২১ জুন, ২০২৫ ১১:০৮
ভোলার লালমোহন উপজেলায় মুরগির খামারের শিয়াল মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মো. নূরুল ইসলাম (৬০) নামে এক বৃদ্ধের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাজিরহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত বৃদ্ধ নূরুল ইসলাম ওই এলাকার চৌকিদার বাড়ির বাসিন্দা। ওই বৃদ্ধের ছেলে মো. জসিম বলেন, শনিবার ভোরে বিলে জাল দিয়ে মাছ ধরতে যান বাবা। এর কিছুকক্ষণ পর আমি ঘর থেকে বের হয়ে দেখি প্রতিবেশী ইফানের মুরগির খামারের বিদ্যুতের তারের সঙ্গে জড়িয়ে মাটিতে পড়ে আছেন বাবা।
এমন দৃশ্য দেখে আমি ডাকচিৎকার দিলে পরিবারের লোকজন এগিয়ে এলে খামার মালিক ইফান বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করে তার সরিয়ে ফেলেন। ইফান নামে ওই ব্যক্তি শিয়াল থেকে তার মুরগি রক্ষা করতে খামারের চারপাশে বিদ্যুতের তার দিয়ে রেখেছিলেন।
এই তার সরাতে তাকে বহুবার বলা হয়েছে, তবুও তিনি তার সরাননি। ইফানের অবহেলার কারণেই আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছি। পরে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় মুরগির খামারের শিয়াল মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মো. নূরুল ইসলাম (৬০) নামে এক বৃদ্ধের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাজিরহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত বৃদ্ধ নূরুল ইসলাম ওই এলাকার চৌকিদার বাড়ির বাসিন্দা। ওই বৃদ্ধের ছেলে মো. জসিম বলেন, শনিবার ভোরে বিলে জাল দিয়ে মাছ ধরতে যান বাবা। এর কিছুকক্ষণ পর আমি ঘর থেকে বের হয়ে দেখি প্রতিবেশী ইফানের মুরগির খামারের বিদ্যুতের তারের সঙ্গে জড়িয়ে মাটিতে পড়ে আছেন বাবা।
এমন দৃশ্য দেখে আমি ডাকচিৎকার দিলে পরিবারের লোকজন এগিয়ে এলে খামার মালিক ইফান বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করে তার সরিয়ে ফেলেন। ইফান নামে ওই ব্যক্তি শিয়াল থেকে তার মুরগি রক্ষা করতে খামারের চারপাশে বিদ্যুতের তার দিয়ে রেখেছিলেন।
এই তার সরাতে তাকে বহুবার বলা হয়েছে, তবুও তিনি তার সরাননি। ইফানের অবহেলার কারণেই আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছি। পরে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
২১ জুন, ২০২৫ ১০:৫৯
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে নারিকেল গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের আয়োজনে কৃষি অফিসের হলরুমে ৮০০ কৃষকের মাঝে ৫টি করে মোট চার হাজার গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে খরিপ-২ কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় এ গাছের চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ।
এ ছাড়াও এ সময় লালমোহন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আবু হাসনাইন, অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মো. আহসান উল্যাহ, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মেহেদি হাসানসহ সংশ্লিষ্ট দফতরের অন্যান্য কর্মকর্তা এবং উপকারভোরগী কৃষকরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে নারিকেল গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের আয়োজনে কৃষি অফিসের হলরুমে ৮০০ কৃষকের মাঝে ৫টি করে মোট চার হাজার গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে খরিপ-২ কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় এ গাছের চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ।
এ ছাড়াও এ সময় লালমোহন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আবু হাসনাইন, অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মো. আহসান উল্যাহ, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মেহেদি হাসানসহ সংশ্লিষ্ট দফতরের অন্যান্য কর্মকর্তা এবং উপকারভোরগী কৃষকরা উপস্থিত ছিলেন।
২০ জুন, ২০২৫ ১৫:১৭
ভোলা মনপুরায় মাছ শিকার শেষে র্তীরে এসে মেঘনা নদীতে পড়ে মো: মহিউদ্দিন ওরফে মোসলেউদ্দিন (৫০) নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে।
নিহত মহিউদ্দিন মনপুরা উপজেলার হাজীর হাট ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
আজ শুক্রবার বেলা ১২ টায় উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আলমপুর রাস্তার মাথা মেঘনা নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করেন স্থানীয় জেলেরা।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে একটি ট্রলার নিয়ে মহিউদ্দিন মাঝিসহ আরো ৭ জেলে মনপুরা উপজেলার মেঘনা নদীতে মাছ শিকার করতে যান। নদীতে শিকার করা মাছ নিয়ে আজ শুক্রবার সকাল ৯ টার দিকে উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের আলমপুর রাস্তার মাথা নামক এলাকায় মেঘনা নদীর তীরে নৌঙর করে ট্রলারটি। পরে সব জেলে নাস্তা খেতে উপরে উঠে গেলেও মহিউদ্দিন উঠেনি। সে পরে আসবে বলে সঙ্গী জেলেদের বলেন। এরপর সঙ্গী জেলেরা ফিরে এসে মহিউদ্দিনকে ট্রলারে দেখতে না পেয়ে খোঁজা-খুজি করেন। পরে দুপুর ১২ টার দিকে ওই স্থানে এক জেলের ঠেলা জালে মহিউদ্দিনের লাশ উঠে আসে। সঙ্গী জেলেদের দাবী, মহিউদ্দিন সাঁতার ভালো জানেন না। ট্রলার থেকে নামার সময় নদীতে পড়ে মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেন তারা।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পুরো বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।’
ভোলা মনপুরায় মাছ শিকার শেষে র্তীরে এসে মেঘনা নদীতে পড়ে মো: মহিউদ্দিন ওরফে মোসলেউদ্দিন (৫০) নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে।
নিহত মহিউদ্দিন মনপুরা উপজেলার হাজীর হাট ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
আজ শুক্রবার বেলা ১২ টায় উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আলমপুর রাস্তার মাথা মেঘনা নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করেন স্থানীয় জেলেরা।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে একটি ট্রলার নিয়ে মহিউদ্দিন মাঝিসহ আরো ৭ জেলে মনপুরা উপজেলার মেঘনা নদীতে মাছ শিকার করতে যান। নদীতে শিকার করা মাছ নিয়ে আজ শুক্রবার সকাল ৯ টার দিকে উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের আলমপুর রাস্তার মাথা নামক এলাকায় মেঘনা নদীর তীরে নৌঙর করে ট্রলারটি। পরে সব জেলে নাস্তা খেতে উপরে উঠে গেলেও মহিউদ্দিন উঠেনি। সে পরে আসবে বলে সঙ্গী জেলেদের বলেন। এরপর সঙ্গী জেলেরা ফিরে এসে মহিউদ্দিনকে ট্রলারে দেখতে না পেয়ে খোঁজা-খুজি করেন। পরে দুপুর ১২ টার দিকে ওই স্থানে এক জেলের ঠেলা জালে মহিউদ্দিনের লাশ উঠে আসে। সঙ্গী জেলেদের দাবী, মহিউদ্দিন সাঁতার ভালো জানেন না। ট্রলার থেকে নামার সময় নদীতে পড়ে মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেন তারা।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পুরো বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।’
১৮ জুন, ২০২৫ ০৯:৩৬
ভোলার লালমোহন উপজেলায় অগ্নিকাণ্ডে ৪টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের দালাল বাজারের মাস্টার মো. হাবিব উল্যাহ মার্কেটে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো- মাস্টার মো. হাবিব উল্যাহ মার্কেটের মো. রায়হানের মায়ের দোয়া পার্স অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স, সোহাগ চন্দ্র দাসের ভাই ভাই সেলুন, আরজু মিয়ার ভূষা মালের আড়ৎ এবং মো. জাকিরের চালের আড়ৎ।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী মো. রায়হান জানান, রাতে আমি দোকানের ভেতর ঘুমিয়েছিলাম। হঠাৎ প্রচণ্ড গরম লাগায় ঘুম ভেঙে যায়। এরপর উঠে দেখি পাশের সেলুনের দোকানে আগুন জ্বলছে। পরে আমার ডাকচিৎকার শুনে বাজারের অন্যান্য দোকানের লোকজন ও স্থানীয়রা ছুটে আসেন। এরমধ্যে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়। পরে তারাও আসেন। সবাই মিলে চেষ্টা করেও ৪টি দোকানের কোনো মালামাল এবং টাকা রক্ষা করা যায়নি, আগুনে পুড়ে গেছে সব। এই অগ্নিকাণ্ডে আমাদের প্রায় ৩০ লাখ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘন্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। প্রাথমিকভাবে আমাদের ধারণা বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিট থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে।
এদিকে, বুধবার সকালে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের খোঁজখবর নিতে ছুটে যান লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। এ সময় তিনি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের শুকনা খাবার ও নগদ ১০ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। পরবর্তীতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সরকারি বরাদ্দ সাপেক্ষে আরো সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাসও দিয়েছেন ইউএনও মো. শাহ আজিজ।’
ভোলার লালমোহন উপজেলায় অগ্নিকাণ্ডে ৪টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের দালাল বাজারের মাস্টার মো. হাবিব উল্যাহ মার্কেটে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো- মাস্টার মো. হাবিব উল্যাহ মার্কেটের মো. রায়হানের মায়ের দোয়া পার্স অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স, সোহাগ চন্দ্র দাসের ভাই ভাই সেলুন, আরজু মিয়ার ভূষা মালের আড়ৎ এবং মো. জাকিরের চালের আড়ৎ।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী মো. রায়হান জানান, রাতে আমি দোকানের ভেতর ঘুমিয়েছিলাম। হঠাৎ প্রচণ্ড গরম লাগায় ঘুম ভেঙে যায়। এরপর উঠে দেখি পাশের সেলুনের দোকানে আগুন জ্বলছে। পরে আমার ডাকচিৎকার শুনে বাজারের অন্যান্য দোকানের লোকজন ও স্থানীয়রা ছুটে আসেন। এরমধ্যে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়। পরে তারাও আসেন। সবাই মিলে চেষ্টা করেও ৪টি দোকানের কোনো মালামাল এবং টাকা রক্ষা করা যায়নি, আগুনে পুড়ে গেছে সব। এই অগ্নিকাণ্ডে আমাদের প্রায় ৩০ লাখ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘন্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। প্রাথমিকভাবে আমাদের ধারণা বৈদ্যুতিক সর্টসার্কিট থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে।
এদিকে, বুধবার সকালে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের খোঁজখবর নিতে ছুটে যান লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। এ সময় তিনি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের শুকনা খাবার ও নগদ ১০ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। পরবর্তীতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সরকারি বরাদ্দ সাপেক্ষে আরো সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাসও দিয়েছেন ইউএনও মো. শাহ আজিজ।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.