন বাণিজ্য বন্ধের পাশাপাশি পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে বলে দাবি করেন তিনি।
এর আগে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম ফেসবুকে স্টুডিও বন্ধ এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারির সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেন। তার পোস্টের কমেন্টে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। কমেন্টকারীরা দাবি করেন স্টুডিও বন্ধ থাকলে এবং ওটিজির মাধ্যমে ছবি ডেলিভারি করলে ফটোগ্রাফার কর্তৃক পর্যটক হয়রানি বন্ধ হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.