০১ জুন, ২০২৫ ১৫:১৫
পটুয়াখালীর বাউফলে সংবাদ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দু’গ্রুপে হাতাহাতি প্রকাশ্যে আসায় এলাকায় চাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়েছে। রোববার (১ জুন) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলা পরিষদের অভ্যন্তরে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি গ্রুপ উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের সড়ক অবরোধ করে সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় অপর একটি গ্রুপ এসে তাদের লিখিত বক্তব্যের (প্রেসনোট) কপি ছিনিয়ে নেয়। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুরু হলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে নিয়োজিত দায়িত্বরত আনসার এবং চৌকিদাররা মিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
সংবাদ সম্মেলন আয়োজক দলের এক সদস্য শুভ জানান, “আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সংবাদ সম্মেলন করতে চাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে অপর একটি গ্রুপ এসে আমাদের প্রেসনোট ছিনিয়ে নেয় এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে।
প্রেস কনফারেন্স আয়োজনকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলনের ছাত্রী বর্ষার কাছে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি জানান, এ বিষয়ে এখন কোন কথা বলবোনা। প্রেসনোট ছিনিয়ে নেওয়া বৈষম্যবিরোধী অন্দোলণে অংশগ্রণকারী শিক্ষার্থী মো. সাজিদ আলম বলেন, “সংবাদ সম্মেলন আমাদের না জানিয়ে আয়োজন করেছে, যেখানে দুইজন সমন্বয়ক ছাড়া বাকি সব বহিরাগত। বৈসম্যবিরোধী আন্দেলনে অংশগ্রহণকারী সকল বাদ দিয়ে তারা দু-একজন ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে ব্যস্ত। তাই আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি।”
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাউফল উপজেলা শাখার অন্যতম সদস্য রুহুল আমিন বলেন, প্রেস কনফারেন্সের বিষয়ে আমাকে অবহিত করা হয়নি। তবে উপজেলা গেটে ও ভিতরে হাতাহাতির ঘটনার ভিডিও দেখেছি, যেখানে বর্ষাসহ দুইজন সমন্বয়ক ও বহিরাগতরা ছিল। তাদের কাছ থেকে আমাদের কয়েকজন কাগজ ছিনিয়ে নিলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অন্য এক সমন্বয়ক বলেন, একজন সাংবাদিকের পক্ষ হয়ে বাউফল উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমিনুল ইসলামের অপসারন চেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলনের ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন মোটেই কাম্য নয়। আমাদের কয়েকজন মাত্র প্রতিবাদ জানিয়েছি।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আক্তারুজ্জামান সরকার বরিশালটাইমসকে বলেন, বিষয়টি জেনেছি, দু'গ্রুপে সাথে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালীর বাউফলে সংবাদ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দু’গ্রুপে হাতাহাতি প্রকাশ্যে আসায় এলাকায় চাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়েছে। রোববার (১ জুন) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলা পরিষদের অভ্যন্তরে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি গ্রুপ উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের সড়ক অবরোধ করে সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় অপর একটি গ্রুপ এসে তাদের লিখিত বক্তব্যের (প্রেসনোট) কপি ছিনিয়ে নেয়। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুরু হলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে নিয়োজিত দায়িত্বরত আনসার এবং চৌকিদাররা মিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
সংবাদ সম্মেলন আয়োজক দলের এক সদস্য শুভ জানান, “আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সংবাদ সম্মেলন করতে চাচ্ছিলাম। হঠাৎ করে অপর একটি গ্রুপ এসে আমাদের প্রেসনোট ছিনিয়ে নেয় এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে।
প্রেস কনফারেন্স আয়োজনকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলনের ছাত্রী বর্ষার কাছে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি জানান, এ বিষয়ে এখন কোন কথা বলবোনা। প্রেসনোট ছিনিয়ে নেওয়া বৈষম্যবিরোধী অন্দোলণে অংশগ্রণকারী শিক্ষার্থী মো. সাজিদ আলম বলেন, “সংবাদ সম্মেলন আমাদের না জানিয়ে আয়োজন করেছে, যেখানে দুইজন সমন্বয়ক ছাড়া বাকি সব বহিরাগত। বৈসম্যবিরোধী আন্দেলনে অংশগ্রহণকারী সকল বাদ দিয়ে তারা দু-একজন ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে ব্যস্ত। তাই আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি।”
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাউফল উপজেলা শাখার অন্যতম সদস্য রুহুল আমিন বলেন, প্রেস কনফারেন্সের বিষয়ে আমাকে অবহিত করা হয়নি। তবে উপজেলা গেটে ও ভিতরে হাতাহাতির ঘটনার ভিডিও দেখেছি, যেখানে বর্ষাসহ দুইজন সমন্বয়ক ও বহিরাগতরা ছিল। তাদের কাছ থেকে আমাদের কয়েকজন কাগজ ছিনিয়ে নিলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অন্য এক সমন্বয়ক বলেন, একজন সাংবাদিকের পক্ষ হয়ে বাউফল উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমিনুল ইসলামের অপসারন চেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলনের ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন মোটেই কাম্য নয়। আমাদের কয়েকজন মাত্র প্রতিবাদ জানিয়েছি।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আক্তারুজ্জামান সরকার বরিশালটাইমসকে বলেন, বিষয়টি জেনেছি, দু'গ্রুপে সাথে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
০৩ জুন, ২০২৫ ০৮:৪৫
নেভি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড (এনটিডিসি)-এর তত্ত্বাবধানে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে নৌবাহিনীর অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল সাধারণ রোগ নির্ণয়, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরামর্শ এবং বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করেন।
চিকিৎসা নিতে আসা স্থানীয় সফুরা বেগম (৭০) বলেন, ‘আমার শরীরটা মাঝেমাঝে খুব খারাপ হয়। কিন্তু দূরে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া কষ্টকর। আজকে ঘরের কাছে ডাক্তার পেয়ে অনেক উপকার হয়েছে।’
রেজাউল নামে একজন যুবক বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ, টাকার অভাবে অনেক সময় ডাক্তার দেখানো সম্ভব হয় না। নৌবাহিনীর এই উদ্যোগ খুবই ভালো। তারা যেন বারবার এসে এমন ক্যাম্প করে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও নৌবাহিনীর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘উপকূলীয় এই অঞ্চলে অনেকেই ন্যূনতম চিকিৎসা সেবার সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এই ক্যাম্প মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে। নৌবাহিনীর এমন উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই অন্তত তিনমাস পরপর এমন ক্যাম্পের আয়োজন করা হোক।’
বাংলাদেশ নৌবাহিনী জানায়, ক্যাম্পে আগতরা পেটের সমস্যা, চোখ ও ত্বকের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, বাতজ্বরসহ নানা স্বাস্থ্য জটিলতার চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন। দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকায় অসহায় ও দরিদ্র জনগণের জন্য তারা নিয়মিতভাবে এ ধরনের চিকিৎসা ক্যাম্প আয়োজন করে থাকেন। ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
নৌবাহিনীর এমন মানবিক উদ্যোগ শুধু চিকিৎসাসেবা নয় বরং রাষ্ট্রের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন উপকৃত হচ্ছে স্থানীয় মানুষ, অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও সাধারণ মানুষের মাঝে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হচ্ছে।
নেভি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড (এনটিডিসি)-এর তত্ত্বাবধানে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে নৌবাহিনীর অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল সাধারণ রোগ নির্ণয়, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরামর্শ এবং বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করেন।
চিকিৎসা নিতে আসা স্থানীয় সফুরা বেগম (৭০) বলেন, ‘আমার শরীরটা মাঝেমাঝে খুব খারাপ হয়। কিন্তু দূরে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া কষ্টকর। আজকে ঘরের কাছে ডাক্তার পেয়ে অনেক উপকার হয়েছে।’
রেজাউল নামে একজন যুবক বলেন, ‘আমরা সাধারণ মানুষ, টাকার অভাবে অনেক সময় ডাক্তার দেখানো সম্ভব হয় না। নৌবাহিনীর এই উদ্যোগ খুবই ভালো। তারা যেন বারবার এসে এমন ক্যাম্প করে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও নৌবাহিনীর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মোজাম্মেল হক বলেন, ‘উপকূলীয় এই অঞ্চলে অনেকেই ন্যূনতম চিকিৎসা সেবার সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এই ক্যাম্প মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে। নৌবাহিনীর এমন উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আমরা চাই অন্তত তিনমাস পরপর এমন ক্যাম্পের আয়োজন করা হোক।’
বাংলাদেশ নৌবাহিনী জানায়, ক্যাম্পে আগতরা পেটের সমস্যা, চোখ ও ত্বকের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, বাতজ্বরসহ নানা স্বাস্থ্য জটিলতার চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন। দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকায় অসহায় ও দরিদ্র জনগণের জন্য তারা নিয়মিতভাবে এ ধরনের চিকিৎসা ক্যাম্প আয়োজন করে থাকেন। ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
নৌবাহিনীর এমন মানবিক উদ্যোগ শুধু চিকিৎসাসেবা নয় বরং রাষ্ট্রের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন উপকৃত হচ্ছে স্থানীয় মানুষ, অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও সাধারণ মানুষের মাঝে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হচ্ছে।
০২ জুন, ২০২৫ ১৫:৫৪
পটুয়াখালীর গরুবাহী একটি ট্রাক উল্টে আবদুল মালেক (২৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় গাড়ির চাপায় তিনটি গরুর মৃত্যু হয়। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বাউফল-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের আফসেরের গ্যারেজ এলাকায়।
নিহত মালেক দশমিনা উপজেলার আলীপুরা ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের করিম মাঝির ছেলে। সে পেশায় একজন গরু ব্যবসায়ী।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ী মালেক সোমবার বাউফলের কালাইয়া হাট থেকে ১৪ টি গরু ক্রয় করেন। তিনি গরুগুলো ঢাকার গাবতলী হাটে নেওয়ার জন্য একটি ট্রাক ভাড়া করেন। ওই ট্রাকে গরু বোঝাই করে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মালেক নিহত হন। একই সময় ট্রাকের নীচে চাপা পড়ে ৩ টি গরু মারা যায় এবং ২ টি গরু আহত হয়।
স্থানীয়রা আহত ২টি গরু জবাই করেন। বাকী ৯ টি গরু স্থানীয় এক ব্যক্তির জিম্মায় রাখা হয়।
বাউফল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি/তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, দুর্ঘটনার পর চালক ও হেলপার পলাতক রয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালীর গরুবাহী একটি ট্রাক উল্টে আবদুল মালেক (২৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় গাড়ির চাপায় তিনটি গরুর মৃত্যু হয়। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে বাউফল-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের আফসেরের গ্যারেজ এলাকায়।
নিহত মালেক দশমিনা উপজেলার আলীপুরা ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের করিম মাঝির ছেলে। সে পেশায় একজন গরু ব্যবসায়ী।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ী মালেক সোমবার বাউফলের কালাইয়া হাট থেকে ১৪ টি গরু ক্রয় করেন। তিনি গরুগুলো ঢাকার গাবতলী হাটে নেওয়ার জন্য একটি ট্রাক ভাড়া করেন। ওই ট্রাকে গরু বোঝাই করে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মালেক নিহত হন। একই সময় ট্রাকের নীচে চাপা পড়ে ৩ টি গরু মারা যায় এবং ২ টি গরু আহত হয়।
স্থানীয়রা আহত ২টি গরু জবাই করেন। বাকী ৯ টি গরু স্থানীয় এক ব্যক্তির জিম্মায় রাখা হয়।
বাউফল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি/তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, দুর্ঘটনার পর চালক ও হেলপার পলাতক রয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
০২ জুন, ২০২৫ ১২:৩১
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মহাসড়ক দখল করে অবৈধভাবে বসানো একটি পশুর হাট বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুন) দুপুরে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা বাজারের পশুর হাটের বেচাকেনা বন্ধ করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদীক।
এ সময় পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক দখল করে প্রতি সোমবার হাটটি বসিয়ে আসছিলেন প্রভাবশালীরা।
হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইয়াসিন সাদীক। এ ছাড়া কোথাও প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে হাট বসালে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান তিনি।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদেক জানান, কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক একটি ব্যস্ত সড়ক। অবৈধভাবে সড়কের ওপর হাট বসানোতে পর্যটকদের গাড়ি এবং মানুষের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মহাসড়ক দখল করে অবৈধভাবে বসানো একটি পশুর হাট বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুন) দুপুরে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা বাজারের পশুর হাটের বেচাকেনা বন্ধ করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদীক।
এ সময় পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি ব্যতীত কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক দখল করে প্রতি সোমবার হাটটি বসিয়ে আসছিলেন প্রভাবশালীরা।
হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইয়াসিন সাদীক। এ ছাড়া কোথাও প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে হাট বসালে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান তিনি।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদেক জানান, কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়ক একটি ব্যস্ত সড়ক। অবৈধভাবে সড়কের ওপর হাট বসানোতে পর্যটকদের গাড়ি এবং মানুষের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া হাটটি ইজারাভুক্ত না হওয়া এবং সরকার রাজস্ব না পাওয়ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.