১১ জুন, ২০২৫ ১৩:২৫
চট্টগ্রামে ঈদ পুনর্মিলনীর অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে ‘আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই’ বলে মন্তব্য করা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা জোবাইরুল আলম মানিককে শোকজ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ জুন) দলের যুগ্ম সদস্য সচিব (দফতর) সালেহ উদ্দিন সিফাত চিঠিটি পাঠান, যেখানে তিন দিনের মধ্যে দলের ওই কেন্দ্রীয় সদস্যকে নিজের বক্তব্য জানাতে বলা হয়েছে।
জোবাইরুল আলম মানিকের বক্তব্যকে ‘আপত্তিকর ও অসাংগঠনিক’ অভিহিত করে চিঠিতে হয়েছে, আপনার এমন বক্তব্য জনপরিসরে এনসিপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং দলকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করেছে। সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও পার্টির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার দায়ে’ তার বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তার ‘যথাযথ ব্যাখ্যা’ কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান আব্দুল্লাহ আল-আমিনকে লিখিতভাবে পাঠাতে হবে মানিককে।
গত সোমবার দুপুরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার একটি কমিউনিটি সেন্টারে দলের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মানিক। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমরা জুলাই অভ্যুত্থান সফল করেছি। বিগত ১৬ থেকে ১৭ বছর কেউ এ নেতৃত্ব দিতে পারেনি। এটি একটি রাজনৈতিক বিপ্লব। কেউ যদি বলে যে শিক্ষার্থীরা তাদের কাজ শেষ করেছে, তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যাক, আমরা বলব, বিগত ১৬ বছরের একজন মাফিয়াকে হটাতে পারছি। আমাদের বুঝ দিয়ে আবার যদি কেউ মাফিয়া হতে চায়, তাদের বলব, আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই।
চট্টগ্রামে ঈদ পুনর্মিলনীর অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে ‘আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই’ বলে মন্তব্য করা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা জোবাইরুল আলম মানিককে শোকজ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ জুন) দলের যুগ্ম সদস্য সচিব (দফতর) সালেহ উদ্দিন সিফাত চিঠিটি পাঠান, যেখানে তিন দিনের মধ্যে দলের ওই কেন্দ্রীয় সদস্যকে নিজের বক্তব্য জানাতে বলা হয়েছে।
জোবাইরুল আলম মানিকের বক্তব্যকে ‘আপত্তিকর ও অসাংগঠনিক’ অভিহিত করে চিঠিতে হয়েছে, আপনার এমন বক্তব্য জনপরিসরে এনসিপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং দলকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করেছে। সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও পার্টির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার দায়ে’ তার বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তার ‘যথাযথ ব্যাখ্যা’ কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান আব্দুল্লাহ আল-আমিনকে লিখিতভাবে পাঠাতে হবে মানিককে।
গত সোমবার দুপুরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার একটি কমিউনিটি সেন্টারে দলের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মানিক। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমরা জুলাই অভ্যুত্থান সফল করেছি। বিগত ১৬ থেকে ১৭ বছর কেউ এ নেতৃত্ব দিতে পারেনি। এটি একটি রাজনৈতিক বিপ্লব। কেউ যদি বলে যে শিক্ষার্থীরা তাদের কাজ শেষ করেছে, তারা ক্যাম্পাসে ফিরে যাক, আমরা বলব, বিগত ১৬ বছরের একজন মাফিয়াকে হটাতে পারছি। আমাদের বুঝ দিয়ে আবার যদি কেউ মাফিয়া হতে চায়, তাদের বলব, আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া নেই।
১২ জুন, ২০২৫ ০৯:৫৭
বাইরের পৃথিবীতে ঈদের আনন্দ যতটাই রঙিন, তারই ছোঁয়া ছিল যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের চার দেয়ালের ভেতরও। ঈদের নামাজ, বিশেষ খাবার এবং সীমিত বিনোদনের মধ্য দিয়ে ঈদের দিনটি উদযাপন করেছেন কারাগারের ১ হাজার ২৫৫ জন বন্দি।
এদের মধ্যে নারী বন্দি রয়েছেন ৫৫ জন। ঈদে তাদেরকে ফুলের শুভেচ্ছা জানান যশোরে কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেলসুপার নুরশেদ আহমেদ ভূইয়া। কারাগার সূত্র জানায়, শনিবার (১০ জুন) সকাল থেকেই বন্দিদের জন্য শুরু হয় ঈদের আয়োজন।
সব বন্দিই এতে অংশ নেন সমানভাবে খাবার ও আচরণে ছিল না কোনো শ্রেণিভিত্তিক বিভাজন। বন্দি অবস্থায় ঈদ উদযাপন করেছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, যশোরের বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানরাও। কেউ কেউ ‘ভিআইপি’ সুবিধা প্রত্যাশা করলেও কারা কর্তৃপক্ষ তা মেনে নেয়নি।
কারা সূত্রে জানা যায়, বন্দিদের অনেক স্বজন বাড়িতে রান্না করা খাবার কারাগারে নিয়ে আসেন। সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নির্ধারিত বন্দিদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। এছাড়াও এদিন বন্দিদের স্বজনদের সাথে দেখার ব্যবস্থা কারে কর্তৃপক্ষ।
যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার শরিফুল আলম জানান, বন্দিরা নিজেরা ঈদের আগের রাতেই কারাগারের ভেতরে রঙিন কাগজ দিয়ে নামাজের জায়গা সাজিয়ে নেন। এটি ছিল সম্পূর্ণ তাদের স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ।
ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৮টায় কারাগারে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে মিষ্টিমুখ ও ফুলের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়। সকালবেলায় বন্দিদের দেওয়া হয় ফিরনি ও মুড়ি। দুপুরের খাবারে পরিবেশন করা হয় পোলাও, গরু ও খাসির মাংস, সালাদ, মিষ্টি এবং পান-সুপারি। আর রাতের মেন্যুতে ছিল সাদা ভাত, রুই মাছ ও আলুর দম। জেলার বলেন, চেষ্টা করেছি বন্দিরা যেন ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হন।
আমরা আন্তরিকভাবে আপ্যায়ন করেছি, এতে বন্দিরা সন্তুষ্ট হয়েছেন। উল্লেখ্য, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে বর্তমানে বন্দির সংখ্যা এক হাজার ২৫৫ জন। এর মধ্যে এক হাজার ২০০ জন পুরুষ এবং ৫৫ জন নারী বন্দি।
জেলা আওয়ামলীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ আতিকুর রহমান বাবু ছাড়াও কারাগারে ঈদ কাটিয়েছেন নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাজু আহম্মেদ, চৌগাছা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফুলসারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী মাসুদ চৌধুরী, বাঘারপাড়ার রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুনজুর রশিদ স্বপন, মনিরামপুরের রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ।
বাইরের পৃথিবীতে ঈদের আনন্দ যতটাই রঙিন, তারই ছোঁয়া ছিল যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের চার দেয়ালের ভেতরও। ঈদের নামাজ, বিশেষ খাবার এবং সীমিত বিনোদনের মধ্য দিয়ে ঈদের দিনটি উদযাপন করেছেন কারাগারের ১ হাজার ২৫৫ জন বন্দি।
এদের মধ্যে নারী বন্দি রয়েছেন ৫৫ জন। ঈদে তাদেরকে ফুলের শুভেচ্ছা জানান যশোরে কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেলসুপার নুরশেদ আহমেদ ভূইয়া। কারাগার সূত্র জানায়, শনিবার (১০ জুন) সকাল থেকেই বন্দিদের জন্য শুরু হয় ঈদের আয়োজন।
সব বন্দিই এতে অংশ নেন সমানভাবে খাবার ও আচরণে ছিল না কোনো শ্রেণিভিত্তিক বিভাজন। বন্দি অবস্থায় ঈদ উদযাপন করেছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, যশোরের বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানরাও। কেউ কেউ ‘ভিআইপি’ সুবিধা প্রত্যাশা করলেও কারা কর্তৃপক্ষ তা মেনে নেয়নি।
কারা সূত্রে জানা যায়, বন্দিদের অনেক স্বজন বাড়িতে রান্না করা খাবার কারাগারে নিয়ে আসেন। সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নির্ধারিত বন্দিদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। এছাড়াও এদিন বন্দিদের স্বজনদের সাথে দেখার ব্যবস্থা কারে কর্তৃপক্ষ।
যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার শরিফুল আলম জানান, বন্দিরা নিজেরা ঈদের আগের রাতেই কারাগারের ভেতরে রঙিন কাগজ দিয়ে নামাজের জায়গা সাজিয়ে নেন। এটি ছিল সম্পূর্ণ তাদের স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ।
ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৮টায় কারাগারে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে মিষ্টিমুখ ও ফুলের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়। সকালবেলায় বন্দিদের দেওয়া হয় ফিরনি ও মুড়ি। দুপুরের খাবারে পরিবেশন করা হয় পোলাও, গরু ও খাসির মাংস, সালাদ, মিষ্টি এবং পান-সুপারি। আর রাতের মেন্যুতে ছিল সাদা ভাত, রুই মাছ ও আলুর দম। জেলার বলেন, চেষ্টা করেছি বন্দিরা যেন ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হন।
আমরা আন্তরিকভাবে আপ্যায়ন করেছি, এতে বন্দিরা সন্তুষ্ট হয়েছেন। উল্লেখ্য, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে বর্তমানে বন্দির সংখ্যা এক হাজার ২৫৫ জন। এর মধ্যে এক হাজার ২০০ জন পুরুষ এবং ৫৫ জন নারী বন্দি।
জেলা আওয়ামলীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ আতিকুর রহমান বাবু ছাড়াও কারাগারে ঈদ কাটিয়েছেন নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাজু আহম্মেদ, চৌগাছা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফুলসারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী মাসুদ চৌধুরী, বাঘারপাড়ার রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুনজুর রশিদ স্বপন, মনিরামপুরের রোহিতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ।
১২ জুন, ২০২৫ ০৭:৩৮
যশোরের শার্শা উপজেলায় পুর্ব শত্রুতার জেরে লিটন হোসেন (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার চার ঘন্টার মধ্যে এজাহারভুক্ত দুই আসামীসহ মোট চার জনকে আটক করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১১ জুন) রাত ১২ টার দিকে তাদেরকে আটক করে শার্শা থানা পুলিশ আটককৃতরা হলো উপজেলার দূর্গাপুর গ্রামের মৃত কাশেম আলীর ছেলে আজগার আলী(৩২) ও শমসের আলী(৪৫)।এছাড়াও তদন্তে সন্দিগ্ধতা এজাহারভুক্ত মৃত মুনসুর আলীর ছেলে সামসুল হক(৫২) ও আব্দুল হক মিয়া(৫৫)।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার লক্ষনপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে কুপিয়ে যুবক নিহতের খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।পরে ওইদিন ওইদিন রাতেই নিহত লিটনের পিতা আজগার আলী বাদী হয়ে শার্শা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।পরে আসমী আটকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলা দায়েরের পর' মাত্র সাড়ে ৪ ঘন্টার মধ্যে ৪ জনকে আটক করে।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম রবিউল ইসলাম জানান,আটক আসামীদের বিজ্ঞ আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে।উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ১০জুন রাতে নিহত লিটন একটি চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলো, এসময় ওই এলাকার সেলিম ও রমজান সঙ্গীয় সন্ত্রাসী সাথে নিয়ে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি ভাবে কুপিয়ে জখম করে।
এ সময় তার আত্মচিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে আগত লিটনকে উদ্ধার করে স্বজনরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
নিহতের পিতা আজগর আলী জানান, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আ: মমিন, সেলিম হোসেন ও রমজান আলীর সঙ্গে তার ছেলের দীর্ঘ দিন রাজনৈতিক বিরোধ চলে আসছিল।
তারা এর আগেও লিটনকে কয়েকবার মারধরও করেছে। ঈদের আগের দিনও লিটনের সাথে ওদের তর্ক-বিতর্ক হয়। এসব ঘটনার জেরে লিটনকে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবী করেন পিতা আজগর আলী।
যশোরের শার্শা উপজেলায় পুর্ব শত্রুতার জেরে লিটন হোসেন (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার চার ঘন্টার মধ্যে এজাহারভুক্ত দুই আসামীসহ মোট চার জনকে আটক করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১১ জুন) রাত ১২ টার দিকে তাদেরকে আটক করে শার্শা থানা পুলিশ আটককৃতরা হলো উপজেলার দূর্গাপুর গ্রামের মৃত কাশেম আলীর ছেলে আজগার আলী(৩২) ও শমসের আলী(৪৫)।এছাড়াও তদন্তে সন্দিগ্ধতা এজাহারভুক্ত মৃত মুনসুর আলীর ছেলে সামসুল হক(৫২) ও আব্দুল হক মিয়া(৫৫)।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার লক্ষনপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে কুপিয়ে যুবক নিহতের খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।পরে ওইদিন ওইদিন রাতেই নিহত লিটনের পিতা আজগার আলী বাদী হয়ে শার্শা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।পরে আসমী আটকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলা দায়েরের পর' মাত্র সাড়ে ৪ ঘন্টার মধ্যে ৪ জনকে আটক করে।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম রবিউল ইসলাম জানান,আটক আসামীদের বিজ্ঞ আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে।উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ১০জুন রাতে নিহত লিটন একটি চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলো, এসময় ওই এলাকার সেলিম ও রমজান সঙ্গীয় সন্ত্রাসী সাথে নিয়ে তাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি ভাবে কুপিয়ে জখম করে।
এ সময় তার আত্মচিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে আগত লিটনকে উদ্ধার করে স্বজনরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
নিহতের পিতা আজগর আলী জানান, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আ: মমিন, সেলিম হোসেন ও রমজান আলীর সঙ্গে তার ছেলের দীর্ঘ দিন রাজনৈতিক বিরোধ চলে আসছিল।
তারা এর আগেও লিটনকে কয়েকবার মারধরও করেছে। ঈদের আগের দিনও লিটনের সাথে ওদের তর্ক-বিতর্ক হয়। এসব ঘটনার জেরে লিটনকে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবী করেন পিতা আজগর আলী।
১২ জুন, ২০২৫ ০৬:৪৩
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে বিএনপি নেতা ও ফার্মেসি ব্যবসায়ী সাদেকুর রহমানের দোকানে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা এবং চাঁদা দাবির ঘটনায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করেছে পুলিশ।
বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার নাসিরউদ্দিন। ক্লোজড হওয়া দুই পুলিশ সদস্য হলেন- সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কুতুবউদ্দিন (৪৫) ও কনস্টেবল আবুল খায়ের (৩৫)। আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার নাসিরউদ্দিন জানান, অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং তাদের ক্লোজড করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে বিএনপি নেতা ও ফার্মেসি ব্যবসায়ী সাদেকুর রহমানের দোকানে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা এবং চাঁদা দাবির ঘটনায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করেছে পুলিশ।
বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার নাসিরউদ্দিন। ক্লোজড হওয়া দুই পুলিশ সদস্য হলেন- সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কুতুবউদ্দিন (৪৫) ও কনস্টেবল আবুল খায়ের (৩৫)। আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার নাসিরউদ্দিন জানান, অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং তাদের ক্লোজড করা হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.