
২৭ অক্টোবর, ২০২৫ ২১:৪৭
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে ইউপি সদস্যের নির্দেশে পাঁচ কিশোর-তরুণের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের মধ্য চতলাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তাদের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার সময় শতাধিক গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।
ভুক্তভোগী কিশোর-তরুণদের পরিবার এ ঘটনার জন্য ছোটবাইশদিয়া ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. রেশাদ খলিফাকে দায়ী করেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায়ও ঘটনার সময় তাঁর উপস্থিতি ও নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে রেশাদ খলিফার দাবি, ঘটনার সময় তিনি সেখানে ছিলেন না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, মধ্য চতলাখালী গ্রামের মনির গোলদারের সঙ্গে জমিজমা নিয়ে বিরোধ আছে মোজাম্মেল মৃধার। এ নিয়ে শুক্রবার তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি ও হাতাহাতি হয়। এ সময় বাবার সঙ্গে মিলে মনির গোলদারকে লাঞ্ছিত করেন মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানও। এ ঘটনার জেরে শনিবার রাতে মনির গোলদারের ছেলে রাব্বি (১৮) ও মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে রিয়ানকে (২১) মারধর করেন রাব্বি।
রিয়ানকে মারধরের বিষয়ে মোজাম্মেল মৃধা স্থানীয় ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার কাছে অভিযোগ করেন। রোববার সকালে রেশাদ খলিফার উপস্থিতিতে মধ্য চতলাখালীর খুতির বাজারে সালিশ বসে। সেখানে তিনি পাঁচ তরুণকে বখাটে আখ্যা দিয়ে মাথা ন্যাড়া করার নির্দেশ দেন। একপর্যায় নিজেই নাপিত ডেকে এনে তাদের মাথা ন্যাড়া করান।
তারা হলেন– ডা. জহির উদ্দিন মহাবিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাব্বি (১৮), ছোট বাইশদিয়া দাখিল মাদরাসার দশম শ্রেণির এক ছাত্র (১৭), কৃষিশ্রমিক রিয়ান (২১) ও শাকিল (১৯) এবং নির্মাণশ্রমিক নয়ন সরদার (১৮)।
নয়ন সরদারের ভাষ্য, ‘আমাদের অপরাধ, রাব্বি ও রিয়ানের মারামারি থামিয়েছি। এ কারণে সকালে মেম্বার আমাকে ফোনে ডেকে নিয়ে মাথা ন্যাড়া করে দেন। আমি অনুরোধ করেছি, তিনি কথা শোনেননি। খবর পেয়ে আমার আম্মু গিয়ে জিজ্ঞেস করছেন, আমার ছেলের চুল কে কাটছে? মেম্বার বলছে, আমি কাটছি।’
নয়নের মা ঝর্ণা বেগম বলেন, ‘আমি মানুষের কাছে ঘটনা শুনে গেছি। ছেলে কোনো অপরাধ করলে আমাকে ডাকতো। সে তো কোনো অপরাধ করেনি। মারামারি দেখে থামিয়েছে। কিন্তু গিয়ে মেম্বারকে বলছি–বিনা অপরাধে আমার ছেলের মাথা কে কামিয়েছেন? বলছে, আমি পারছি, কামাইছি। পাঁচজনের কামাইছি।’
রাব্বির ভাষ্য, ‘রিয়ান ভাইয়ার সঙ্গে আমার মারামারি হয়েছে। রেশাদ মেম্বার চৌরাস্তায় সালিশ করে দিছে। ওর (রিয়ান) ও আমারসহ পাঁচজনের চুল কেটে দিছে।’
রিয়ানের বাবা মোজাম্মেল মৃধা বলেন, রাব্বির বাবা মনিরের সঙ্গে তাঁর সমস্যা মিটমাট হয়ে যায়। তারপর মনিরের ছেলে চার-পাঁচজনকে নিয়ে তাঁর ছেলেকে মারধর করছে। তিনি ইউপি সদস্যের কাছে বিচার চাইলে তিনি বিচার করে দেন। সবার চুলও কেটে দেন।
তবে বিষয়টি অস্বীকার করে ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফা বলেন, ‘আমি জানি না। আমি ছিলাম না। আমি শুনি নাই। আমি এ ঘটনা জানি না। ভাই, আমি জানি না। আমি জানি না, দাদা।’
বিষয়টিকে আইনবহির্ভূত কাজ হিসেবে উল্লেখ করেন গ্রাম আদালতের উপজেলা কো-অর্ডিনেটর মো. ইমাম হোসেন সায়েম। আর রাঙ্গাবালী থানার ওসি শামীম হাওলাদারের ভাষ্য, খোঁজখবর নিয়ে দেখা হচ্ছে। সত্যতা প্রমাণিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন। রাঙ্গাবালীর ইউএনও রাজিব দাশ পুরকায়স্থ একই রকম মন্তব্য করেন।
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে ইউপি সদস্যের নির্দেশে পাঁচ কিশোর-তরুণের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের মধ্য চতলাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তাদের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার সময় শতাধিক গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।
ভুক্তভোগী কিশোর-তরুণদের পরিবার এ ঘটনার জন্য ছোটবাইশদিয়া ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. রেশাদ খলিফাকে দায়ী করেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায়ও ঘটনার সময় তাঁর উপস্থিতি ও নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে রেশাদ খলিফার দাবি, ঘটনার সময় তিনি সেখানে ছিলেন না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, মধ্য চতলাখালী গ্রামের মনির গোলদারের সঙ্গে জমিজমা নিয়ে বিরোধ আছে মোজাম্মেল মৃধার। এ নিয়ে শুক্রবার তাদের মধ্যে তর্কাতর্কি ও হাতাহাতি হয়। এ সময় বাবার সঙ্গে মিলে মনির গোলদারকে লাঞ্ছিত করেন মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানও। এ ঘটনার জেরে শনিবার রাতে মনির গোলদারের ছেলে রাব্বি (১৮) ও মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে রিয়ানকে (২১) মারধর করেন রাব্বি।
রিয়ানকে মারধরের বিষয়ে মোজাম্মেল মৃধা স্থানীয় ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার কাছে অভিযোগ করেন। রোববার সকালে রেশাদ খলিফার উপস্থিতিতে মধ্য চতলাখালীর খুতির বাজারে সালিশ বসে। সেখানে তিনি পাঁচ তরুণকে বখাটে আখ্যা দিয়ে মাথা ন্যাড়া করার নির্দেশ দেন। একপর্যায় নিজেই নাপিত ডেকে এনে তাদের মাথা ন্যাড়া করান।
তারা হলেন– ডা. জহির উদ্দিন মহাবিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র রাব্বি (১৮), ছোট বাইশদিয়া দাখিল মাদরাসার দশম শ্রেণির এক ছাত্র (১৭), কৃষিশ্রমিক রিয়ান (২১) ও শাকিল (১৯) এবং নির্মাণশ্রমিক নয়ন সরদার (১৮)।
নয়ন সরদারের ভাষ্য, ‘আমাদের অপরাধ, রাব্বি ও রিয়ানের মারামারি থামিয়েছি। এ কারণে সকালে মেম্বার আমাকে ফোনে ডেকে নিয়ে মাথা ন্যাড়া করে দেন। আমি অনুরোধ করেছি, তিনি কথা শোনেননি। খবর পেয়ে আমার আম্মু গিয়ে জিজ্ঞেস করছেন, আমার ছেলের চুল কে কাটছে? মেম্বার বলছে, আমি কাটছি।’
নয়নের মা ঝর্ণা বেগম বলেন, ‘আমি মানুষের কাছে ঘটনা শুনে গেছি। ছেলে কোনো অপরাধ করলে আমাকে ডাকতো। সে তো কোনো অপরাধ করেনি। মারামারি দেখে থামিয়েছে। কিন্তু গিয়ে মেম্বারকে বলছি–বিনা অপরাধে আমার ছেলের মাথা কে কামিয়েছেন? বলছে, আমি পারছি, কামাইছি। পাঁচজনের কামাইছি।’
রাব্বির ভাষ্য, ‘রিয়ান ভাইয়ার সঙ্গে আমার মারামারি হয়েছে। রেশাদ মেম্বার চৌরাস্তায় সালিশ করে দিছে। ওর (রিয়ান) ও আমারসহ পাঁচজনের চুল কেটে দিছে।’
রিয়ানের বাবা মোজাম্মেল মৃধা বলেন, রাব্বির বাবা মনিরের সঙ্গে তাঁর সমস্যা মিটমাট হয়ে যায়। তারপর মনিরের ছেলে চার-পাঁচজনকে নিয়ে তাঁর ছেলেকে মারধর করছে। তিনি ইউপি সদস্যের কাছে বিচার চাইলে তিনি বিচার করে দেন। সবার চুলও কেটে দেন।
তবে বিষয়টি অস্বীকার করে ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফা বলেন, ‘আমি জানি না। আমি ছিলাম না। আমি শুনি নাই। আমি এ ঘটনা জানি না। ভাই, আমি জানি না। আমি জানি না, দাদা।’
বিষয়টিকে আইনবহির্ভূত কাজ হিসেবে উল্লেখ করেন গ্রাম আদালতের উপজেলা কো-অর্ডিনেটর মো. ইমাম হোসেন সায়েম। আর রাঙ্গাবালী থানার ওসি শামীম হাওলাদারের ভাষ্য, খোঁজখবর নিয়ে দেখা হচ্ছে। সত্যতা প্রমাণিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন। রাঙ্গাবালীর ইউএনও রাজিব দাশ পুরকায়স্থ একই রকম মন্তব্য করেন।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৩
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৬
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.