১০ জুন, ২০২৫ ১৮:৩৫
ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জি. এম সাহাবউদ্দিন আজমকে গ্রেফতার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। এ সময় তার স্ত্রী সাথে থাকলেও কার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
মঙ্গলবার (১০ জুন) সকাল ১১টার দিকে ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। সে গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানার বিনাপানি গার্লস স্কুল রোডের মৃত মইনদ্দিনের ছেলে। তার পাসপোর্ট নম্বর-বি-০০০৭৩৯৪৮।
ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনের ডেস্কে পাসপোর্ট জমা দেন গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবউদ্দিন আজম। তার পাসপোর্টে স্টপ লিস্ট থাকায় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। পরবর্তীতে, তার বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জ থানায় মামলা থাকায় তাকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার দেখিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করে।
তার বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জ থানায় একাধিক মামলাসহ সেনা সদস্যদের উপর হামলা, গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গোপালগঞ্জ সদর থানায় মামলা রয়েছে সেনাবাহিনীর।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন মুন্সী জানান, পূর্ব থেকে ইমিগ্রেশনে খবর ছিল গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবউদ্দিন আজম ভারতে যেতে পারে।
সেই মোতাবেক বহির্গমন বিভাগের সকল অফিসারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সকাল ১১ দিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভবনে প্রবেশে করে বহির্গমন সিল মারার জন্য ডেস্কে পাসপোর্ট জমা দিলে অনলাইনে তার স্টপ লিস্ট থাকায় সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রাসেল মিয়া বলেন, এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল মিয়া বলেন, ইমিগ্রেশনে আটক আওয়ামীলীগ নেতাকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছেন। যেহেতু গোপালগঞ্জ থানায় তার নামে মামলা রয়েছে। সেহেতু তাকে গোপালগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা করা হবে।
ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জি. এম সাহাবউদ্দিন আজমকে গ্রেফতার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। এ সময় তার স্ত্রী সাথে থাকলেও কার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
মঙ্গলবার (১০ জুন) সকাল ১১টার দিকে ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। সে গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানার বিনাপানি গার্লস স্কুল রোডের মৃত মইনদ্দিনের ছেলে। তার পাসপোর্ট নম্বর-বি-০০০৭৩৯৪৮।
ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনের ডেস্কে পাসপোর্ট জমা দেন গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবউদ্দিন আজম। তার পাসপোর্টে স্টপ লিস্ট থাকায় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। পরবর্তীতে, তার বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জ থানায় মামলা থাকায় তাকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার দেখিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করে।
তার বিরুদ্ধে গোপালগঞ্জ থানায় একাধিক মামলাসহ সেনা সদস্যদের উপর হামলা, গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গোপালগঞ্জ সদর থানায় মামলা রয়েছে সেনাবাহিনীর।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন মুন্সী জানান, পূর্ব থেকে ইমিগ্রেশনে খবর ছিল গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবউদ্দিন আজম ভারতে যেতে পারে।
সেই মোতাবেক বহির্গমন বিভাগের সকল অফিসারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সকাল ১১ দিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভবনে প্রবেশে করে বহির্গমন সিল মারার জন্য ডেস্কে পাসপোর্ট জমা দিলে অনলাইনে তার স্টপ লিস্ট থাকায় সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রাসেল মিয়া বলেন, এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল মিয়া বলেন, ইমিগ্রেশনে আটক আওয়ামীলীগ নেতাকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছেন। যেহেতু গোপালগঞ্জ থানায় তার নামে মামলা রয়েছে। সেহেতু তাকে গোপালগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা করা হবে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
কুমিল্লার হোমনায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৪টি মাজারে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে হোমনা থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) তাপস কুমার সরকার বাদী হয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলা করেন। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে হোমনা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হোমনার আসাদপুর এলাকায় ইসলাম ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন মহসিন নামের এক যুবক। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা মহসিনের গ্রেপ্তারের দাবিতে থানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
ওই দিন দুপুরে পুলিশ মহসিনকে আটক করে। একইদিন রাতে ইসলামী যুব সেনার হোমনা উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মহসিনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায় বৃহস্পতিবার।
অপরদিকে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে আসাদপুর এলাকার বিক্ষুদ্ধ জনতা মাইকে ঘোষণা দিয়ে শত শত লোক জড়ো করে একযোগে আসাদপুর এলাকার কফিল উদ্দিন শাহ, হাওয়ালি শাহ, কালাই শাহ এবং আবদু শাহ মাজার মোট ৪টি মাজারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় আসাদপুর এলাকায় এখনও থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে সরেজমিনে আসাদপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায় মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্কে এলাকা অনেকটা পুরুষশূন্য। পুড়ে যাওয়া মাজারের সামনে কথা হয় গ্রেপ্তার যুবকের মায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, ছেলেকে তো পুলিশের হাতে তুলে দিলাম।
এরপরও আমাদের মাজার ও বাসা বাড়িতে কেন আগুন দেওয়া হলো? পুলিশ কোনো নিরাপত্তা দিতে পারলো না কেন? এক কাপড়ে ঘর থেকে বের হই। টাকা পয়সা, স্বর্ণালংকারসহ কোনো মালামাল রক্ষা করতে পারিনি। জীবনটা কোনো মতে রক্ষা করেছি।
ওসি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাসুল (সা.) কে নিয়ে কটুক্তি করে পোস্ট দেওয়া যুবককে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু একদল উশৃঙ্খল মানুষ তারপরও মাইকে ঘোষণা দিয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নিয়েছে। এ ঘটনায় ২২০০ অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
কুমিল্লার হোমনায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৪টি মাজারে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে হোমনা থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) তাপস কুমার সরকার বাদী হয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলা করেন। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে হোমনা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হোমনার আসাদপুর এলাকায় ইসলাম ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন মহসিন নামের এক যুবক। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা মহসিনের গ্রেপ্তারের দাবিতে থানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
ওই দিন দুপুরে পুলিশ মহসিনকে আটক করে। একইদিন রাতে ইসলামী যুব সেনার হোমনা উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মহসিনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায় বৃহস্পতিবার।
অপরদিকে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে আসাদপুর এলাকার বিক্ষুদ্ধ জনতা মাইকে ঘোষণা দিয়ে শত শত লোক জড়ো করে একযোগে আসাদপুর এলাকার কফিল উদ্দিন শাহ, হাওয়ালি শাহ, কালাই শাহ এবং আবদু শাহ মাজার মোট ৪টি মাজারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ঘটনায় আসাদপুর এলাকায় এখনও থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সকালে সরেজমিনে আসাদপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায় মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্কে এলাকা অনেকটা পুরুষশূন্য। পুড়ে যাওয়া মাজারের সামনে কথা হয় গ্রেপ্তার যুবকের মায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, ছেলেকে তো পুলিশের হাতে তুলে দিলাম।
এরপরও আমাদের মাজার ও বাসা বাড়িতে কেন আগুন দেওয়া হলো? পুলিশ কোনো নিরাপত্তা দিতে পারলো না কেন? এক কাপড়ে ঘর থেকে বের হই। টাকা পয়সা, স্বর্ণালংকারসহ কোনো মালামাল রক্ষা করতে পারিনি। জীবনটা কোনো মতে রক্ষা করেছি।
ওসি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাসুল (সা.) কে নিয়ে কটুক্তি করে পোস্ট দেওয়া যুবককে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু একদল উশৃঙ্খল মানুষ তারপরও মাইকে ঘোষণা দিয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নিয়েছে। এ ঘটনায় ২২০০ অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
দিনাজপুরের বিরামপুরে চুরির টাকা ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম সাজু (৩৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী দুই যুবকের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ২নং কাটলা ইউনিয়নের দক্ষিণ দাউদপুর জোলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাজেদুল ইসলাম সাজু ওই গ্রামের মৃত অছির উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ফল বিক্রেতা। অভিযুক্তরা হলেন- একই গ্রামের রায়হান কবির (২২) ও তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবী ইসলাম (২৩)। ঘটনার পর দুজনেই পলাতক। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই।
অভিযুক্তরা দীর্ঘদিন ধরে সাজেদুলের বাড়িতে যাওয়া-আসা করতেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে সাজেদুলের ঘর থেকে ৬ হাজার টাকা চুরি হয়। এ বিষয়ে রায়হানকে সন্দেহ হওয়ায় চুরি যাওয়া টাকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে চাচাতো ভাই নুরন্নবীকে সঙ্গে নিয়ে লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে বেধড়ক পেটাতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তারা পালিয়ে যান।
পরে পরিবারের লোকজন সাজেদুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে নেওয়ার পথে সাজেদুলের মৃত্যু হয়।
মৃতের মা ছায়েদা বেগম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে রায়হান আমার ছেলে সাজেদুলের কাছে টাকা ধার চান। কিন্তু সাজেদুল তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুক্ষণ পর বাড়িতে রাখা তার ছয় হাজার টাকা হারিয়ে যায়। প্রতিবেশী রায়হান কবিরকে টাকা চুরির বিষয়টি অবগত করলে সে চুরি করেনি বলে জানায়।
এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। পরে রায়হান তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবীকে ডেকে নিয়ে বাড়িতে এসে বাঁশের লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে এলোপাথাড়ি মারধর করে। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার দিনাজপুর নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফুলবাড়ি এলাকায় সাজেদুল মারা যান।
বিরামপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, টাকা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার খবর পেয়েছি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
মৃতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শুক্রবার সকালে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
দিনাজপুরের বিরামপুরে চুরির টাকা ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম সাজু (৩৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী দুই যুবকের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ২নং কাটলা ইউনিয়নের দক্ষিণ দাউদপুর জোলাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাজেদুল ইসলাম সাজু ওই গ্রামের মৃত অছির উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ফল বিক্রেতা। অভিযুক্তরা হলেন- একই গ্রামের রায়হান কবির (২২) ও তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবী ইসলাম (২৩)। ঘটনার পর দুজনেই পলাতক। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই।
অভিযুক্তরা দীর্ঘদিন ধরে সাজেদুলের বাড়িতে যাওয়া-আসা করতেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে সাজেদুলের ঘর থেকে ৬ হাজার টাকা চুরি হয়। এ বিষয়ে রায়হানকে সন্দেহ হওয়ায় চুরি যাওয়া টাকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে চাচাতো ভাই নুরন্নবীকে সঙ্গে নিয়ে লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে বেধড়ক পেটাতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তারা পালিয়ে যান।
পরে পরিবারের লোকজন সাজেদুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে নেওয়ার পথে সাজেদুলের মৃত্যু হয়।
মৃতের মা ছায়েদা বেগম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে রায়হান আমার ছেলে সাজেদুলের কাছে টাকা ধার চান। কিন্তু সাজেদুল তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুক্ষণ পর বাড়িতে রাখা তার ছয় হাজার টাকা হারিয়ে যায়। প্রতিবেশী রায়হান কবিরকে টাকা চুরির বিষয়টি অবগত করলে সে চুরি করেনি বলে জানায়।
এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। পরে রায়হান তার চাচাতো ভাই নুরুন্নবীকে ডেকে নিয়ে বাড়িতে এসে বাঁশের লাঠি দিয়ে সাজেদুলকে এলোপাথাড়ি মারধর করে। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার দিনাজপুর নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফুলবাড়ি এলাকায় সাজেদুল মারা যান।
বিরামপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, টাকা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাজেদুল ইসলাম নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার খবর পেয়েছি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
মৃতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শুক্রবার সকালে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
বরিশালের হিজলা মেহেন্দিগঞ্জ আসনের জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার এ এম মাসুম। শুক্রবার সকাল সাড়ে দশটায় উপজেলা ডাকবাংলোয় হিজলা উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত জানান। জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।
হিজলা ও মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় ব্যারিস্টার এ এম মাসুম ও তার পরিবারের সদস্যরা এলাকার অসহায় দুঃস্থ গরিব মানুষের মাঝে দীর্ঘদিন গরু ছাগল সহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী দান করে আসছেন।
জানাযায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় মসজিদ মাদরাসা এতিমখানা সহ অনেক প্রতিষ্ঠা করেন। এ এম বরিস্টার মাসুম মতবিনিময় সভায় বলেন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যে আকাঙ্ক্ষা আগামী নির্বাচনে ক্লিন দূর্নীতি মুক্ত দলের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে পারবেন তাঁকেই মনোনয়ন দেয়া হবে। ইনশাআল্লাহ এ বিষয়ে আমি দলের জন্য যোগ্য মনে করি। তাছাড়া দলের জন্য তারেক রহমান যে সিদ্ধান্ত নিবে সেই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত মনে করবো।
বরিশালের হিজলা মেহেন্দিগঞ্জ আসনের জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার এ এম মাসুম। শুক্রবার সকাল সাড়ে দশটায় উপজেলা ডাকবাংলোয় হিজলা উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত জানান। জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।
হিজলা ও মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় ব্যারিস্টার এ এম মাসুম ও তার পরিবারের সদস্যরা এলাকার অসহায় দুঃস্থ গরিব মানুষের মাঝে দীর্ঘদিন গরু ছাগল সহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী দান করে আসছেন।
জানাযায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় মসজিদ মাদরাসা এতিমখানা সহ অনেক প্রতিষ্ঠা করেন। এ এম বরিস্টার মাসুম মতবিনিময় সভায় বলেন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যে আকাঙ্ক্ষা আগামী নির্বাচনে ক্লিন দূর্নীতি মুক্ত দলের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে পারবেন তাঁকেই মনোনয়ন দেয়া হবে। ইনশাআল্লাহ এ বিষয়ে আমি দলের জন্য যোগ্য মনে করি। তাছাড়া দলের জন্য তারেক রহমান যে সিদ্ধান্ত নিবে সেই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত মনে করবো।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬