১৬ জুন, ২০২৫ ১৪:০৯
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় সাফওয়ান নামে ৩ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৬ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল ফাত্তাহ। সাফওয়ানের বাবা আবদুল্লাহ আল মামুন বরগুনার লাকুরতলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি মির্জাগঞ্জের কৃষি কর্মকর্তা। সাফওয়ানের মা সাজিয়া আফরিন বরগুনার নার্সিং ইন্সটিউটের একজন ইন্সট্রাক্টর।
জানা যায়, গত ৪ দিন আগে সাফওয়ান ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। প্রথমে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। সেখান থেকে রোববার তাকে ঢাকা নেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৭টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরেই সাফওয়ান মারা যায়। এখন পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গুতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার তাজকিয়া সিদ্দিকা বলেন, বরগুনা হাসপাতালে ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি ১০ জন বরগুনা থেকে রেফার্ড করার পরে বরিশাল ও ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল ফাত্তাহ বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৫৪ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৯০৩ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ২১৪ জন।
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় সাফওয়ান নামে ৩ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৬ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল ফাত্তাহ। সাফওয়ানের বাবা আবদুল্লাহ আল মামুন বরগুনার লাকুরতলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি মির্জাগঞ্জের কৃষি কর্মকর্তা। সাফওয়ানের মা সাজিয়া আফরিন বরগুনার নার্সিং ইন্সটিউটের একজন ইন্সট্রাক্টর।
জানা যায়, গত ৪ দিন আগে সাফওয়ান ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। প্রথমে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। সেখান থেকে রোববার তাকে ঢাকা নেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৭টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরেই সাফওয়ান মারা যায়। এখন পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গুতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার তাজকিয়া সিদ্দিকা বলেন, বরগুনা হাসপাতালে ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি ১০ জন বরগুনা থেকে রেফার্ড করার পরে বরিশাল ও ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল ফাত্তাহ বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৫৪ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৯০৩ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ২১৪ জন।
১৬ জুন, ২০২৫ ১৩:৪৩
বরগুনায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে মামলা করায় বাদীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেছেন আদালত। আজ সোমবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. ইফতি হাসান ইমরান এই আদেশ দেন।
আদালতের পেশকার মো. কামাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। দুই দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১ হাজার টাকা জরিমানা করা সাহিদা বেগম তালতলী উপজেলার হুলাটানা গ্রামের বাসিন্দা।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সাহিদা তাঁর পুত্রবধূ খাদিজা বেগমকে হলফনামার মাধ্যমে কিছু জমি লিখে দেন। পরে সাহিদা ওই হলফনামা জাল বলে ৩ ডিসেম্বর আদালতে পুত্রবধূ খাদিজাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে বরগুনা গোয়েন্দা পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।
এদিকে বাদী সাহিদা মামলা তুলে নিতে সোমবার আদালতে হাজির হয়ে আবেদন করেন। এ সময় আদালতকে জানানো হয়, মামলার বাদী সত্য হলফনামাকে মিথ্যা বলে মামলা করেছেন। পরে বিচারক বাদীর জবানবন্দি শুনে তাঁকে দুই দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও দুই দিন কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
বরগুনায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে মামলা করায় বাদীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেছেন আদালত। আজ সোমবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. ইফতি হাসান ইমরান এই আদেশ দেন।
আদালতের পেশকার মো. কামাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। দুই দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১ হাজার টাকা জরিমানা করা সাহিদা বেগম তালতলী উপজেলার হুলাটানা গ্রামের বাসিন্দা।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সাহিদা তাঁর পুত্রবধূ খাদিজা বেগমকে হলফনামার মাধ্যমে কিছু জমি লিখে দেন। পরে সাহিদা ওই হলফনামা জাল বলে ৩ ডিসেম্বর আদালতে পুত্রবধূ খাদিজাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে বরগুনা গোয়েন্দা পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।
এদিকে বাদী সাহিদা মামলা তুলে নিতে সোমবার আদালতে হাজির হয়ে আবেদন করেন। এ সময় আদালতকে জানানো হয়, মামলার বাদী সত্য হলফনামাকে মিথ্যা বলে মামলা করেছেন। পরে বিচারক বাদীর জবানবন্দি শুনে তাঁকে দুই দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও দুই দিন কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
১৫ জুন, ২০২৫ ০৬:৪৮
বরগুনার আমতলীতে মামলার বাদীকে ধর্ষণচেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে মারধর, বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার সকালে উপজেলার কলাগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ধর্ষণ মামলার বাদী এমন অভিযোগ করেছেন। আহতদের স্বজনেরা উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, উপজেলার কলাগাছিয়া গ্রামে বিরোধীয় জমি নিয়ে গত ১৫ এপ্রিল আনোয়ার মোল্লা ও তাঁর লোকজন এক নারী ও তাঁর মাকে মারধর করে। এ ঘটনায় গত ২৭ এপ্রিল এক নারী বাদী হয়ে আনোয়ার মোল্লাকে প্রধান আসামি করে ৯ জনের নামে আমতলী জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল আদালতে মামলা হয়। গতকাল শুক্রবার রাতে ওই মামলার প্রধান আসামি আনোয়ার মোল্লাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এতে ক্ষুব্ধ হন আনোয়ার মোল্লার স্বজনেরা।
মামলার বাদীর অভিযোগ জাকির মোল্লা, সোহাগ মোল্লা ও জাহিদুল মোল্লাসহ ১০-১৫ জন সন্ত্রাসী এসে তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। এ সময় তাঁর ভাই ও বাবা বাধা দেন। তখন তাঁরা ভাই ও বাবাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেন।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ওই সময় তাঁরা (হামলাকারীরা) ঘরের আলমারি ভেঙে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ বিষয়ে সোহাগ মোল্লা সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। উল্টো আমার ভাতিজা জাহিদ মোল্লাকে মারধর করা হয়েছে।’
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মো. মশিউর রহমান বলেন, আহত একজনের হাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্যদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন আছে।
আমতলী থানার ওসি বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। গ্রেপ্তার হওয়া আসামি আনোয়ার মোল্লার স্বজনেরা মামলার বাদীর বাড়িতে হামলা করেছেন। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলীতে মামলার বাদীকে ধর্ষণচেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে মারধর, বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার সকালে উপজেলার কলাগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ধর্ষণ মামলার বাদী এমন অভিযোগ করেছেন। আহতদের স্বজনেরা উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, উপজেলার কলাগাছিয়া গ্রামে বিরোধীয় জমি নিয়ে গত ১৫ এপ্রিল আনোয়ার মোল্লা ও তাঁর লোকজন এক নারী ও তাঁর মাকে মারধর করে। এ ঘটনায় গত ২৭ এপ্রিল এক নারী বাদী হয়ে আনোয়ার মোল্লাকে প্রধান আসামি করে ৯ জনের নামে আমতলী জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল আদালতে মামলা হয়। গতকাল শুক্রবার রাতে ওই মামলার প্রধান আসামি আনোয়ার মোল্লাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এতে ক্ষুব্ধ হন আনোয়ার মোল্লার স্বজনেরা।
মামলার বাদীর অভিযোগ জাকির মোল্লা, সোহাগ মোল্লা ও জাহিদুল মোল্লাসহ ১০-১৫ জন সন্ত্রাসী এসে তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। এ সময় তাঁর ভাই ও বাবা বাধা দেন। তখন তাঁরা ভাই ও বাবাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেন।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ওই সময় তাঁরা (হামলাকারীরা) ঘরের আলমারি ভেঙে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ বিষয়ে সোহাগ মোল্লা সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। উল্টো আমার ভাতিজা জাহিদ মোল্লাকে মারধর করা হয়েছে।’
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মো. মশিউর রহমান বলেন, আহত একজনের হাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্যদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন আছে।
আমতলী থানার ওসি বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। গ্রেপ্তার হওয়া আসামি আনোয়ার মোল্লার স্বজনেরা মামলার বাদীর বাড়িতে হামলা করেছেন। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৪ জুন, ২০২৫ ১৫:৩৪
বরগুনার পাথরঘাটায় দিনদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। ১ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
শুক্রবার (১৩ জুন) পর্যন্ত পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬৫ জন ভর্তি হয়েছে। শনিবার (১৪ জুন) সকাল ১০টা পর্যন্ত ৩ জন রোগী ভর্তি হয়। এমন অবস্থায় স্বল্প সংখ্যক চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।
এদিকে গত কয়েকদিন ধরে পাথরঘাটার বিভিন্ন এলাকায় জ্বর, সর্দি, কাশির রোগীর খবর পাওয়া যাচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু রোগিদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা হয়েছে। ইতোমধ্যে কিছুসংখ্যক ডেঙ্গু রোগি চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি গেলেও অধিকাংশ রোগি এখনো চিকিৎসাধীন।
পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মাহবুব হোসেন জানান, প্রতিদিনই ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ডেঙ্গু রোগীর জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা হয়েছে, সেখানে ১৬ টি বেড রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, চিকিৎসক থাকার কথা ৩১ জন সেখানে আছে মাত্র তিনজন, যার কারণে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। যেভাবে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে তাতে দ্রুত চিকিৎসক সংযুক্ত করা দরকার। আমরা ইতোমধ্যেই উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
বরগুনার পাথরঘাটায় দিনদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। ১ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
শুক্রবার (১৩ জুন) পর্যন্ত পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬৫ জন ভর্তি হয়েছে। শনিবার (১৪ জুন) সকাল ১০টা পর্যন্ত ৩ জন রোগী ভর্তি হয়। এমন অবস্থায় স্বল্প সংখ্যক চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।
এদিকে গত কয়েকদিন ধরে পাথরঘাটার বিভিন্ন এলাকায় জ্বর, সর্দি, কাশির রোগীর খবর পাওয়া যাচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু রোগিদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা হয়েছে। ইতোমধ্যে কিছুসংখ্যক ডেঙ্গু রোগি চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি গেলেও অধিকাংশ রোগি এখনো চিকিৎসাধীন।
পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মাহবুব হোসেন জানান, প্রতিদিনই ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ডেঙ্গু রোগীর জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা হয়েছে, সেখানে ১৬ টি বেড রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, চিকিৎসক থাকার কথা ৩১ জন সেখানে আছে মাত্র তিনজন, যার কারণে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। যেভাবে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে তাতে দ্রুত চিকিৎসক সংযুক্ত করা দরকার। আমরা ইতোমধ্যেই উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.