২০ জুন, ২০২৫ ১০:২৩
ঝালকাঠির নলছিটিতে মারামারির মামলায় সুমন সরদার (৩৫) নামে এক আসামিকে বাসা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলেন পুলিশের সদস্যরা। এ সময় বুকে ব্যথা অনুভব করেন সুমনের বাবা। এর ঘণ্টাখানেক পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. হাবিব সরদার (৫৮)।পরিবারের ভাষ্য, গভীর রাতে পুলিশের অভিযানের মধ্যে আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (২০ জুন) সকালে সুমন সরদারকে ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন। আদালতের জিআরও এনামুল হাসান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত নিশ্চিত করেছেন।
সুমনের পরিবারের সদস্যরা জানায়, রাত আড়াইটার দিকে নলছিটি থানা পুলিশের একটি দল চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় সুমনের বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে গ্রেফতার করেন। এ সময় সুমনের বাবা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
একপর্যায়ে বুকে ব্যথার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তাকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান, হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
জানতে চাইলে নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুস সালাম বলেন, মামলার আসামিকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসার কিছুক্ষণ পর তার বোন এসে খবর দেয় বাবা স্ট্রোক করেছেন। সকালে খবর আসে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন।
ঝালকাঠির নলছিটিতে মারামারির মামলায় সুমন সরদার (৩৫) নামে এক আসামিকে বাসা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলেন পুলিশের সদস্যরা। এ সময় বুকে ব্যথা অনুভব করেন সুমনের বাবা। এর ঘণ্টাখানেক পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. হাবিব সরদার (৫৮)।পরিবারের ভাষ্য, গভীর রাতে পুলিশের অভিযানের মধ্যে আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (২০ জুন) সকালে সুমন সরদারকে ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন। আদালতের জিআরও এনামুল হাসান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত নিশ্চিত করেছেন।
সুমনের পরিবারের সদস্যরা জানায়, রাত আড়াইটার দিকে নলছিটি থানা পুলিশের একটি দল চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় সুমনের বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে গ্রেফতার করেন। এ সময় সুমনের বাবা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
একপর্যায়ে বুকে ব্যথার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তাকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান, হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
জানতে চাইলে নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুস সালাম বলেন, মামলার আসামিকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসার কিছুক্ষণ পর তার বোন এসে খবর দেয় বাবা স্ট্রোক করেছেন। সকালে খবর আসে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন।
২০ জুন, ২০২৫ ০৯:০৭
ঝালকাঠির নলছিটিতে মারামারির মামলায় সুমন সরদার (৩৫) নামে এক আসামীকে বাসা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলেন পুলিশের সদস্যরা। এ সময় বুকে ব্যথা অনুভব করেন সুমনের বাবা। এর ঘণ্টাখানেক পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. হাবিব সরদার (৫৮)।
পরিবারের ভাষ্য, গভীর রাতে পুলিশের অভিযানের মধ্যে আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (২০ জুন) সকালে সুমন সরদারকে ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন। আদালতের জিআরও এনামুল হাসান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত নিশ্চিত করেছেন।
সুমনের পরিবারের সদস্যরা জানায়, রাত আড়াইটার দিকে নলছিটি থানা পুলিশের একটি দল চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় সুমনের বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে গ্রেফতার করেন। এ সময় সুমনের বাবা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে বুকে ব্যথার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তাকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান, হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
জানতে চাইলে নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুস সালাম বলেন, মামলার আসামীকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসার কিছুক্ষণ পর তার বোন এসে খবর দেয় বাবা স্ট্রোক করেছেন। সকালে খবর আসে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন।
ঝালকাঠির নলছিটিতে মারামারির মামলায় সুমন সরদার (৩৫) নামে এক আসামীকে বাসা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলেন পুলিশের সদস্যরা। এ সময় বুকে ব্যথা অনুভব করেন সুমনের বাবা। এর ঘণ্টাখানেক পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. হাবিব সরদার (৫৮)।
পরিবারের ভাষ্য, গভীর রাতে পুলিশের অভিযানের মধ্যে আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (২০ জুন) সকালে সুমন সরদারকে ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন। আদালতের জিআরও এনামুল হাসান তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত নিশ্চিত করেছেন।
সুমনের পরিবারের সদস্যরা জানায়, রাত আড়াইটার দিকে নলছিটি থানা পুলিশের একটি দল চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায় সুমনের বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে গ্রেফতার করেন। এ সময় সুমনের বাবা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে বুকে ব্যথার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তাকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান, হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
জানতে চাইলে নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুস সালাম বলেন, মামলার আসামীকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসার কিছুক্ষণ পর তার বোন এসে খবর দেয় বাবা স্ট্রোক করেছেন। সকালে খবর আসে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন।
১৯ জুন, ২০২৫ ১৭:৩০
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অস্থায়ী ভিত্তিতে টিকাদানকর্মী নিয়োগের তথ্য জানতে চাওয়ায় এক সাংবাদিককে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী মিজানুর রহমানের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে এ ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ও নলছিটি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক মোহাম্মদ মোহসীন। তিনি দৈনিক আজকের জনবাণী পত্রিকার নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধি ও উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ জুন দুপুরে ডব্লিউএইচও কর্তৃক ৬ জন টিকাদানকর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ার তথ্য জানতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী মিজানুর রহমানের অফিস কক্ষে যান সাংবাদিক মোহসীন। ওই সময় মিজানুর রহমান এ ব্যাপারে তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানান। তথ্য না দেয়ার কারণ জানতে চাইলে সে সাংবাদিক মোহসীনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তার পেশা নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেন। একপর্যায় সে সাংবাদিক মোহসীনকে ধাক্কা দিয়ে কক্ষ থেকে বের করে দিয়ে দ্বিতীয়বার অফিসে এলে হাত-পা ভেঙে সাংবাদিকতা ছুটিয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করেন।
তবে সাংবাদিক মোহসীনকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী মিজানুর রহমান।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুস সালাম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অস্থায়ী ভিত্তিতে টিকাদানকর্মী নিয়োগের তথ্য জানতে চাওয়ায় এক সাংবাদিককে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী মিজানুর রহমানের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে এ ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ও নলছিটি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক মোহাম্মদ মোহসীন। তিনি দৈনিক আজকের জনবাণী পত্রিকার নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধি ও উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ জুন দুপুরে ডব্লিউএইচও কর্তৃক ৬ জন টিকাদানকর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ার তথ্য জানতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী মিজানুর রহমানের অফিস কক্ষে যান সাংবাদিক মোহসীন। ওই সময় মিজানুর রহমান এ ব্যাপারে তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানান। তথ্য না দেয়ার কারণ জানতে চাইলে সে সাংবাদিক মোহসীনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তার পেশা নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেন। একপর্যায় সে সাংবাদিক মোহসীনকে ধাক্কা দিয়ে কক্ষ থেকে বের করে দিয়ে দ্বিতীয়বার অফিসে এলে হাত-পা ভেঙে সাংবাদিকতা ছুটিয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করেন।
তবে সাংবাদিক মোহসীনকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী মিজানুর রহমান।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুস সালাম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৮ জুন, ২০২৫ ১৪:৫১
থাকার কষ্ট, খাবারের কষ্ট,একটু বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে, ঘুমাতে পারিনা। করমু কি, করার কিছু উপায় আছে? মানুষে দিলে খাই, না দিলে না খেয়ে থাকি। বন্যা হলে অনেক ভয় করে তারপরও ভাঙা ঘরে বসে থাকি, পরের ঘরে গেলে তারা কি আমার জন্য বারবার দুয়ার (দরজা) খুলবে। তাই নিজের ঘরেই বসে থাকি। আর অসুখ বিসুখ হলে আল্লাহর ওপর ভরসা করে থাকি এমনটাই বলছিলেন ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত নুর মোহাম্মদের স্ত্রী আমেনা খাতুন।
৭০ বছর বয়সি এই বৃদ্ধা বিধবা হয়েছেন ৩০ বছর আগে। দুই ছেলে ও এক মেয়ে তারাও প্রতিবন্ধী। ছেলদের স্ত্রী মানুষের বাড়িতে কাজ করে তাদের সংসার চালান।আর মেয়ে থাকেন তার শ্বশুর বাড়িতে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, আমেনা খাতুনের স্বামীর রেখে যাওয়া একমাত্র সম্বল এই ঘরে একা বাস করেন। ঘূর্ণিঝড় সিডরে গাছ পড়ে সেটিও ভেঙে যায়।একটু বৃষ্টি হলে পানিতে তলিয়ে যায়।নিরুপায় হয়ে এই ভাঙা ঘরে আশেপাশের মানুষ যে খাবার দেয় তা দিয়ে দুবেলা দুমুঠো খেয়ে বেঁচে আছেন তিনি।
প্রতিবেশীরা জানান, আমেনা খাতুনের ছেলে মেয়েরা প্রতিবন্ধী হওয়ার কারণে তারা তার খোঁজ খবর নিতে পারছেন না। বাড়িতে তিনি একাই থাকেন। । সংসারে উপার্জনক্ষম কেউ না থাকায় খেয়ে না খেয়ে দিন যায় তার। মাঝেমধ্যে চাল-ডাল যা পারেন, দেন। সরকারি কিংবা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁর পাশে দাঁড়ালে তিনি শেষ জীবনটা ভালোভাবে কাটাতে পারবেন।
মির্জাপুর গ্রামের ইউপি সদস্য মঞ্জুর হোসেন শরীফ বলেন, ‘ আমেনা বেগম খুবই অসহায়। বৃদ্ধ মহিলা তিনি একাই থাকেন। ঝুপড়িতে বৃষ্টি-বাদল আর শীতের দিনে খুব কষ্ট হয় তাঁর। এখন মাথা গোঁজার ঠাঁই একটা ঘর হলে তিনি ভালোভাবে থাকতে পারবেন।সরকারি চাল ও আর বিধবা ভাতা পান, এছাড়া আশেপাশের মানুষ কিছু দিলে সেটা দিয়ে তিনি খেয়ে বেঁচে থাকেন।’
থাকার কষ্ট, খাবারের কষ্ট,একটু বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে, ঘুমাতে পারিনা। করমু কি, করার কিছু উপায় আছে? মানুষে দিলে খাই, না দিলে না খেয়ে থাকি। বন্যা হলে অনেক ভয় করে তারপরও ভাঙা ঘরে বসে থাকি, পরের ঘরে গেলে তারা কি আমার জন্য বারবার দুয়ার (দরজা) খুলবে। তাই নিজের ঘরেই বসে থাকি। আর অসুখ বিসুখ হলে আল্লাহর ওপর ভরসা করে থাকি এমনটাই বলছিলেন ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত নুর মোহাম্মদের স্ত্রী আমেনা খাতুন।
৭০ বছর বয়সি এই বৃদ্ধা বিধবা হয়েছেন ৩০ বছর আগে। দুই ছেলে ও এক মেয়ে তারাও প্রতিবন্ধী। ছেলদের স্ত্রী মানুষের বাড়িতে কাজ করে তাদের সংসার চালান।আর মেয়ে থাকেন তার শ্বশুর বাড়িতে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, আমেনা খাতুনের স্বামীর রেখে যাওয়া একমাত্র সম্বল এই ঘরে একা বাস করেন। ঘূর্ণিঝড় সিডরে গাছ পড়ে সেটিও ভেঙে যায়।একটু বৃষ্টি হলে পানিতে তলিয়ে যায়।নিরুপায় হয়ে এই ভাঙা ঘরে আশেপাশের মানুষ যে খাবার দেয় তা দিয়ে দুবেলা দুমুঠো খেয়ে বেঁচে আছেন তিনি।
প্রতিবেশীরা জানান, আমেনা খাতুনের ছেলে মেয়েরা প্রতিবন্ধী হওয়ার কারণে তারা তার খোঁজ খবর নিতে পারছেন না। বাড়িতে তিনি একাই থাকেন। । সংসারে উপার্জনক্ষম কেউ না থাকায় খেয়ে না খেয়ে দিন যায় তার। মাঝেমধ্যে চাল-ডাল যা পারেন, দেন। সরকারি কিংবা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁর পাশে দাঁড়ালে তিনি শেষ জীবনটা ভালোভাবে কাটাতে পারবেন।
মির্জাপুর গ্রামের ইউপি সদস্য মঞ্জুর হোসেন শরীফ বলেন, ‘ আমেনা বেগম খুবই অসহায়। বৃদ্ধ মহিলা তিনি একাই থাকেন। ঝুপড়িতে বৃষ্টি-বাদল আর শীতের দিনে খুব কষ্ট হয় তাঁর। এখন মাথা গোঁজার ঠাঁই একটা ঘর হলে তিনি ভালোভাবে থাকতে পারবেন।সরকারি চাল ও আর বিধবা ভাতা পান, এছাড়া আশেপাশের মানুষ কিছু দিলে সেটা দিয়ে তিনি খেয়ে বেঁচে থাকেন।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.