২২ জুন, ২০২৫ ১৩:৪৯
২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন পরিচালনাকারী প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও বিভিন্ন সংস্থারসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বিএনপি।
রোববার (২২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলা নম্বর-১১।
আসামিরা হলেন- সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. আব্দুল মোবারক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার আবু হানিফ, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জাবেদ আলী, সাবেক নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক সিইসি এ কে এম নুরুল হুদা, সাবেক নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম, সাবেক নির্বাচন কমিশনার কবিতা খানম, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, সাবেক এসবি প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম, সাবেক ডিজিএফআই প্রধান (নাম উল্লেখ করা হয়নি), সাবেক এনএসআই প্রধান (নাম উল্লেখ করা হয়নি) ও ঢাকা রেঞ্চের সাবেক ডিআইজি সৈয়দ নুরুল আলম।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমাউল হক।
তিনি বলেন, আগে যারা নির্বাচন কমিশনে কর্মকর্তা ছিলেন- অভিযোগকারীর দৃষ্টিতে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান থাকা সত্ত্বেও তারা সে সময় ভয়-ভীতি দেখিয়ে ভোট সম্পন্ন করেন। তারা জনগণের ভোট ছাড়া প্রার্থীদের বিজয়ী করেন। সংসদ সদস্যদের বিজয়ী ঘোষণা করা অভিযোগকারীদের দৃষ্টিতে দণ্ডনীয় ছিল, সেসব অপরাধের ফিরিস্তি নিয়ে ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ দায়ের করেছেন। আমরা অভিযোগ পর্যালোচনা করে মামলা রেকর্ড করবো।
মামলার বাদী বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান বলেন, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন পরিচালনাকারী প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, এনএসআই, ডিজিএফআই, এসবি প্রধানসহ তারা সম্মিলিতভাবে প্রশাসনিক নির্বাচন করেছেন। দিনের ভোট রাতে করে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন শেখ হাসিনা। তিনিসহ ১৯ জনকে আসামি ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের সংবিধান লঙ্ঘনের দায় এবং অপরাধ করার দায়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও আমরা ২০১৮ সালে নির্বাচন কমিশনে দিয়েছিলাম। সে অভিযোগে নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। সেসবের ছায়ালিপি ও আলামতসহ অভিযোগ জমা দিয়েছি শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে।'
২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন পরিচালনাকারী প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও বিভিন্ন সংস্থারসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বিএনপি।
রোববার (২২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলা নম্বর-১১।
আসামিরা হলেন- সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. আব্দুল মোবারক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার আবু হানিফ, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জাবেদ আলী, সাবেক নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক সিইসি এ কে এম নুরুল হুদা, সাবেক নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম, সাবেক নির্বাচন কমিশনার কবিতা খানম, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, সাবেক এসবি প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম, সাবেক ডিজিএফআই প্রধান (নাম উল্লেখ করা হয়নি), সাবেক এনএসআই প্রধান (নাম উল্লেখ করা হয়নি) ও ঢাকা রেঞ্চের সাবেক ডিআইজি সৈয়দ নুরুল আলম।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমাউল হক।
তিনি বলেন, আগে যারা নির্বাচন কমিশনে কর্মকর্তা ছিলেন- অভিযোগকারীর দৃষ্টিতে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান থাকা সত্ত্বেও তারা সে সময় ভয়-ভীতি দেখিয়ে ভোট সম্পন্ন করেন। তারা জনগণের ভোট ছাড়া প্রার্থীদের বিজয়ী করেন। সংসদ সদস্যদের বিজয়ী ঘোষণা করা অভিযোগকারীদের দৃষ্টিতে দণ্ডনীয় ছিল, সেসব অপরাধের ফিরিস্তি নিয়ে ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ দায়ের করেছেন। আমরা অভিযোগ পর্যালোচনা করে মামলা রেকর্ড করবো।
মামলার বাদী বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান বলেন, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন পরিচালনাকারী প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, এনএসআই, ডিজিএফআই, এসবি প্রধানসহ তারা সম্মিলিতভাবে প্রশাসনিক নির্বাচন করেছেন। দিনের ভোট রাতে করে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন শেখ হাসিনা। তিনিসহ ১৯ জনকে আসামি ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের সংবিধান লঙ্ঘনের দায় এবং অপরাধ করার দায়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও আমরা ২০১৮ সালে নির্বাচন কমিশনে দিয়েছিলাম। সে অভিযোগে নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। সেসবের ছায়ালিপি ও আলামতসহ অভিযোগ জমা দিয়েছি শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে।'
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:৩৮
রাজধানীর গুলশানে এলাকায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ। তবে বাকি চারজনের পরিচয় তাৎক্ষাণিক পাওয়া যায়নি।
গুলশান থানা সূত্র জানায়, ওই পাঁচজন কয়েকদিন আগে পতিত আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি শাম্মি আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সেদিন ১০ লাখ টাকা নিয়েও আসেন তারা। আজ শনিবার বাকি টাকা আনতে গেলে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিস্তারিত আসছে....
রাজধানীর গুলশানে এলাকায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ। তবে বাকি চারজনের পরিচয় তাৎক্ষাণিক পাওয়া যায়নি।
গুলশান থানা সূত্র জানায়, ওই পাঁচজন কয়েকদিন আগে পতিত আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি শাম্মি আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সেদিন ১০ লাখ টাকা নিয়েও আসেন তারা। আজ শনিবার বাকি টাকা আনতে গেলে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিস্তারিত আসছে....
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:৪৪
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা রাতের আঁধারে কিছু করতে চাই না, দিনের আলোতেই সব কার্যক্রম হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেই আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই আধুনিক হুমকি অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ। নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যে কোনো প্রযুক্তিনির্ভর হস্তক্ষেপ রোধে আমরা সতর্ক আছি। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলবে।
মতবিনিময় সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা রাতের আঁধারে কিছু করতে চাই না, দিনের আলোতেই সব কার্যক্রম হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেই আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই আধুনিক হুমকি অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ। নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যে কোনো প্রযুক্তিনির্ভর হস্তক্ষেপ রোধে আমরা সতর্ক আছি। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলবে।
মতবিনিময় সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
২৪ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪৫
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা তার পোস্টে লেখেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত এ সংক্রান্ত ৪টি আইনের সংশোধনী অনুমোদন করা হয়েছে।
এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলো আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে না। সব প্রার্থী হবেন নির্দলীয়, যাদের এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গণ্য করা হবে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও এ বিষয়ে দলীয় প্রতীক বাদ দেওয়ার সুপারিশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, এই বিধান তুলে দিলে অনেক যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তি, যারা সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন, তারাও নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী হবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারব্যবস্থা পাঁচটি স্তরে বিভক্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ- মোট ৪ হাজার ৫৮১টি। এ ছাড়া রয়েছে ৪৯৫টি উপজেলা পরিষদ, ৬৪টি জেলা পরিষদ (এর মধ্যে তিনটি পার্বত্য জেলা), ৩৩০টি পৌরসভা এবং ১২টি সিটি করপোরেশন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি লেখেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ বৃহস্পতিবার জাতীয় বেতন স্কেলের আওতায় থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে। সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খান এই বেতন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ২০১৫ সালের ঘোষিত পে স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন। গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে মানুষের প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আর্থিক সক্ষমতা পুনর্মূল্যায়নের লক্ষ্যে নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে একটি নতুন পে কমিশন গঠন করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা তার পোস্টে লেখেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত এ সংক্রান্ত ৪টি আইনের সংশোধনী অনুমোদন করা হয়েছে।
এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলো আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে না। সব প্রার্থী হবেন নির্দলীয়, যাদের এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গণ্য করা হবে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও এ বিষয়ে দলীয় প্রতীক বাদ দেওয়ার সুপারিশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, এই বিধান তুলে দিলে অনেক যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তি, যারা সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন, তারাও নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী হবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারব্যবস্থা পাঁচটি স্তরে বিভক্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ- মোট ৪ হাজার ৫৮১টি। এ ছাড়া রয়েছে ৪৯৫টি উপজেলা পরিষদ, ৬৪টি জেলা পরিষদ (এর মধ্যে তিনটি পার্বত্য জেলা), ৩৩০টি পৌরসভা এবং ১২টি সিটি করপোরেশন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি লেখেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ বৃহস্পতিবার জাতীয় বেতন স্কেলের আওতায় থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে। সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খান এই বেতন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ২০১৫ সালের ঘোষিত পে স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন। গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে মানুষের প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আর্থিক সক্ষমতা পুনর্মূল্যায়নের লক্ষ্যে নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে একটি নতুন পে কমিশন গঠন করা হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.