১১ জুন, ২০২৫ ১৯:২৩
ভোলা সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে পড়শির হামলা যুবক নিহতসহ একই পরিবারের অন্তত ৯জন আহত হয়েছেন। পূর্ববিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশি বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে-সন্তানেরা ১০ জুন বিকেল তিনটার দিকে অস্ত্রসমেত হামলা চালিয়ে ইসমাইল হাওলাদারসহ (২৬) পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে জখম করে। তাদের মধ্যে ৮ জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন বাদে ইসমাইলসহ তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে আসা হয়। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাদের মধ্যে ইসমাইলের মৃত্যু হয়।
নিহত ইসমাইলের দুলাভাই মো. মাইদুল দেওয়ান (৩৫) বরিশালটাইমসকে জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত বজলু জোমাদ্দারের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছে। ১০ জুন বিকেলে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তাদের সাথে কথার কাটাকাটি হলে বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে মফিজ জোমাদ্দার (৩৫), সবুজ জোমাদ্দার (৪০), মিজান জোমাদ্দার (৩০), শ্যালক কামাল বেপারীসহ অন্তত ১০/১২ জন লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এসময় তাদের প্রতিরোধে এগিয়ে গেলে ধারালো চাইনিজ কুঠাল দিয়ে ইসমাইলের মাথায় কোপ দেয়, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এই চিত্র দেখে স্বজনেরা এগিয়ে গেলে একে একে সকলকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রাখে। তাৎক্ষণিকভাবে ইসমাইলসহ ৮জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন বাদে বুধবার (১১ জুন) তাদের মধ্যে ইসমাইল, বিউটি বেগম এবং খাদিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
মি. মাইদুল জানান, সকালে শেবাচিমে ভর্তি করা হলে রাতে ইসমাইল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে বুধবার সকালে হামলাকারী বজলু জোমাদ্দারসহ তার ছেলে-সন্তানদের বিরুদ্ধে ভোলা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা (এসআই) সাইফুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, এই ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে অভিযান চলছে। কিন্তু ঘটনার পরে সকলে মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে আত্মগোপন করায় গ্রেপ্তার করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।’
ভোলা সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে পড়শির হামলা যুবক নিহতসহ একই পরিবারের অন্তত ৯জন আহত হয়েছেন। পূর্ববিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশি বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে-সন্তানেরা ১০ জুন বিকেল তিনটার দিকে অস্ত্রসমেত হামলা চালিয়ে ইসমাইল হাওলাদারসহ (২৬) পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে জখম করে। তাদের মধ্যে ৮ জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন বাদে ইসমাইলসহ তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে আসা হয়। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাদের মধ্যে ইসমাইলের মৃত্যু হয়।
নিহত ইসমাইলের দুলাভাই মো. মাইদুল দেওয়ান (৩৫) বরিশালটাইমসকে জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত বজলু জোমাদ্দারের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছে। ১০ জুন বিকেলে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তাদের সাথে কথার কাটাকাটি হলে বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে মফিজ জোমাদ্দার (৩৫), সবুজ জোমাদ্দার (৪০), মিজান জোমাদ্দার (৩০), শ্যালক কামাল বেপারীসহ অন্তত ১০/১২ জন লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এসময় তাদের প্রতিরোধে এগিয়ে গেলে ধারালো চাইনিজ কুঠাল দিয়ে ইসমাইলের মাথায় কোপ দেয়, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এই চিত্র দেখে স্বজনেরা এগিয়ে গেলে একে একে সকলকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রাখে। তাৎক্ষণিকভাবে ইসমাইলসহ ৮জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন বাদে বুধবার (১১ জুন) তাদের মধ্যে ইসমাইল, বিউটি বেগম এবং খাদিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
মি. মাইদুল জানান, সকালে শেবাচিমে ভর্তি করা হলে রাতে ইসমাইল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে বুধবার সকালে হামলাকারী বজলু জোমাদ্দারসহ তার ছেলে-সন্তানদের বিরুদ্ধে ভোলা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা (এসআই) সাইফুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, এই ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে অভিযান চলছে। কিন্তু ঘটনার পরে সকলে মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে আত্মগোপন করায় গ্রেপ্তার করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।’
১২ জুন, ২০২৫ ২০:১১
গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুরকে অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) রাত ১০টার পর থেকে পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া বটতলা বাজারে তাকে বিএনপির অনুসারী নেতারা অবরুদ্ধ করে রেখেছেন বলে তার দল অভিযোগ করেছে।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ দাবি করেন, নুরকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে বিএনপি নেতা হাসান মামুনের লোকেরা।
তার দাবি, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর থেকে গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া বটতলা বাজারে বিএনপি নেতা হাসান মামুনের অনুসারীরা রাস্তায় গাছ ফেলে গুলতি, রড, রামদা নিয়ে আমাদের পথরোধ করেছে। ইতোমধ্যে স্থানীয় কয়েকজনকে মারধর করে দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করেছে। রাত ১১টার পরও পুলিশ সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি।
এর আগে বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করায় গলাচিপা নিজ এলাকায় নুরুল হকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।
বৃহস্পতিবার উপজেলা বিএনপির সভাপতির কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পৌর মঞ্চে এসে মিছিল শেষ হয়।
গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুরকে অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) রাত ১০টার পর থেকে পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া বটতলা বাজারে তাকে বিএনপির অনুসারী নেতারা অবরুদ্ধ করে রেখেছেন বলে তার দল অভিযোগ করেছে।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ দাবি করেন, নুরকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে বিএনপি নেতা হাসান মামুনের লোকেরা।
তার দাবি, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর থেকে গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া বটতলা বাজারে বিএনপি নেতা হাসান মামুনের অনুসারীরা রাস্তায় গাছ ফেলে গুলতি, রড, রামদা নিয়ে আমাদের পথরোধ করেছে। ইতোমধ্যে স্থানীয় কয়েকজনকে মারধর করে দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করেছে। রাত ১১টার পরও পুলিশ সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি।
এর আগে বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করায় গলাচিপা নিজ এলাকায় নুরুল হকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।
বৃহস্পতিবার উপজেলা বিএনপির সভাপতির কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পৌর মঞ্চে এসে মিছিল শেষ হয়।
১২ জুন, ২০২৫ ১৬:১৯
পটুয়াখালীর বাউফলে ঈদ যাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সন্ধ্যা সারে ৭টার দিকে বগা ফেরিঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন বাউফল অস্থায়ী সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট তকী।
অভিযানকালে প্রায় ১০টি বাস আটক করা হয়। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও এসিল্যান্ড প্রতীক কুমার কুন্ডু উপস্থিত থেকে “মুন পরিবহন”-এর দুটি, “বাউফল ট্রাভেলস” ও “আল মদিনা ট্রাভেলস”-এর একটি করে বাসকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
সেনাবাহিনী অতিরিক্ত ভাড়ার অভিযোগ যাচাই করে তাৎক্ষণিকভাবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত অর্থ ফেরতের ব্যবস্থা করে। তবে বেশ কিছু বাসচালক ও স্টাফ যাত্রীদের রেখে পালিয়ে যান। তাদের খুঁজে পেতে সংশ্লিষ্ট মালিকদের ডেকে পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা জানান, সাধারণ সময়ে দশমিনা-বাউফল-ঢাকা রুটে ভাড়া ৬০০ টাকা হলেও ঈদের সময়ে তা বাড়িয়ে ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে।
সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তকী বলেন, “জাল ভাড়ার তালিকা বানিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযানে এর সত্যতা মেলে। ঈদ যাত্রায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি রোধে আমাদের অভিযান চলবে।”
পটুয়াখালীর বাউফলে ঈদ যাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সন্ধ্যা সারে ৭টার দিকে বগা ফেরিঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন বাউফল অস্থায়ী সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট তকী।
অভিযানকালে প্রায় ১০টি বাস আটক করা হয়। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও এসিল্যান্ড প্রতীক কুমার কুন্ডু উপস্থিত থেকে “মুন পরিবহন”-এর দুটি, “বাউফল ট্রাভেলস” ও “আল মদিনা ট্রাভেলস”-এর একটি করে বাসকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
সেনাবাহিনী অতিরিক্ত ভাড়ার অভিযোগ যাচাই করে তাৎক্ষণিকভাবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত অর্থ ফেরতের ব্যবস্থা করে। তবে বেশ কিছু বাসচালক ও স্টাফ যাত্রীদের রেখে পালিয়ে যান। তাদের খুঁজে পেতে সংশ্লিষ্ট মালিকদের ডেকে পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা জানান, সাধারণ সময়ে দশমিনা-বাউফল-ঢাকা রুটে ভাড়া ৬০০ টাকা হলেও ঈদের সময়ে তা বাড়িয়ে ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে।
সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তকী বলেন, “জাল ভাড়ার তালিকা বানিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযানে এর সত্যতা মেলে। ঈদ যাত্রায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি রোধে আমাদের অভিযান চলবে।”
১২ জুন, ২০২৫ ১৪:৩৫
ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ২৪২ যাত্রীর সবাই নিহত হয়েছেন। মেডিকেল ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় বহু তরুণ শিক্ষার্থীও নিহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
এ খবর নিশ্চিত করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮। ২৩০ যাত্রী, ২ পাইলট ও ১০ কেবিন ক্রু নিয়ে ভয়াবহভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানা যায়, আজ বেলা ১টা ১৭ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই আহমেদাবাদের মেঘানি এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটিতে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়।
এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে বিমানটিতে ছিলেন ১৬৯ জন ভারতীয়, ৫৩ জন ব্রিটিশ, সাতজন পর্তুগিজ এবং একজন কানাডিয়ান নাগরিক। সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি ছিলেন।
বিমান দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে মোদি লিখেছেন, ‘আহমেদাবাদের এই দুর্ঘটনা আমাদের হতবাক ও দুঃখিত করেছে। এটি এমন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই দুঃখের মুহূর্তে, বিমান দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি আমি সমবেদনা প্রকাশ করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার সঙ্গে যুক্ত মন্ত্রী এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমি যোগাযোগ করেছি।’
জানা গেছে, বিমানটি আছড়ে পড়েছে রাজ্যের আহমেদাবাদের একটি মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে। যেখানে এমবিবিএস শিক্ষার্থীরা থাকেন। সরাসরি ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় অনেক শিক্ষার্থীরও মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে। খবর সংবাদামাধ্যম আলবাওবার।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিমানটি কলেজের ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ার পর সেখানে হৃদয়বিদারক ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যেই একাধিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে কিছু বলা হয়নি।
তবে স্থানীয় এক কর্মকর্তা জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনায় অনেক তরুণের প্রাণ গেছে। মূলত তিনি ওই ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আহমেদাবাদের ইতিহাসে এটি অন্যতম একটি কালো দিন। আমরা এত তরুণের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছি।’
বিমানটি আছড়ে পড়ার মুহূর্তটি ধরা পড়েছে ক্যামেরায়। এতে দেখা যাচ্ছে, বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর সেখান থেকে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলি বের হতে দেখা যায়।
ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ২৪২ যাত্রীর সবাই নিহত হয়েছেন। মেডিকেল ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় বহু তরুণ শিক্ষার্থীও নিহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
এ খবর নিশ্চিত করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮। ২৩০ যাত্রী, ২ পাইলট ও ১০ কেবিন ক্রু নিয়ে ভয়াবহভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানা যায়, আজ বেলা ১টা ১৭ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই আহমেদাবাদের মেঘানি এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটিতে ব্যাপক বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়।
এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে বিমানটিতে ছিলেন ১৬৯ জন ভারতীয়, ৫৩ জন ব্রিটিশ, সাতজন পর্তুগিজ এবং একজন কানাডিয়ান নাগরিক। সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি ছিলেন।
বিমান দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে মোদি লিখেছেন, ‘আহমেদাবাদের এই দুর্ঘটনা আমাদের হতবাক ও দুঃখিত করেছে। এটি এমন এক হৃদয়বিদারক ঘটনা যা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই দুঃখের মুহূর্তে, বিমান দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি আমি সমবেদনা প্রকাশ করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার সঙ্গে যুক্ত মন্ত্রী এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমি যোগাযোগ করেছি।’
জানা গেছে, বিমানটি আছড়ে পড়েছে রাজ্যের আহমেদাবাদের একটি মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে। যেখানে এমবিবিএস শিক্ষার্থীরা থাকেন। সরাসরি ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ায় অনেক শিক্ষার্থীরও মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে। খবর সংবাদামাধ্যম আলবাওবার।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিমানটি কলেজের ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ার পর সেখানে হৃদয়বিদারক ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যেই একাধিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে কিছু বলা হয়নি।
তবে স্থানীয় এক কর্মকর্তা জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনায় অনেক তরুণের প্রাণ গেছে। মূলত তিনি ওই ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আহমেদাবাদের ইতিহাসে এটি অন্যতম একটি কালো দিন। আমরা এত তরুণের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছি।’
বিমানটি আছড়ে পড়ার মুহূর্তটি ধরা পড়েছে ক্যামেরায়। এতে দেখা যাচ্ছে, বিধ্বস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর সেখান থেকে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলি বের হতে দেখা যায়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.