
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:২৯
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অত্যন্ত জটিল ও সংকটময় মুহূর্ত পার করছেন বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। আজ শনিবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালের গেটে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
এরআগে রাতে খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তাঁর স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। মায়ের শয্যাপাশে তারা দীর্ঘ সময় ছিলেন বলে জানান ডা. জাহিদ।
এক প্রশ্নের জবাবে জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ভর্তি হওয়ার পরে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বেশ অবনতি হয়েছিল। কেবিন, কেবিন থেকে সিসিইউ, সিসিইউতে থেকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) আছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে, এ কথা বলা যাবে না। কিন্তু তিনি অত্যন্ত জটিল ও সংকটময় মুহূর্ত পার করছেন। চিকিৎসা এবং আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে তিনি যদি এই সংকটটা উতরিয়ে যেতে পারেন, তাহলে হয়তো আমরা ভালো কিছু পাব।
খালেদা জিয়া ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন জানিয়ে তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া করবেন। তারেক রহমান এবং তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে। সেই দোয়া সব সময় দেশের মানুষ করছেন। সেজন্য তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। চিকিৎসক ও নার্সরা সব সময় দায়িত্ব পালন করেছেন, সেজন্যও তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
জাহিদ হোসেন জানান, এই হাসপাতালে ভর্তিকৃত কোনো রোগীর চিকিৎসার যেন কোনো ধরণের ব্যাঘাত না হয়, সেজন্য তিনি (তারেক রহমান) দলীয় নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন।
ডা. জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার যে চিকিৎসা এখানে চলছে, সেখানে চিকিৎসকরা তাদের সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করেছেন।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ন গঠিত মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিচ্ছে। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়া খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অত্যন্ত জটিল ও সংকটময় মুহূর্ত পার করছেন বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। আজ শনিবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালের গেটে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
এরআগে রাতে খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তাঁর স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। মায়ের শয্যাপাশে তারা দীর্ঘ সময় ছিলেন বলে জানান ডা. জাহিদ।
এক প্রশ্নের জবাবে জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ভর্তি হওয়ার পরে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বেশ অবনতি হয়েছিল। কেবিন, কেবিন থেকে সিসিইউ, সিসিইউতে থেকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) আছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে, এ কথা বলা যাবে না। কিন্তু তিনি অত্যন্ত জটিল ও সংকটময় মুহূর্ত পার করছেন। চিকিৎসা এবং আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে তিনি যদি এই সংকটটা উতরিয়ে যেতে পারেন, তাহলে হয়তো আমরা ভালো কিছু পাব।
খালেদা জিয়া ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন জানিয়ে তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া করবেন। তারেক রহমান এবং তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে। সেই দোয়া সব সময় দেশের মানুষ করছেন। সেজন্য তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। চিকিৎসক ও নার্সরা সব সময় দায়িত্ব পালন করেছেন, সেজন্যও তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
জাহিদ হোসেন জানান, এই হাসপাতালে ভর্তিকৃত কোনো রোগীর চিকিৎসার যেন কোনো ধরণের ব্যাঘাত না হয়, সেজন্য তিনি (তারেক রহমান) দলীয় নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন।
ডা. জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার যে চিকিৎসা এখানে চলছে, সেখানে চিকিৎসকরা তাদের সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করেছেন।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ন গঠিত মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিচ্ছে। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়া খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:২৯
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:১৫
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:০১
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৪৫

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:০১
গোপালগঞ্জে কোটালীপাড়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করে ১৭ নেতাকর্মী বিএনপিতে যোগদান করেছেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে বসে পিঞ্জরী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে এ ১৭ নেতাকর্মী বিএনপিতে যোগদান করেন।
যোগদানকৃত অন্য নেতাকর্মীরা হলেন- আবুল কাসেম, রাজিব শেখ, জাহাঙ্গীর শেখ, সদানন্দ বৈদ্য, স্বপন বৈদ্য, শ্রীনাথ বৈদ্য, সুশান্ত বৈদ্য, নীলকন্ঠ দেউড়ি, ধলু বৈদ্য, লায়েক শেখ, শাহিন শেখ, জসিম শেখ, রফিক শেখ, রসুল শেখ, খোকন শেখ ও হাবি শেখ।
এ সময় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার, পৌর বিএনপির সভাপতি ইউসুফ আলী দাড়িয়া, সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিউর রহমান হাওলাদার, বিএনপি নেতা ইকবাল মুন্সী, কাজী অমিত, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মান্নান শেখ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মাসুদ তালুকদারসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা সবাই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে বিএনপিতে যোগদান করছি। উপজেলা বিএনপির সব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে একত্রিত হয়ে এসএম জিলানীর হাতকে শক্তিশালী করার জন্য মাঠে কাজ করবো।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার বলেন, আজকে যারা আমাদের দলে যোগদান করেছেন আমরা তাদের সানন্দে গ্রহণ করেছি। উপজেলায় অনেক আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বিএনপিতে যোগদান করবে বলে আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
গোপালগঞ্জে কোটালীপাড়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করে ১৭ নেতাকর্মী বিএনপিতে যোগদান করেছেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে বসে পিঞ্জরী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে এ ১৭ নেতাকর্মী বিএনপিতে যোগদান করেন।
যোগদানকৃত অন্য নেতাকর্মীরা হলেন- আবুল কাসেম, রাজিব শেখ, জাহাঙ্গীর শেখ, সদানন্দ বৈদ্য, স্বপন বৈদ্য, শ্রীনাথ বৈদ্য, সুশান্ত বৈদ্য, নীলকন্ঠ দেউড়ি, ধলু বৈদ্য, লায়েক শেখ, শাহিন শেখ, জসিম শেখ, রফিক শেখ, রসুল শেখ, খোকন শেখ ও হাবি শেখ।
এ সময় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার, পৌর বিএনপির সভাপতি ইউসুফ আলী দাড়িয়া, সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিউর রহমান হাওলাদার, বিএনপি নেতা ইকবাল মুন্সী, কাজী অমিত, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মান্নান শেখ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মাসুদ তালুকদারসহ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা সবাই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে বিএনপিতে যোগদান করছি। উপজেলা বিএনপির সব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে একত্রিত হয়ে এসএম জিলানীর হাতকে শক্তিশালী করার জন্য মাঠে কাজ করবো।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার বলেন, আজকে যারা আমাদের দলে যোগদান করেছেন আমরা তাদের সানন্দে গ্রহণ করেছি। উপজেলায় অনেক আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বিএনপিতে যোগদান করবে বলে আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৪৫
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক ঢাকা-১৩ সংসদীয় আসন থেকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন।
তিনি রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন। এসময় তার সঙ্গে দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) মামুনুল হকের ব্যক্তিগত সহকারী মাওলানা জাকির হুসাইন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন ববি হাজ্জাজ।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক ঢাকা-১৩ সংসদীয় আসন থেকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন।
তিনি রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন। এসময় তার সঙ্গে দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) মামুনুল হকের ব্যক্তিগত সহকারী মাওলানা জাকির হুসাইন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন ববি হাজ্জাজ।

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২০
যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল হোসেন আজাদ। ফলে প্রাথমিক মনোনয়নপ্রাপ্ত কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ শেষ পর্যন্ত বাদ পড়েছেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ২৪ ডিসেম্বর রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে আবুল হোসেন আজাদের হাতে মনোনয়নের টিকিট তুলে দেওয়া হয়।
প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়ে ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ গত দেড়মাস ধরে এলাকায় ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে আসছিলেন।
স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মনোনয়ন পরিবর্তনে অধিকাংশ নেতাকর্মীর মধ্যে যেমন উচ্ছ্বাস দেখা গেছে, তেমনি অনেক দলীয় সমর্থক ও সাধারণ ভোটারের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে।
তাদের মতে, ২৫ বছর কেশবপুরের বিএনপি ধরে রেখেছিলেন আবুল হোসেন আজাদ। তাকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ায় বিএনপির বেশিরভাগ নেতাকর্মী ঐক্যবদ্ধ থাকবে। অপরদিকে, প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়া কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণকে বাদ দেওয়ায় দলের তরুণ-যুব ভোটারদের মধ্যে মধ্যে হতাশা কাজ করছে। এতে করে জামায়াতের লাভ বেশি হচ্ছে।
দলের কেশবপুর কমিটির সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আবুল হোসেন আজাদ মনোনয়ন পাওয়াতে কেশবপুরের দীর্ঘদিনের হারানো আসন পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে।
কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ বলেন, ধানের শীষ যার হাতে বিএনপির ভোটাররা তাকেই ভোট দেবে।
২৯ ডিসেম্বরের পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন।
যশোরের চারটি আসনেই প্রার্থী বদলে কোনো প্রতিক্রিয়া হবে কিনা জানতে চাইলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন যুগান্তরকে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে দলের জন্যে তারা কাজ করছেন, মন খারাপ হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু দলীয় সিদ্ধান্ত আমাদের সবাইকে মানতে হবে। নমিনেশন সাবমিটের পরে সবাইকে নিয়ে আমরা বসবো। আশা করছি, ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাই কাজ করবো।
যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল হোসেন আজাদ। ফলে প্রাথমিক মনোনয়নপ্রাপ্ত কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ শেষ পর্যন্ত বাদ পড়েছেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ২৪ ডিসেম্বর রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে আবুল হোসেন আজাদের হাতে মনোনয়নের টিকিট তুলে দেওয়া হয়।
প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়ে ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ গত দেড়মাস ধরে এলাকায় ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে আসছিলেন।
স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মনোনয়ন পরিবর্তনে অধিকাংশ নেতাকর্মীর মধ্যে যেমন উচ্ছ্বাস দেখা গেছে, তেমনি অনেক দলীয় সমর্থক ও সাধারণ ভোটারের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে।
তাদের মতে, ২৫ বছর কেশবপুরের বিএনপি ধরে রেখেছিলেন আবুল হোসেন আজাদ। তাকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ায় বিএনপির বেশিরভাগ নেতাকর্মী ঐক্যবদ্ধ থাকবে। অপরদিকে, প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়া কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণকে বাদ দেওয়ায় দলের তরুণ-যুব ভোটারদের মধ্যে মধ্যে হতাশা কাজ করছে। এতে করে জামায়াতের লাভ বেশি হচ্ছে।
দলের কেশবপুর কমিটির সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আবুল হোসেন আজাদ মনোনয়ন পাওয়াতে কেশবপুরের দীর্ঘদিনের হারানো আসন পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে।
কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ বলেন, ধানের শীষ যার হাতে বিএনপির ভোটাররা তাকেই ভোট দেবে।
২৯ ডিসেম্বরের পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন।
যশোরের চারটি আসনেই প্রার্থী বদলে কোনো প্রতিক্রিয়া হবে কিনা জানতে চাইলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন যুগান্তরকে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে দলের জন্যে তারা কাজ করছেন, মন খারাপ হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু দলীয় সিদ্ধান্ত আমাদের সবাইকে মানতে হবে। নমিনেশন সাবমিটের পরে সবাইকে নিয়ে আমরা বসবো। আশা করছি, ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাই কাজ করবো।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.