০১ জুন, ২০২৫ ১১:১৯
নির্বাচন ভারতের এজেন্ডা, এমনটা প্রচার করা বিপজ্জনক বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘নিজেদের প্রয়োজনে আমাদের বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন দরকার।’
আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে জোনায়েদ সাকি এ কথা বলেন। গণসংহতি আন্দোলনের প্রথম নির্বাহী সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট আবদুস সালামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই স্মরণসভার আয়োজন করা হয়। গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ‘অবিলম্বে বিচার–সংস্কার–নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করো’ শীর্ষক আলোচনা হয়।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী বলেন, ভারতের কোনো মিডিয়া কিংবা কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বাংলাদেশে নির্বাচন চাইলেন, আর এখানে নির্বাচনের দাবি করা ভারতের ইচ্ছা অনুযায়ী হচ্ছে বলে মনে করা, এ ধরনের প্রচার অত্যন্ত বিপজ্জনক।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ভারতীয় পৃষ্ঠপোষকতায় শেখ হাসিনা সরকার যে ফ্যাসিস্ট রোলার চালিয়েছিল, তার বিরুদ্ধে দেশে ঐক্য গড়ে উঠেছে। সেখানে নির্বাচন ভারতের এজেন্ডা, এমন কথা বলে জনগণের ঐক্যে ফাটল ধরিয়ে ভারতের পারপাস সার্ভ করা হচ্ছে। এমন প্রচার ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসন করতে সাহায্য করবে।
সভায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, যাঁরা শেখ হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে সাহায্য করেছিলেন, এখন তাঁরা নতুন বন্দোবস্ত করে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। ফ্যাসিজমের থেকে যাওয়া শিকড়ে পানি ঢেলে তাঁরা আবার ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাচ্ছেন।
গণ–অভ্যুত্থানে পক্ষের শক্তিগুলোর মধ্যে ঐক্যে ফাটল ধরেছে বলে মন্তব্য করেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, কোনো অভ্যুত্থানের প্রথম সারির নেতারা এতটা বিতর্কিত হননি, যতটা এখন হচ্ছেন। তরুণেরা অনাকাঙ্ক্ষিত কাজে জড়িত হয়ে পড়েছেন, যা লজ্জাজনক।
একটি দল ছাড়া কেউ ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না, প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্য উল্টোভাবে সত্য বলে মন্তব্য করেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, জাপানে প্রধান উপদেষ্টা যে কথা বলেছেন, সেটা তথ্যভিত্তিক নয়।
সভায় আরও বক্তব্য দেন এবি পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, রাষ্ট্রসংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা প্রমুখ। সভার শুরুতে আবদুস সালাম স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
নির্বাচন ভারতের এজেন্ডা, এমনটা প্রচার করা বিপজ্জনক বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘নিজেদের প্রয়োজনে আমাদের বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন দরকার।’
আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে জোনায়েদ সাকি এ কথা বলেন। গণসংহতি আন্দোলনের প্রথম নির্বাহী সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট আবদুস সালামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই স্মরণসভার আয়োজন করা হয়। গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ‘অবিলম্বে বিচার–সংস্কার–নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করো’ শীর্ষক আলোচনা হয়।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী বলেন, ভারতের কোনো মিডিয়া কিংবা কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বাংলাদেশে নির্বাচন চাইলেন, আর এখানে নির্বাচনের দাবি করা ভারতের ইচ্ছা অনুযায়ী হচ্ছে বলে মনে করা, এ ধরনের প্রচার অত্যন্ত বিপজ্জনক।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ভারতীয় পৃষ্ঠপোষকতায় শেখ হাসিনা সরকার যে ফ্যাসিস্ট রোলার চালিয়েছিল, তার বিরুদ্ধে দেশে ঐক্য গড়ে উঠেছে। সেখানে নির্বাচন ভারতের এজেন্ডা, এমন কথা বলে জনগণের ঐক্যে ফাটল ধরিয়ে ভারতের পারপাস সার্ভ করা হচ্ছে। এমন প্রচার ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসন করতে সাহায্য করবে।
সভায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, যাঁরা শেখ হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে সাহায্য করেছিলেন, এখন তাঁরা নতুন বন্দোবস্ত করে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। ফ্যাসিজমের থেকে যাওয়া শিকড়ে পানি ঢেলে তাঁরা আবার ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাচ্ছেন।
গণ–অভ্যুত্থানে পক্ষের শক্তিগুলোর মধ্যে ঐক্যে ফাটল ধরেছে বলে মন্তব্য করেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, কোনো অভ্যুত্থানের প্রথম সারির নেতারা এতটা বিতর্কিত হননি, যতটা এখন হচ্ছেন। তরুণেরা অনাকাঙ্ক্ষিত কাজে জড়িত হয়ে পড়েছেন, যা লজ্জাজনক।
একটি দল ছাড়া কেউ ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না, প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্য উল্টোভাবে সত্য বলে মন্তব্য করেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, জাপানে প্রধান উপদেষ্টা যে কথা বলেছেন, সেটা তথ্যভিত্তিক নয়।
সভায় আরও বক্তব্য দেন এবি পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, রাষ্ট্রসংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা প্রমুখ। সভার শুরুতে আবদুস সালাম স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
০২ জুন, ২০২৫ ০৬:৫৮
বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে দলটির একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (০২ জুন) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে বৈঠকে বসে সংস্থাটি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ চার নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিব বৈঠকে অংশ নিয়েছেন।
অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান অ্যাড. এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাড. মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাড. জসিম উদ্দিন সরকার এবং আইনজীবী অ্যাড. শিশির মনির অংশ নিয়েছেন।
এর আগে রোববার জামায়াতের নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে উচ্চ আদালতের রায়ের পর শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তারা রায়ের কপি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ বলেছিলেন, আদালতের রায়ের কপি পেয়েছি। কমিশনে নথি উত্থাপন করা হবে। এরপর কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।
বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে দলটির একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (০২ জুন) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে বৈঠকে বসে সংস্থাটি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ চার নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিব বৈঠকে অংশ নিয়েছেন।
অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান অ্যাড. এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাড. মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাড. জসিম উদ্দিন সরকার এবং আইনজীবী অ্যাড. শিশির মনির অংশ নিয়েছেন।
এর আগে রোববার জামায়াতের নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে উচ্চ আদালতের রায়ের পর শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তারা রায়ের কপি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ বলেছিলেন, আদালতের রায়ের কপি পেয়েছি। কমিশনে নথি উত্থাপন করা হবে। এরপর কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।
২৯ মে, ২০২৫ ১০:০০
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ বিষয়ে সাংবিধানিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ-সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তি করে এ পর্যবেক্ষণ দেন।
ইশরাক হোসেনের আইনজীবী বলেন, শপথ বিষয়ে এখন সাংবিধানিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলে জানিয়েছেন আদালত।
এর আগে, ইশরাকের মেয়র ইস্যুতে করা মামলা নিয়ে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা উদ্বেগজনক বলেও জানান আপিল বিভাগ।
এদিকে, বুধবার (২৮ মে) বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানো না পড়ানো ইস্যুতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বক্তব্য শুনবেন বলে জানিয়েছিলেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে ইশরাকের শপথ বিষয়ে লিভ টু আপিলের শুনানি হয়।
এ সময় নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায়ের নানা অসঙ্গতি তুলে ধরেন রিটকারীর আইনজীবী। পাল্টা জবাবে ইশরাকের আইনজীবী জানান, আদালতের রায়ের আলোকে গেজেট প্রকাশ করেছে ইসি। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে না বলেও সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ বিষয়ে সাংবিধানিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ-সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তি করে এ পর্যবেক্ষণ দেন।
ইশরাক হোসেনের আইনজীবী বলেন, শপথ বিষয়ে এখন সাংবিধানিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলে জানিয়েছেন আদালত।
এর আগে, ইশরাকের মেয়র ইস্যুতে করা মামলা নিয়ে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা উদ্বেগজনক বলেও জানান আপিল বিভাগ।
এদিকে, বুধবার (২৮ মে) বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানো না পড়ানো ইস্যুতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বক্তব্য শুনবেন বলে জানিয়েছিলেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে ইশরাকের শপথ বিষয়ে লিভ টু আপিলের শুনানি হয়।
এ সময় নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায়ের নানা অসঙ্গতি তুলে ধরেন রিটকারীর আইনজীবী। পাল্টা জবাবে ইশরাকের আইনজীবী জানান, আদালতের রায়ের আলোকে গেজেট প্রকাশ করেছে ইসি। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে না বলেও সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.