১০ জুন, ২০২৫ ১৪:০৭
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলায় যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী তিন তরুণ নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার (৯ জুন) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ইটাখোলা-শিবপুর আঞ্চলিক সড়কের বান্দারদিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- শিবপুর উপজেলার মাছিমপুর ইউনিয়নের মাজেরকান্দি এলাকার মৃত জামাল উদ্দিনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৫), বদু মিয়ার ছেলে আশিক মিয়া (২৩) ও বাবুল মিয়ার ছেলে অপু মিয়া (২০)। তারা তিনজন বন্ধু ছিলেন।
মঙ্গলবার (১০ জুন) সকালে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসাইন। পুলিশ, নিহত ব্যক্তিদের স্বজন ও স্থানীয় লোকজন জানান, গতকাল সন্ধ্যার দিকে সাইফুল, আশিক ও অপু মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে নরসিংদী শহরে এসেছিলেন।
রাতে বাড়ি ফেরার পথে সাড়ে ১১টার দিকে ইটাখোলা-শিবপুর আঞ্চলিক সড়কের বান্দারদিয়া এলাকায় সামনে থেকে আসা একটি বাসের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় তিনজনই দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ওই মোটরসাইকেল থেকে সড়কে ছিটকে পড়ে আহত হন।
স্থানীয় লোকজন ওই তিনজনকে উদ্ধার করেন। শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে সাইফুল ইসলাম ও আশিক মিয়ার মৃত্যু হয়। পরে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় আহত অপু মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে অপু মিয়ারও মৃত্যু হয়।
শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসাইন জানান, বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন তরুণের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহগুলো বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের নিকট হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলায় যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী তিন তরুণ নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার (৯ জুন) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ইটাখোলা-শিবপুর আঞ্চলিক সড়কের বান্দারদিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- শিবপুর উপজেলার মাছিমপুর ইউনিয়নের মাজেরকান্দি এলাকার মৃত জামাল উদ্দিনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৫), বদু মিয়ার ছেলে আশিক মিয়া (২৩) ও বাবুল মিয়ার ছেলে অপু মিয়া (২০)। তারা তিনজন বন্ধু ছিলেন।
মঙ্গলবার (১০ জুন) সকালে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসাইন। পুলিশ, নিহত ব্যক্তিদের স্বজন ও স্থানীয় লোকজন জানান, গতকাল সন্ধ্যার দিকে সাইফুল, আশিক ও অপু মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে নরসিংদী শহরে এসেছিলেন।
রাতে বাড়ি ফেরার পথে সাড়ে ১১টার দিকে ইটাখোলা-শিবপুর আঞ্চলিক সড়কের বান্দারদিয়া এলাকায় সামনে থেকে আসা একটি বাসের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় তিনজনই দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ওই মোটরসাইকেল থেকে সড়কে ছিটকে পড়ে আহত হন।
স্থানীয় লোকজন ওই তিনজনকে উদ্ধার করেন। শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে সাইফুল ইসলাম ও আশিক মিয়ার মৃত্যু হয়। পরে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় আহত অপু মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে অপু মিয়ারও মৃত্যু হয়।
শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসাইন জানান, বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন তরুণের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহগুলো বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের নিকট হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
১১ জুন, ২০২৫ ১৮:৩৩
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি খয়বার হোসেন সরকার (রাজা মাস্টার) দলীয় সভায় জামায়াত নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার মুখে পড়েছেন।
মঙ্গলবার (১০ জুন) নিজ বাড়িতে আয়োজিত এক উঠান বৈঠকে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের কচুকাটা করতে হবে।’ তার বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপ রাতারাতি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
বক্তব্যটি স্থানীয় জামায়াত নেতাদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। কেউ কেউ এই বক্তব্যকে উসকানিমূলক আখ্যা দিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও ঘোষণা দেন।
পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে বুধবার (১১ জুন) এক ভিডিও বার্তায় খয়বার হোসেন সরকার তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে দুঃখ প্রকাশ করেন।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘গতকাল আমার বাড়িতে বিএনপির এক উঠান বৈঠকে জামায়াত সম্পর্কে যা বলেছি, তা ছিল অনিচ্ছাকৃত ও মুখ ফসকে বলা মন্তব্য (স্লিপ অব টাং)। আমি এ জন্য দুঃখিত ও অনুতপ্ত।’
তিনি বিএনপি ও জামায়াতের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের ধৈর্য ধারণ ও পরিস্থিতি শান্ত রাখার আহ্বান জানান।
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি খয়বার হোসেন সরকার (রাজা মাস্টার) দলীয় সভায় জামায়াত নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার মুখে পড়েছেন।
মঙ্গলবার (১০ জুন) নিজ বাড়িতে আয়োজিত এক উঠান বৈঠকে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের কচুকাটা করতে হবে।’ তার বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপ রাতারাতি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
বক্তব্যটি স্থানীয় জামায়াত নেতাদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। কেউ কেউ এই বক্তব্যকে উসকানিমূলক আখ্যা দিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও ঘোষণা দেন।
পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে বুধবার (১১ জুন) এক ভিডিও বার্তায় খয়বার হোসেন সরকার তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে দুঃখ প্রকাশ করেন।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘গতকাল আমার বাড়িতে বিএনপির এক উঠান বৈঠকে জামায়াত সম্পর্কে যা বলেছি, তা ছিল অনিচ্ছাকৃত ও মুখ ফসকে বলা মন্তব্য (স্লিপ অব টাং)। আমি এ জন্য দুঃখিত ও অনুতপ্ত।’
তিনি বিএনপি ও জামায়াতের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের ধৈর্য ধারণ ও পরিস্থিতি শান্ত রাখার আহ্বান জানান।
১১ জুন, ২০২৫ ১৩:২৫
চট্টগ্রামে ঈদ পুনর্মিলনীর অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে ‘আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই’ বলে মন্তব্য করা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা জোবাইরুল আলম মানিককে শোকজ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ জুন) দলের যুগ্ম সদস্য সচিব (দফতর) সালেহ উদ্দিন সিফাত চিঠিটি পাঠান, যেখানে তিন দিনের মধ্যে দলের ওই কেন্দ্রীয় সদস্যকে নিজের বক্তব্য জানাতে বলা হয়েছে।
জোবাইরুল আলম মানিকের বক্তব্যকে ‘আপত্তিকর ও অসাংগঠনিক’ অভিহিত করে চিঠিতে হয়েছে, আপনার এমন বক্তব্য জনপরিসরে এনসিপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং দলকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করেছে। সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও পার্টির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার দায়ে’ তার বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তার ‘যথাযথ ব্যাখ্যা’ কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান আব্দুল্লাহ আল-আমিনকে লিখিতভাবে পাঠাতে হবে মানিককে।
গত সোমবার দুপুরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার একটি কমিউনিটি সেন্টারে দলের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মানিক। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমরা জুলাই অভ্যুত্থান সফল করেছি। বিগত ১৬ থেকে ১৭ বছর কেউ এ নেতৃত্ব দিতে পারেনি। এটি একটি রাজনৈতিক বিপ্লব। কেউ যদি বলে যে শিক্ষার্থীরা তাদের কাজ শেষ করেছে, তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যাক, আমরা বলব, বিগত ১৬ বছরের একজন মাফিয়াকে হটাতে পারছি। আমাদের বুঝ দিয়ে আবার যদি কেউ মাফিয়া হতে চায়, তাদের বলব, আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই।
চট্টগ্রামে ঈদ পুনর্মিলনীর অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে ‘আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই’ বলে মন্তব্য করা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা জোবাইরুল আলম মানিককে শোকজ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ জুন) দলের যুগ্ম সদস্য সচিব (দফতর) সালেহ উদ্দিন সিফাত চিঠিটি পাঠান, যেখানে তিন দিনের মধ্যে দলের ওই কেন্দ্রীয় সদস্যকে নিজের বক্তব্য জানাতে বলা হয়েছে।
জোবাইরুল আলম মানিকের বক্তব্যকে ‘আপত্তিকর ও অসাংগঠনিক’ অভিহিত করে চিঠিতে হয়েছে, আপনার এমন বক্তব্য জনপরিসরে এনসিপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং দলকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করেছে। সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও পার্টির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার দায়ে’ তার বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তার ‘যথাযথ ব্যাখ্যা’ কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান আব্দুল্লাহ আল-আমিনকে লিখিতভাবে পাঠাতে হবে মানিককে।
গত সোমবার দুপুরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার একটি কমিউনিটি সেন্টারে দলের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মানিক। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমরা জুলাই অভ্যুত্থান সফল করেছি। বিগত ১৬ থেকে ১৭ বছর কেউ এ নেতৃত্ব দিতে পারেনি। এটি একটি রাজনৈতিক বিপ্লব। কেউ যদি বলে যে শিক্ষার্থীরা তাদের কাজ শেষ করেছে, তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যাক, আমরা বলব, বিগত ১৬ বছরের একজন মাফিয়াকে হটাতে পারছি। আমাদের বুঝ দিয়ে আবার যদি কেউ মাফিয়া হতে চায়, তাদের বলব, আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই।
১১ জুন, ২০২৫ ১১:৪০
পাবনার ঈশ্বরদীতে একটি সালিশি বৈঠকে অংশ নিতে থানায় গিয়ে আকমল হোসেন (৪২) নামে এক আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেপ্তার হয়েছেন।
বুধবার (১১ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নূর।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে ঈশ্বরদী থানা ভবন থেকে তাকে আটকের পর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আকমল হোসেন উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এবং কামালপুর গ্রামের মৃত আনার আলীর ছেলে।
এদিকে এলাকাবাসী জানিয়েছেন, ঈশ্বরদীর দাশুড়িয়া ইউনিয়নের দাদপুর ও খারজানি গ্রামবাসীর মধ্যে একটি গোরস্থানের নামকরণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। এ বিষয়ে সম্প্রতি ওই এলাকায় কয়েকদিন ধরে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এ ঘটনা মীমাংসার জন্য দুই পক্ষের লোকজনকে থানায় ডাকা হয়। সেখানে সালিশি বৈঠকে অংশ নিতে থানায় গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেন গ্রেপ্তার হয়েছেন।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নূর জানান, আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা মামলায় তদন্তেপ্রাপ্ত আসামির তালিকায় ছিলেন।
গত রাতে তিনি অন্য একটি বিষয়ে থানায় এসেছেন এমন খবর পাওয়ার পর তাকে আটক করে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এছাড়াও আকমল হোসেনের বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনের আরেকটি মামলা রয়েছে। তবে ওই মামলায় তিনি জামিনে রয়েছেন।
পাবনার ঈশ্বরদীতে একটি সালিশি বৈঠকে অংশ নিতে থানায় গিয়ে আকমল হোসেন (৪২) নামে এক আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেপ্তার হয়েছেন।
বুধবার (১১ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নূর।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে ঈশ্বরদী থানা ভবন থেকে তাকে আটকের পর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আকমল হোসেন উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এবং কামালপুর গ্রামের মৃত আনার আলীর ছেলে।
এদিকে এলাকাবাসী জানিয়েছেন, ঈশ্বরদীর দাশুড়িয়া ইউনিয়নের দাদপুর ও খারজানি গ্রামবাসীর মধ্যে একটি গোরস্থানের নামকরণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। এ বিষয়ে সম্প্রতি ওই এলাকায় কয়েকদিন ধরে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এ ঘটনা মীমাংসার জন্য দুই পক্ষের লোকজনকে থানায় ডাকা হয়। সেখানে সালিশি বৈঠকে অংশ নিতে থানায় গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেন গ্রেপ্তার হয়েছেন।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নূর জানান, আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা মামলায় তদন্তেপ্রাপ্ত আসামির তালিকায় ছিলেন।
গত রাতে তিনি অন্য একটি বিষয়ে থানায় এসেছেন এমন খবর পাওয়ার পর তাকে আটক করে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এছাড়াও আকমল হোসেনের বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনের আরেকটি মামলা রয়েছে। তবে ওই মামলায় তিনি জামিনে রয়েছেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.