১১ জুন, ২০২৫ ১৩:১৪
সকালে ঘুম ভাঙার পর চোখে পড়ে একটি হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা—যাতে লেখা ছিল ‘নো ওয়ান স্টে হিয়ার’। পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বার্তার অর্থ বুঝতে সময় লাগেনি—এটি ছিল দেশ ত্যাগের চূড়ান্ত নির্দেশ।
এর আগে ৩ আগস্ট, শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের মৌখিকভাবে একই নির্দেশ দেন। এবার নিজেই মেসেজ করে তা নিশ্চিত করেন। সম্প্রতি তার এক আত্মীয় ঘনিষ্ঠজনদের এসব তথ্য জানান। তিনি বাংলাদেশি এক গণমাধ্যমকে বলেন, “যদি সময়মতো দেশ না ছাড়তেন, তাহলে এখন হয়তো জেলে থাকতে হতো।”
অস্ট্রেলিয়ায় আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনার ওই আত্মীয় ছিলেন সাবেক এমপি এবং সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা এক ব্যক্তি। শেখ লুৎফুর রহমানের পক্ষের আত্মীয়। কারফিউয়ের মধ্যেই ৪ আগস্ট তিনি পরিবারসহ দেশ ছাড়েন।
জানা যায়, শেখ হাসিনা শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেন। আওয়ামী লীগের কোনো নেতা বা অন্য কারও প্রতি এমন বার্তা পাঠাননি। আত্মীয়দের নিরাপদে বিদেশে পৌঁছানো নিশ্চিত হওয়ার পর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ভারত চলে যান। পরে শেখ রেহানা লন্ডন যান, যেখানে তার সন্তানরাও আগে থেকেই ছিলেন।
হত্যা, গুম, দুর্নীতি ও অর্থপাচারের মতো অভিযোগে আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ নেতা, মন্ত্রী ও এমপি এখন কারাগারে। তবে শেখ হাসিনার অধিকাংশ আত্মীয় নিরাপদে বিদেশে অবস্থান করছেন—যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর এবং প্রতিবেশী ভারতে।
তবে বঙ্গবন্ধু পরিবারের একজন সদস্য সেরনিয়াবাত মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ গ্রেপ্তার হয়েছেন। তিনি শেখ হাসিনার ফুপাত ভাই, সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর ছেলে। ধারণা ছিল, প্রয়াত উপদেষ্টা হাসান আরিফের পারিবারিক ঘনিষ্ঠতা থাকায় তিনি গ্রেপ্তার হবেন না। কিন্তু গত বছরের অক্টোবরেই তাকে আটক করা হয়।
ওই সাবেক এমপি জানান, শেখ হাসিনা ৩ আগস্ট বিকেলেই বুঝতে পেরেছিলেন সরকার টিকছে না। তিনি আত্মীয়দের বলেন, “পরিস্থিতি ভালো না, জীবন বাঁচাতে দেশ ছাড়তে হবে।” এরপর একে একে আত্মীয়-স্বজন দেশ ছাড়েন।
তিনি আরও দাবি করেন, ৩ আগস্ট সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে আসা ঢাকা দক্ষিণ সিটির তৎকালীন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকেও বিমানবন্দরে শেখ হাসিনার মৌখিক নির্দেশ জানানো হয়। এরপর তাপস সিঙ্গাপুরেই ফিরে যান।
এসব পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে শেখ হাসিনা নিশ্চিত হন, আন্দোলন দমন আর সম্ভব নয়। তাই আত্মীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোবাইলে পাঠান সেই বিখ্যাত চার শব্দের বার্তা—‘নো ওয়ান স্টে হিয়ার’।
সকালে ঘুম ভাঙার পর চোখে পড়ে একটি হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা—যাতে লেখা ছিল ‘নো ওয়ান স্টে হিয়ার’। পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বার্তার অর্থ বুঝতে সময় লাগেনি—এটি ছিল দেশ ত্যাগের চূড়ান্ত নির্দেশ।
এর আগে ৩ আগস্ট, শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের মৌখিকভাবে একই নির্দেশ দেন। এবার নিজেই মেসেজ করে তা নিশ্চিত করেন। সম্প্রতি তার এক আত্মীয় ঘনিষ্ঠজনদের এসব তথ্য জানান। তিনি বাংলাদেশি এক গণমাধ্যমকে বলেন, “যদি সময়মতো দেশ না ছাড়তেন, তাহলে এখন হয়তো জেলে থাকতে হতো।”
অস্ট্রেলিয়ায় আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনার ওই আত্মীয় ছিলেন সাবেক এমপি এবং সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা এক ব্যক্তি। শেখ লুৎফুর রহমানের পক্ষের আত্মীয়। কারফিউয়ের মধ্যেই ৪ আগস্ট তিনি পরিবারসহ দেশ ছাড়েন।
জানা যায়, শেখ হাসিনা শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেন। আওয়ামী লীগের কোনো নেতা বা অন্য কারও প্রতি এমন বার্তা পাঠাননি। আত্মীয়দের নিরাপদে বিদেশে পৌঁছানো নিশ্চিত হওয়ার পর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ভারত চলে যান। পরে শেখ রেহানা লন্ডন যান, যেখানে তার সন্তানরাও আগে থেকেই ছিলেন।
হত্যা, গুম, দুর্নীতি ও অর্থপাচারের মতো অভিযোগে আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ নেতা, মন্ত্রী ও এমপি এখন কারাগারে। তবে শেখ হাসিনার অধিকাংশ আত্মীয় নিরাপদে বিদেশে অবস্থান করছেন—যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর এবং প্রতিবেশী ভারতে।
তবে বঙ্গবন্ধু পরিবারের একজন সদস্য সেরনিয়াবাত মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ গ্রেপ্তার হয়েছেন। তিনি শেখ হাসিনার ফুপাত ভাই, সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর ছেলে। ধারণা ছিল, প্রয়াত উপদেষ্টা হাসান আরিফের পারিবারিক ঘনিষ্ঠতা থাকায় তিনি গ্রেপ্তার হবেন না। কিন্তু গত বছরের অক্টোবরেই তাকে আটক করা হয়।
ওই সাবেক এমপি জানান, শেখ হাসিনা ৩ আগস্ট বিকেলেই বুঝতে পেরেছিলেন সরকার টিকছে না। তিনি আত্মীয়দের বলেন, “পরিস্থিতি ভালো না, জীবন বাঁচাতে দেশ ছাড়তে হবে।” এরপর একে একে আত্মীয়-স্বজন দেশ ছাড়েন।
তিনি আরও দাবি করেন, ৩ আগস্ট সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে আসা ঢাকা দক্ষিণ সিটির তৎকালীন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকেও বিমানবন্দরে শেখ হাসিনার মৌখিক নির্দেশ জানানো হয়। এরপর তাপস সিঙ্গাপুরেই ফিরে যান।
এসব পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে শেখ হাসিনা নিশ্চিত হন, আন্দোলন দমন আর সম্ভব নয়। তাই আত্মীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোবাইলে পাঠান সেই বিখ্যাত চার শব্দের বার্তা—‘নো ওয়ান স্টে হিয়ার’।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০১
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:২৩
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৪৫
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.