
১৯ জুন, ২০২৫ ১৪:০৪
জুলাই আন্দোলনে রাজপথে গুলিবিদ্ধ হন ছাত্রদল নেতা মুহাম্মদ বাবলু। এখন তিনি লড়ছেন মরণব্যাধি ক্যানসারের সঙ্গে। তবে অর্থাভাবে থমকে গেছে তার চিকিৎসা।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার ওসমানগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা আবুল কাশেমের ছেলে বাবলু। টঙ্গীর ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক তিনি। গাজীপুরের টঙ্গী বেপারীবাড়ি এলাকায় বড় ভাইয়ের সঙ্গে থেকে টঙ্গী সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু দুই মাস আগে ধরা পড়ে খাদ্যনালিতে ক্যানসার।
২০২৪ সালের ১৮ জুলাই উত্তরা বিএনএস সেন্টারে আন্দোলনে অংশ নেন বাবলু। সেখানে পুলিশের গুলিতে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। এখনো তার বুকে একটি ছররা গুলি রয়ে গেছে। ২১ বছরের এই তরুণ এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন।
বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন রাজধানীর ধানমন্ডির একটি প্রাইভেট হাসপাতালে। চিকিৎসকদের মতে, বাবলুকে মোট ৮টি কেমোথেরাপি নিতে হবে। ইতোমধ্যে তিনটি থেরাপি দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি থেরাপির খরচ প্রায় ৪০ হাজারেরও বেশি টাকা। এরপর লাগবে অস্ত্রোপচার, যার খরচ আরও কয়েক লাখ টাকা।
বাবলু বলেন, এখন পর্যন্ত ৩ লাখ টাকার মতো খরচ হয়ে গেছে। আর ৫টা থেরাপি বাকি। অপারেশন তো দূরের কথা, পরের থেরাপিগুলো কীভাবে হবে বুঝতে পারছি না।
টঙ্গী পশ্চিম থানার সাবেক ছাত্রদলের আহ্বায়ক রেদোনুর রহমান প্রত্যয় বেপারী বলেন, বাবলু আমাদের সাহসের প্রতীক। এই বয়সে গুলি খেয়েও মাথা নত করেনি। আজ সে ক্যানসারে আক্রান্ত। অর্থের অভাবে তার জীবন থেমে যাক, এটা মেনে নেওয়া যায় না। দল-মত নির্বিশেষে আমাদের সবার উচিত এই সাহসী সন্তানের পাশে দাঁড়ানো।
বাবলুর চিকিৎসায় সহযোগিতা চেয়ে সমাজের সব স্তরের মানুষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। বাবলুর চিকিৎসা সহায়তায় সরাসরি যোগাযোগ করা যাবে তার পরিবারের সঙ্গে। মুঠোফোন নম্বর ০১৭১৬ ৬৯০৭৫৮।
জুলাই আন্দোলনে রাজপথে গুলিবিদ্ধ হন ছাত্রদল নেতা মুহাম্মদ বাবলু। এখন তিনি লড়ছেন মরণব্যাধি ক্যানসারের সঙ্গে। তবে অর্থাভাবে থমকে গেছে তার চিকিৎসা।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার ওসমানগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা আবুল কাশেমের ছেলে বাবলু। টঙ্গীর ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক তিনি। গাজীপুরের টঙ্গী বেপারীবাড়ি এলাকায় বড় ভাইয়ের সঙ্গে থেকে টঙ্গী সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু দুই মাস আগে ধরা পড়ে খাদ্যনালিতে ক্যানসার।
২০২৪ সালের ১৮ জুলাই উত্তরা বিএনএস সেন্টারে আন্দোলনে অংশ নেন বাবলু। সেখানে পুলিশের গুলিতে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। এখনো তার বুকে একটি ছররা গুলি রয়ে গেছে। ২১ বছরের এই তরুণ এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন।
বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন রাজধানীর ধানমন্ডির একটি প্রাইভেট হাসপাতালে। চিকিৎসকদের মতে, বাবলুকে মোট ৮টি কেমোথেরাপি নিতে হবে। ইতোমধ্যে তিনটি থেরাপি দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি থেরাপির খরচ প্রায় ৪০ হাজারেরও বেশি টাকা। এরপর লাগবে অস্ত্রোপচার, যার খরচ আরও কয়েক লাখ টাকা।
বাবলু বলেন, এখন পর্যন্ত ৩ লাখ টাকার মতো খরচ হয়ে গেছে। আর ৫টা থেরাপি বাকি। অপারেশন তো দূরের কথা, পরের থেরাপিগুলো কীভাবে হবে বুঝতে পারছি না।
টঙ্গী পশ্চিম থানার সাবেক ছাত্রদলের আহ্বায়ক রেদোনুর রহমান প্রত্যয় বেপারী বলেন, বাবলু আমাদের সাহসের প্রতীক। এই বয়সে গুলি খেয়েও মাথা নত করেনি। আজ সে ক্যানসারে আক্রান্ত। অর্থের অভাবে তার জীবন থেমে যাক, এটা মেনে নেওয়া যায় না। দল-মত নির্বিশেষে আমাদের সবার উচিত এই সাহসী সন্তানের পাশে দাঁড়ানো।
বাবলুর চিকিৎসায় সহযোগিতা চেয়ে সমাজের সব স্তরের মানুষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। বাবলুর চিকিৎসা সহায়তায় সরাসরি যোগাযোগ করা যাবে তার পরিবারের সঙ্গে। মুঠোফোন নম্বর ০১৭১৬ ৬৯০৭৫৮।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:১২
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি কথিত জুলাইযোদ্ধা তাহরিমা জান্নাত সুরভী (২১) গ্রেফতার হয়েছেন। বর্তমান সরকারের উপদেষ্টাদের ও সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে টঙ্গী পূর্ব থানার গোপালপুর টেকপাড়া এলাকার নিজ বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার সুরভী ওই এলাকার সেলিম মিয়ার মেয়ে।
তার গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিয়াকৈর থানার ওসি নাসির উদ্দিন।
পুলিশ জানায়, সুরভীর বিরুদ্ধে কালিয়াকৈর থানায় নাইমুর রহমান দুর্জয় নামে এক যুবকের দায়ের করা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। মামলায় চাঁদাবাজি, অপহরণ করে অর্থ আদায় ও ব্ল্যাকমেইলিংয়ের মতো অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া তিনি সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিয়মিত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করতেন বলেও দাবি পুলিশের।
সম্প্রতি গুলশানের এক ব্যবসায়ীর কাছে জুলাই আন্দোলনের মামলার ভয় দেখিয়ে প্রায় আড়াই কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় এক সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। এ চক্রের মূল নেতৃত্বে ছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচিত ভাইরাল জুলাইযোদ্ধা তাহরিমা। পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, এ চক্রটি ইতিমধ্যে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্ল্যাকমেইলিং ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিভিন্ন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে।
উল্লেখ্য, গ্রেফতার তাহরিমা জান্নাত সুরভী নিজেকে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী সমন্বয়ক হিসেবে পরিচয় দিতেন। অভিযান শেষে তাকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি কথিত জুলাইযোদ্ধা তাহরিমা জান্নাত সুরভী (২১) গ্রেফতার হয়েছেন। বর্তমান সরকারের উপদেষ্টাদের ও সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে টঙ্গী পূর্ব থানার গোপালপুর টেকপাড়া এলাকার নিজ বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার সুরভী ওই এলাকার সেলিম মিয়ার মেয়ে।
তার গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিয়াকৈর থানার ওসি নাসির উদ্দিন।
পুলিশ জানায়, সুরভীর বিরুদ্ধে কালিয়াকৈর থানায় নাইমুর রহমান দুর্জয় নামে এক যুবকের দায়ের করা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। মামলায় চাঁদাবাজি, অপহরণ করে অর্থ আদায় ও ব্ল্যাকমেইলিংয়ের মতো অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া তিনি সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিয়মিত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করতেন বলেও দাবি পুলিশের।
সম্প্রতি গুলশানের এক ব্যবসায়ীর কাছে জুলাই আন্দোলনের মামলার ভয় দেখিয়ে প্রায় আড়াই কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় এক সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। এ চক্রের মূল নেতৃত্বে ছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচিত ভাইরাল জুলাইযোদ্ধা তাহরিমা। পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, এ চক্রটি ইতিমধ্যে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্ল্যাকমেইলিং ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিভিন্ন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে।
উল্লেখ্য, গ্রেফতার তাহরিমা জান্নাত সুরভী নিজেকে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী সমন্বয়ক হিসেবে পরিচয় দিতেন। অভিযান শেষে তাকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪১
সাবেক মিস আর্থ বাংলাদেশ ও আলোচিত মেঘনা আলম আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন। ঢাকা-৮ আসন থেকে নুরুল হক নুরের গণ অধিকার পরিষদের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) মেঘনা আলম নিজেই।
এই আসনটিতে সম্ভাব্য প্রার্থী ছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্ববায়ক শহীদ ওসমান হাদি। তিনি গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টন বক্স কালভার্ট রোডে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। মুমূর্ষু অবস্থায় হাদিকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে তিনি মারা যান।
ফেসবুকে মেঘনা জানান, ঢাকা-৮ আসনকে বাংলাদেশের মধ্যে নারীদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবেন। ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি আরও জানান, ঢাকা-৮ এলাকায় নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আধুনিক ও কার্যকর বিশেষ সিসিটিভি ব্যবস্থা চালু করা হবে, যাতে পথ চলাচলের সময় কোনো নারী স্ট্রিট হ্যারাসমেন্ট বা অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শের শিকার না হন।
এছাড়া এই এলাকায় একটি বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তুলতে চান মেঘনা, যাতে মানুষ নিরাপদে হেঁটে চলাচল ও সাইকেল ব্যবহারের সুযোগ পান। ঢাকা-৮ এলাকার মানুষের পুষ্টিচাহিদা, পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন এবং সামাজিক ও আইনগত জ্ঞান বৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন।
সাবেক মিস আর্থ বাংলাদেশ ও আলোচিত মেঘনা আলম আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন। ঢাকা-৮ আসন থেকে নুরুল হক নুরের গণ অধিকার পরিষদের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) মেঘনা আলম নিজেই।
এই আসনটিতে সম্ভাব্য প্রার্থী ছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্ববায়ক শহীদ ওসমান হাদি। তিনি গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টন বক্স কালভার্ট রোডে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। মুমূর্ষু অবস্থায় হাদিকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে তিনি মারা যান।
ফেসবুকে মেঘনা জানান, ঢাকা-৮ আসনকে বাংলাদেশের মধ্যে নারীদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবেন। ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি আরও জানান, ঢাকা-৮ এলাকায় নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আধুনিক ও কার্যকর বিশেষ সিসিটিভি ব্যবস্থা চালু করা হবে, যাতে পথ চলাচলের সময় কোনো নারী স্ট্রিট হ্যারাসমেন্ট বা অনাকাঙ্ক্ষিত স্পর্শের শিকার না হন।
এছাড়া এই এলাকায় একটি বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তুলতে চান মেঘনা, যাতে মানুষ নিরাপদে হেঁটে চলাচল ও সাইকেল ব্যবহারের সুযোগ পান। ঢাকা-৮ এলাকার মানুষের পুষ্টিচাহিদা, পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন এবং সামাজিক ও আইনগত জ্ঞান বৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৫৩
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বাবার মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে দুই দিনের মাথায় ছেলের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার ১৫ নম্বর ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের নিজামপুর ফরফরিয়া এলাকার মুহুরি বাড়িতে এই হৃদয়বিদারক ঘটনাটি ঘটে। বাবা-ছেলের পরপর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের ফরফরিয়া এলাকার হতদরিদ্র রিকশাচালক নুরুল আবছার মারা যান। এর আগে তিনি দুইবার স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর্থিক সংকটের কারণে সঠিক চিকিৎসা নিতে পারেননি তিনি।
বাবার মৃত্যুতে গভীর শোকে ভেঙে পড়ে নুরুল আবছারের ছোট ছেলে ইমাম হোসেন (১৭)। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হঠাৎ বুকে তীব্র ব্যথা অনুভব করলে তাকে মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
একই এলাকার বাসিন্দা নুর উদ্দিন জানান, নুরুল আবছার রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার আয়ে পাঁচ সদস্যের পরিবার চলত। এক মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন, আর দুই ছেলে পড়াশোনা করছিল।
দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকলেও অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে পারেননি। বাবার মৃত্যুর দুই দিনের মাথায় ছোট ছেলে ইমাম হোসেনও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
নিহত ইমাম হোসেন সরকারহাট নজর আলী রূপজান উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় বুজর্গ উমেদ নগর জামে মসজিদের সামনে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
ওয়াহেদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন সেলিম বলেন, “বাবার মৃত্যুর দুই দিনের মাথায় ছেলের মৃত্যু অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। বিষয়টি শুনে খুবই মর্মাহত হয়েছি। আল্লাহ যেন শোকাহত পরিবারকে এই কঠিন সময় সহ্য করার শক্তি দেন।”
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বাবার মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে দুই দিনের মাথায় ছেলের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার ১৫ নম্বর ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের নিজামপুর ফরফরিয়া এলাকার মুহুরি বাড়িতে এই হৃদয়বিদারক ঘটনাটি ঘটে। বাবা-ছেলের পরপর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের ফরফরিয়া এলাকার হতদরিদ্র রিকশাচালক নুরুল আবছার মারা যান। এর আগে তিনি দুইবার স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর্থিক সংকটের কারণে সঠিক চিকিৎসা নিতে পারেননি তিনি।
বাবার মৃত্যুতে গভীর শোকে ভেঙে পড়ে নুরুল আবছারের ছোট ছেলে ইমাম হোসেন (১৭)। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হঠাৎ বুকে তীব্র ব্যথা অনুভব করলে তাকে মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
একই এলাকার বাসিন্দা নুর উদ্দিন জানান, নুরুল আবছার রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার আয়ে পাঁচ সদস্যের পরিবার চলত। এক মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন, আর দুই ছেলে পড়াশোনা করছিল।
দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকলেও অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে পারেননি। বাবার মৃত্যুর দুই দিনের মাথায় ছোট ছেলে ইমাম হোসেনও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
নিহত ইমাম হোসেন সরকারহাট নজর আলী রূপজান উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় বুজর্গ উমেদ নগর জামে মসজিদের সামনে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
ওয়াহেদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন সেলিম বলেন, “বাবার মৃত্যুর দুই দিনের মাথায় ছেলের মৃত্যু অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। বিষয়টি শুনে খুবই মর্মাহত হয়েছি। আল্লাহ যেন শোকাহত পরিবারকে এই কঠিন সময় সহ্য করার শক্তি দেন।”

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.