
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ০২:১৬
মুন্সীগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে বিএনপির দুই গ্রুপের বিরোধের জেরে গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রবিবার (২ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত তুহিন বেহেরকান্দি গ্রামের সেলিম দেওয়ানের ছেলে।
মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির বিভাজিত দুটি গ্রুপের পূর্ববিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন। এ ঘটনার পর মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি ও মুন্সীকান্দি গ্রামের বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। এতে স্থানীয় গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক
বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী নিহতের চাচাতো ভাই আকাশ দেওয়ান সাংবাদিকদের বলেন, রবিবার রাতে তুহিন বাসা থেকে হাঁটার জন্য বাইরে বের হয়। এ সময় মুন্সীকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে প্রতিপক্ষ মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির নেতা উজির আলী ও আওলাদ গ্রুপের অনুসারী লিটন বেপারীর নেতৃত্বে পেছন থেকে তুহিনকে গুলি করা হয়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, নিহত তুহিন মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওয়াহিদ মোল্লা ও বিএনপি নেতা আতিক মল্লিকের অনুসারী। স্থানীয় রাজনৈতিক আধিপত্য নিয়ে তাদের মধ্যে আগে থেকে বিরোধ ছিল।
পুলিশ ও গ্রামবাসী জানায়, আধিপত্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছে। এর জের ধরে দুই গ্রুপের মধ্যে একাধিকবার সংঘর্ষ হয়েছে। রবিবার রাতে তুহিনকে দেখতে পেয়ে লিটন বেপারী পেছন থেকে গুলি চালায়। গুলির শব্দ ও তুহিনের চিৎকারে গ্রামবাসী গিয়ে উদ্ধার করে রাত ১০টার দিকে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক প্রান্ত সরদার বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। তার পিঠে ও ঘাড়ে একাধিক গুলির চিহ্ন রয়েছে।
নিহত তুহিনের মা লাকী বেগম হাসপাতালে আহাজারি করে বলেন, ‘লিটন বেপারী আমার নিষ্পাপ ছেলেকে গুলি কইরা মাইরা লাইছে। আমি তার ফাঁসি চাই।’
তুহিনের ভাই আক্কাস দেওয়ান বলেন, ‘রাতে বাড়ি ফেরার পথে আগে থেকে ওত পেতে থাকা লিটন বেপারী পেছন থেকে গুলি করে আমার ভাইকে মেরে ফেলেছে। লিটন বিএনপি নেতা উজির আলী গ্রুপের সন্ত্রাসী।’
এ ঘটনার পর পর অভিযুক্ত লিটন বেপারী পালিয়ে গেছে। তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া গেছে।
বিএনপি নেতা উজির আলী বলেন, ‘আমি ঢাকায় থাকি। গ্রামে কী হয়েছে, তা আমার জানা নেই। আমি এর সঙ্গে জড়িত নই।’
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। বর্তমানে মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি ও মুন্সীকান্দি গ্রামে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির সাংবাদিকদের বলেন, কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত করলে বিষয়টি জানা হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।;
মুন্সীগঞ্জের মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি গ্রামে বিএনপির দুই গ্রুপের বিরোধের জেরে গুলিতে তুহিন দেওয়ান (২২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। রবিবার (২ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত তুহিন বেহেরকান্দি গ্রামের সেলিম দেওয়ানের ছেলে।
মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির বিভাজিত দুটি গ্রুপের পূর্ববিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন। এ ঘটনার পর মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি ও মুন্সীকান্দি গ্রামের বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। এতে স্থানীয় গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক
বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী নিহতের চাচাতো ভাই আকাশ দেওয়ান সাংবাদিকদের বলেন, রবিবার রাতে তুহিন বাসা থেকে হাঁটার জন্য বাইরে বের হয়। এ সময় মুন্সীকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে প্রতিপক্ষ মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির নেতা উজির আলী ও আওলাদ গ্রুপের অনুসারী লিটন বেপারীর নেতৃত্বে পেছন থেকে তুহিনকে গুলি করা হয়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, নিহত তুহিন মোল্লাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওয়াহিদ মোল্লা ও বিএনপি নেতা আতিক মল্লিকের অনুসারী। স্থানীয় রাজনৈতিক আধিপত্য নিয়ে তাদের মধ্যে আগে থেকে বিরোধ ছিল।
পুলিশ ও গ্রামবাসী জানায়, আধিপত্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছে। এর জের ধরে দুই গ্রুপের মধ্যে একাধিকবার সংঘর্ষ হয়েছে। রবিবার রাতে তুহিনকে দেখতে পেয়ে লিটন বেপারী পেছন থেকে গুলি চালায়। গুলির শব্দ ও তুহিনের চিৎকারে গ্রামবাসী গিয়ে উদ্ধার করে রাত ১০টার দিকে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক প্রান্ত সরদার বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। তার পিঠে ও ঘাড়ে একাধিক গুলির চিহ্ন রয়েছে।
নিহত তুহিনের মা লাকী বেগম হাসপাতালে আহাজারি করে বলেন, ‘লিটন বেপারী আমার নিষ্পাপ ছেলেকে গুলি কইরা মাইরা লাইছে। আমি তার ফাঁসি চাই।’
তুহিনের ভাই আক্কাস দেওয়ান বলেন, ‘রাতে বাড়ি ফেরার পথে আগে থেকে ওত পেতে থাকা লিটন বেপারী পেছন থেকে গুলি করে আমার ভাইকে মেরে ফেলেছে। লিটন বিএনপি নেতা উজির আলী গ্রুপের সন্ত্রাসী।’
এ ঘটনার পর পর অভিযুক্ত লিটন বেপারী পালিয়ে গেছে। তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া গেছে।
বিএনপি নেতা উজির আলী বলেন, ‘আমি ঢাকায় থাকি। গ্রামে কী হয়েছে, তা আমার জানা নেই। আমি এর সঙ্গে জড়িত নই।’
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। বর্তমানে মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের বেহেরকান্দি ও মুন্সীকান্দি গ্রামে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির সাংবাদিকদের বলেন, কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত করলে বিষয়টি জানা হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।;

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৩
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৬
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.