১৭ জুন, ২০২৫ ১১:২২
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। উক্ত ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনাসুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইসমাইল মাঝির ছেলে মোঃ সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান।
সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়।
পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে।
তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এব্যপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। উক্ত ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন। এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। উক্ত ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনাসুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইসমাইল মাঝির ছেলে মোঃ সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান।
সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়।
পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে।
তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এব্যপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। উক্ত ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন। এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
১৭ জুন, ২০২৫ ১৯:০০
ভোলা থেকে ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ রয়েছে এক নারী, যার আনুমানিক বয়স ২০ থেকে ২২ বছর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ ঘাট থেকে আধা ঘণ্টা লঞ্চ চালানোর পর মেঘনা নদীতে তিনি ঝাঁপ দেন৷ এ ঘটনায় তখন লঞ্চ জুড়ে যাত্রীদের মাঝে ব্যপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নদীতে ঝাপ দেওয়া নিখোঁজ নারীর এখন অবধি সঠিক পরিচয় ও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ তথ্য নিশ্চিত করছেন কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু।
লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু সাংবাদিকদের জানান, ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে আসে কর্ণফুলী-৪ লঞ্চটি৷ কালিগঞ্চ ঘাট করে ছেড়েঁ আসার আধা ঘণ্টা পর তৃতীয় তলা থেকে এক নারী যাত্রী নদীতে ঝাপঁ দিয়েছে এমন খবর তিনি শুনতে পান। পরে লঞ্চটি দ্রুত ঘুড়িয়ে ঘটনা স্থলের কাছাকাছি গেলে লাইফ বয়া ফালানো হয়। এর মধ্যে একবার নদীতে ভাসা অবস্থায় ওই নারীকে দেখলেও কাছাকাছি গেলে তাকে আর পাওয়া যায়নি৷ তবে তিনি ধারণা করছেন তাৎক্ষণাত ডুবে যাওয়ায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পরে ঘণ্টাখানেক খুঁজাখুঁজি করার পর কোস্টগার্ডকে ঘটনাটি অবহিত করে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চটি চলে যায়৷ ওই নারী ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেন৷
লঞ্চ স্টাফ ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজ নারী প্রথমে ইলিশা ঘাট থেকে কেবিন নিয়েছিলো৷ কেবিন নেওয়ার সময় ওই নারী একা ছিলেন। পরে লঞ্চ ছাড়ার পর নারীর কাছে টাকা নেই বলে কেবিন ম্যানকে জানানোর পর ওই নারীকে ঢেকে যেতে বললে তিনি লঞ্চের তৃতীয় তলায় গিয়ে মুঠোফোনে কারো সাথে কথা বলতে দেখা গেছে৷ মুঠোফোনে কথা বলার পরে তাকে কিছুটা মুমূর্ষু অবস্থায় দেখা গেছে। পরে হঠাৎ নদীতে ঝাপ দেন৷ তখন পাশে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা ডাক-চিৎকারে লঞ্চটি ঘুরে তাকে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ তবে একবার তাকে নদীতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেলেও পরে আর দেখা যায়নি।
লঞ্চে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ থেকে হঠাৎ করেই তৃতীয় তলা থেকে এক নারী নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিষয়টি নজরে আসতেই আশপাশের লোকজন ও লঞ্চের স্টাফরা ডাক চিৎকার শুরু করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ কিন্তু ডুবে যাওয়ায় তাকে আর পাওয়া যায়নি৷
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত নিখোঁজ নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যহত রয়েছে তবে ঘটনাটি আত্মহত্যা, না কি দুর্ঘটনাবশত ঘটেছে—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
ভোলা থেকে ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ রয়েছে এক নারী, যার আনুমানিক বয়স ২০ থেকে ২২ বছর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ ঘাট থেকে আধা ঘণ্টা লঞ্চ চালানোর পর মেঘনা নদীতে তিনি ঝাঁপ দেন৷ এ ঘটনায় তখন লঞ্চ জুড়ে যাত্রীদের মাঝে ব্যপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নদীতে ঝাপ দেওয়া নিখোঁজ নারীর এখন অবধি সঠিক পরিচয় ও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ তথ্য নিশ্চিত করছেন কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু।
লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু সাংবাদিকদের জানান, ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে আসে কর্ণফুলী-৪ লঞ্চটি৷ কালিগঞ্চ ঘাট করে ছেড়েঁ আসার আধা ঘণ্টা পর তৃতীয় তলা থেকে এক নারী যাত্রী নদীতে ঝাপঁ দিয়েছে এমন খবর তিনি শুনতে পান। পরে লঞ্চটি দ্রুত ঘুড়িয়ে ঘটনা স্থলের কাছাকাছি গেলে লাইফ বয়া ফালানো হয়। এর মধ্যে একবার নদীতে ভাসা অবস্থায় ওই নারীকে দেখলেও কাছাকাছি গেলে তাকে আর পাওয়া যায়নি৷ তবে তিনি ধারণা করছেন তাৎক্ষণাত ডুবে যাওয়ায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পরে ঘণ্টাখানেক খুঁজাখুঁজি করার পর কোস্টগার্ডকে ঘটনাটি অবহিত করে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চটি চলে যায়৷ ওই নারী ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেন৷
লঞ্চ স্টাফ ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজ নারী প্রথমে ইলিশা ঘাট থেকে কেবিন নিয়েছিলো৷ কেবিন নেওয়ার সময় ওই নারী একা ছিলেন। পরে লঞ্চ ছাড়ার পর নারীর কাছে টাকা নেই বলে কেবিন ম্যানকে জানানোর পর ওই নারীকে ঢেকে যেতে বললে তিনি লঞ্চের তৃতীয় তলায় গিয়ে মুঠোফোনে কারো সাথে কথা বলতে দেখা গেছে৷ মুঠোফোনে কথা বলার পরে তাকে কিছুটা মুমূর্ষু অবস্থায় দেখা গেছে। পরে হঠাৎ নদীতে ঝাপ দেন৷ তখন পাশে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা ডাক-চিৎকারে লঞ্চটি ঘুরে তাকে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ তবে একবার তাকে নদীতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেলেও পরে আর দেখা যায়নি।
লঞ্চে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ থেকে হঠাৎ করেই তৃতীয় তলা থেকে এক নারী নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিষয়টি নজরে আসতেই আশপাশের লোকজন ও লঞ্চের স্টাফরা ডাক চিৎকার শুরু করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ কিন্তু ডুবে যাওয়ায় তাকে আর পাওয়া যায়নি৷
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত নিখোঁজ নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যহত রয়েছে তবে ঘটনাটি আত্মহত্যা, না কি দুর্ঘটনাবশত ঘটেছে—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
১৭ জুন, ২০২৫ ১১:৪০
ভোলার লালমোহন উপজেলায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতের মাধ্যমে জেলেদের মাঝে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলার লালমোহন ইউনিয়নের ৪১৬ জন জেলের মাঝে ৮০ কেজি করে ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে এ চাল বিতরণ করা হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও ইউপি প্রশাসক মো. মাসুদ। তিনি বলেন, আমরা শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে এবার চাল বিতরণ করছি। যতজন নিবন্ধিত জেলে রয়েছেন সবাই তাদের বরাদ্দের চাল পাবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয়ের পক্ষ থেকেও স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রকৃত জেলেদের মাঝে তাদের নির্দিষ্ট বরাদ্দের চাল বিতরণের নির্দেশনা রয়েছে। আমরা সেই মোতাবেকই চাল বিতরণ করছি। এদিকে, বরাদ্দের নির্দিষ্ট চাল পেয়ে খুশি এই ইউনিয়নের জেলেরা।
আব্দুর রহিম ও মো. সোহাগ নামে চাল পাওয়া দুই জেলে বলেন, আগে চাল ৮০ কেজি পাওয়ার কথা থাকলেও পেতাম ৫০-৬০ কেজি। তবে বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক স্বচ্ছভাবে আমাদের চাল দিচ্ছেন। যা বরাদ্দ, তাই পেয়েছি।
বহুদিন পর চাল বিতরণের অনিয়ম অনেকটা দূর হয়েছে। এ জন্য আমাদের ইউপি প্রশাসককে ধন্যবাদ জানাই। এ চাল বিতরণকালে এ ছাড়াও লালমোহন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. আশরাফ উদ্দিন, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুল মোতালেব খান, সহ-সভাপতি মো. নাসিম মাতাব্বর, ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী মো. ইসহাক মাস্টারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও গ্রাম পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতের মাধ্যমে জেলেদের মাঝে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলার লালমোহন ইউনিয়নের ৪১৬ জন জেলের মাঝে ৮০ কেজি করে ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে এ চাল বিতরণ করা হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও ইউপি প্রশাসক মো. মাসুদ। তিনি বলেন, আমরা শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে এবার চাল বিতরণ করছি। যতজন নিবন্ধিত জেলে রয়েছেন সবাই তাদের বরাদ্দের চাল পাবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয়ের পক্ষ থেকেও স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রকৃত জেলেদের মাঝে তাদের নির্দিষ্ট বরাদ্দের চাল বিতরণের নির্দেশনা রয়েছে। আমরা সেই মোতাবেকই চাল বিতরণ করছি। এদিকে, বরাদ্দের নির্দিষ্ট চাল পেয়ে খুশি এই ইউনিয়নের জেলেরা।
আব্দুর রহিম ও মো. সোহাগ নামে চাল পাওয়া দুই জেলে বলেন, আগে চাল ৮০ কেজি পাওয়ার কথা থাকলেও পেতাম ৫০-৬০ কেজি। তবে বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক স্বচ্ছভাবে আমাদের চাল দিচ্ছেন। যা বরাদ্দ, তাই পেয়েছি।
বহুদিন পর চাল বিতরণের অনিয়ম অনেকটা দূর হয়েছে। এ জন্য আমাদের ইউপি প্রশাসককে ধন্যবাদ জানাই। এ চাল বিতরণকালে এ ছাড়াও লালমোহন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. আশরাফ উদ্দিন, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুল মোতালেব খান, সহ-সভাপতি মো. নাসিম মাতাব্বর, ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী মো. ইসহাক মাস্টারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও গ্রাম পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১৭ জুন, ২০২৫ ১০:১৩
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইল মাঝির ছেলে মো. সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান। সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়। পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে। তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইল মাঝির ছেলে মো. সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান। সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়। পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে। তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.