১৯ জুন, ২০২৫ ১৮:১১
বরগুনার আমতলীর দুটি ইউনিয়নের মধ্যবর্তী গুলিশাখালী খালের ওপর নির্মিত সেতুর এক পাশের সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি কাজে আসছে না। দুর্ভোগও শেষ হচ্ছে না গুলিশাখালী ও কুকুয়া ইউনিয়নের ৩৫ হাজার মানুষের। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বয়স্ক নারী, পুরুষ ও শিক্ষার্থীদের। বাঁশ ও গাছ দিয়ে তৈরি মই দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সেতুটি পারাপার হতে হচ্ছে জনসাধারণের।
আমতলী উপজেলা প্রকৌশলীর অফিস সূত্রে জানা যায়, সেতুর উচ্চতা অনুযায়ী সংযোগ সড়ক করতে হলে একটি সড়ক বন্ধ হয়ে যায়। তাই সড়কটি ঠিক রাখার জন্য আন্ডারপাস করা হবে। এজন্য খরচও বাড়বে। নতুন করে নকশা ও বাজেট করে প্রকল্প পরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে। এখনো বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।
এ বিষয় আমতলী উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. ইদ্রিস মিয়া জানান, সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রক্রিয়া চলমান। প্রকল্প পাস হলেই দরপত্র আহ্বায়ন করে দ্রুত সংযোগ সড়কের কাজ ধরা হবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুটির পশ্চিম পাড়ে বাঁশ ও গাছের তৈরি মই বানিয়ে কোনো রকমে যাতায়াতের উপযোগী করা হয়েছে। এই মই বেয়ে বয়স্ক ও শিশুরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। বৃষ্টিতে তাদের দুর্ভোগের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।
আমড়াগাছিয়া গ্রামের মনিরা বেগম বলেন, আমতলী বাজারে গেছিলাম। ব্রিজে উঠতে আর নামতে হাত-পা কাঁপে। বাইনবুনিয়া গ্রামের আল আমিন জানান, ‘আমড়াগাছিয়া বাজারে কাম আছিল। হেই লইগ্যা এইহান দিয়া আইছি। ব্রিজে রাস্তা নাই; উঠতে শ্বাস গরম হইয়া যায়’।
উপজেলার গুলিশাখালী, কুকুয়া ও চাওড়া ইউনিয়নের সংযোগস্থল আমড়াগাছিয়া বাজার। এ বাজারের পশ্চিম পাশের গুলিশাখালী খালের ওপর ৬৬ মিটার দৈর্ঘ্য ৬.৭৭ মিটার প্রস্থের গার্ডার সেতু নির্মাণের জন্য ২০২৩ সালে দরপত্র আহ্বান করা হয়।
৬ কোটি ২২ লাখ ৫৮ হাজার ৩২৩ টাকার কাজটি পায় বরিশালের মেসার্স কোহিনুর এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ত্রিপুরা জেভি নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ১৯ মে কাজ শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। ২০২৪ সালের জুন মাসে মূল সেতুর কাজ শেষ হলেও বিপত্তি বাধে সংযোগ সড়ক নির্মাণ নিয়ে।
সেতুর পশ্চিম পাশের ঢালের ৫ ফুটের মধ্যে রয়েছে পূর্ব খেকুয়ানী গুচ্ছগ্রামের চলাচলের কার্পেটিং সড়ক। সেতুর নকশা ও উচ্চতা অনুযায়ী সংযোগ সড়ক নির্মাণ করলে সড়কটি বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে সংযোগ সড়কের কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি।
এই সেতু পার হয়ে গুলিশাখালী ইউনিয়নের পূর্ব খেকুয়ানী, গুলিশাখালী, ডালাচারা, বাইবুনিয়া, কলাগাছিয়া গ্রামের শত শত মানুষ আমতলী সদর, বরিশাল, ঢাকাসহ সারাদেশে চলাচল করে। চাওড়া ও কুকুয়া ইউনিয়নের মানুষও এই সেতু পার হয়ে গুলিশাখালী ইউনিয়নে যাতায়াত করেন।
ঠিকাদার মো. কাওছার মিয়া বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই মূল সেতু নির্মাণের কাজ শেষ করেছি। সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য আলাদা দরপত্র হবে। যারা কাজ পাবে তারা করবে। তিনি আরও বলেন, নকশা বদল হওয়ায় কাজ বিলম্বিত হচ্ছে।
বরগুনার আমতলীর দুটি ইউনিয়নের মধ্যবর্তী গুলিশাখালী খালের ওপর নির্মিত সেতুর এক পাশের সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি কাজে আসছে না। দুর্ভোগও শেষ হচ্ছে না গুলিশাখালী ও কুকুয়া ইউনিয়নের ৩৫ হাজার মানুষের। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বয়স্ক নারী, পুরুষ ও শিক্ষার্থীদের। বাঁশ ও গাছ দিয়ে তৈরি মই দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সেতুটি পারাপার হতে হচ্ছে জনসাধারণের।
আমতলী উপজেলা প্রকৌশলীর অফিস সূত্রে জানা যায়, সেতুর উচ্চতা অনুযায়ী সংযোগ সড়ক করতে হলে একটি সড়ক বন্ধ হয়ে যায়। তাই সড়কটি ঠিক রাখার জন্য আন্ডারপাস করা হবে। এজন্য খরচও বাড়বে। নতুন করে নকশা ও বাজেট করে প্রকল্প পরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে। এখনো বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।
এ বিষয় আমতলী উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. ইদ্রিস মিয়া জানান, সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রক্রিয়া চলমান। প্রকল্প পাস হলেই দরপত্র আহ্বায়ন করে দ্রুত সংযোগ সড়কের কাজ ধরা হবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সেতুটির পশ্চিম পাড়ে বাঁশ ও গাছের তৈরি মই বানিয়ে কোনো রকমে যাতায়াতের উপযোগী করা হয়েছে। এই মই বেয়ে বয়স্ক ও শিশুরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। বৃষ্টিতে তাদের দুর্ভোগের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।
আমড়াগাছিয়া গ্রামের মনিরা বেগম বলেন, আমতলী বাজারে গেছিলাম। ব্রিজে উঠতে আর নামতে হাত-পা কাঁপে। বাইনবুনিয়া গ্রামের আল আমিন জানান, ‘আমড়াগাছিয়া বাজারে কাম আছিল। হেই লইগ্যা এইহান দিয়া আইছি। ব্রিজে রাস্তা নাই; উঠতে শ্বাস গরম হইয়া যায়’।
উপজেলার গুলিশাখালী, কুকুয়া ও চাওড়া ইউনিয়নের সংযোগস্থল আমড়াগাছিয়া বাজার। এ বাজারের পশ্চিম পাশের গুলিশাখালী খালের ওপর ৬৬ মিটার দৈর্ঘ্য ৬.৭৭ মিটার প্রস্থের গার্ডার সেতু নির্মাণের জন্য ২০২৩ সালে দরপত্র আহ্বান করা হয়।
৬ কোটি ২২ লাখ ৫৮ হাজার ৩২৩ টাকার কাজটি পায় বরিশালের মেসার্স কোহিনুর এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ত্রিপুরা জেভি নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ১৯ মে কাজ শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। ২০২৪ সালের জুন মাসে মূল সেতুর কাজ শেষ হলেও বিপত্তি বাধে সংযোগ সড়ক নির্মাণ নিয়ে।
সেতুর পশ্চিম পাশের ঢালের ৫ ফুটের মধ্যে রয়েছে পূর্ব খেকুয়ানী গুচ্ছগ্রামের চলাচলের কার্পেটিং সড়ক। সেতুর নকশা ও উচ্চতা অনুযায়ী সংযোগ সড়ক নির্মাণ করলে সড়কটি বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে সংযোগ সড়কের কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি।
এই সেতু পার হয়ে গুলিশাখালী ইউনিয়নের পূর্ব খেকুয়ানী, গুলিশাখালী, ডালাচারা, বাইবুনিয়া, কলাগাছিয়া গ্রামের শত শত মানুষ আমতলী সদর, বরিশাল, ঢাকাসহ সারাদেশে চলাচল করে। চাওড়া ও কুকুয়া ইউনিয়নের মানুষও এই সেতু পার হয়ে গুলিশাখালী ইউনিয়নে যাতায়াত করেন।
ঠিকাদার মো. কাওছার মিয়া বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই মূল সেতু নির্মাণের কাজ শেষ করেছি। সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য আলাদা দরপত্র হবে। যারা কাজ পাবে তারা করবে। তিনি আরও বলেন, নকশা বদল হওয়ায় কাজ বিলম্বিত হচ্ছে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৪ জুলাই, ২০২৫ ০০:০৩
বরগুনায় জেলা বিএনপি কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে সাবেক এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুসহ আওয়ামী লীগের ২৩১ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) বরগুনার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান মামলাটি গ্রহণ করে বরগুনা থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলাটি করেন বরগুনা জেলা বিএনপির সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য এডভোকেট মো. শহীদুল ইসলাম।
আদালতে দেওয়া অভিযোগে তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ৩০ মে বিকেল ৩টার দিকে বরগুনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের ২৩১ জন নেতাকর্মী বিএনপির জেলা কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। এ সময় তারা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছবি ভেঙে ফেলেন।
বাদীর দাবি, সরকারদলীয়দের ভয়ে তিনি এতদিন মামলা করতে পারেননি। তবে এখন প্রকৃত ঘটনা প্রকাশ হওয়া জরুরি।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে সাবেক এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুকে। ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে বরগুনা জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাহাব উদ্দিন সাবুকে এবং ৩ নম্বরে আছেন ফুলঝুড়ি ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম সরোয়ার কবির।
তালিকায় আরও আছেন বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, সদ্য সাবেক নারী এমপি সুলতানা নাদিরা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনির, বরগুনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ ওয়ালি অলি, বরগুনা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আখতারুজ্জামান বাহাদুরসহ মোট ২৩১ জন।
তবে মামলার বিষয়ে বরগুনা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমাদের কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনায় আগেও একটি মামলা হয়েছিল। সেদিন আমার মেয়ে মারা যাওয়ায় বিষয়টি আমি জানতাম না। আজকের মামলার ব্যাপারেও আমি কিছু জানি না।’
এদিকে, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বরগুনা শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াসি মতিন বলেন, ‘আমি শুনেছি অ্যাডভোকেট শহিদুল ইসলাম মামলা করেছেন। বিষয়টি আমাদের সঙ্গে আলোচনা করে করা হয়নি। আমরা শিগগিরই ফোরামের সভা ডেকে আলোচনা করব।’
একই ঘটনার জন্য ২০২৩ সালের ১৭ মার্চ তারিখ দেখিয়ে বরগুনার বাসিন্দা এসএম নঈমুল ইসলামও বিশেষ ক্ষমতা আইনে ১৫৮ জন আওয়ামী লীগ নেতা, আইনজীবী ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন।
বরগুনায় জেলা বিএনপি কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে সাবেক এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুসহ আওয়ামী লীগের ২৩১ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) বরগুনার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান মামলাটি গ্রহণ করে বরগুনা থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলাটি করেন বরগুনা জেলা বিএনপির সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য এডভোকেট মো. শহীদুল ইসলাম।
আদালতে দেওয়া অভিযোগে তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ৩০ মে বিকেল ৩টার দিকে বরগুনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের ২৩১ জন নেতাকর্মী বিএনপির জেলা কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। এ সময় তারা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছবি ভেঙে ফেলেন।
বাদীর দাবি, সরকারদলীয়দের ভয়ে তিনি এতদিন মামলা করতে পারেননি। তবে এখন প্রকৃত ঘটনা প্রকাশ হওয়া জরুরি।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে সাবেক এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুকে। ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে বরগুনা জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাহাব উদ্দিন সাবুকে এবং ৩ নম্বরে আছেন ফুলঝুড়ি ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম সরোয়ার কবির।
তালিকায় আরও আছেন বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, সদ্য সাবেক নারী এমপি সুলতানা নাদিরা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনির, বরগুনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ ওয়ালি অলি, বরগুনা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আখতারুজ্জামান বাহাদুরসহ মোট ২৩১ জন।
তবে মামলার বিষয়ে বরগুনা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমাদের কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনায় আগেও একটি মামলা হয়েছিল। সেদিন আমার মেয়ে মারা যাওয়ায় বিষয়টি আমি জানতাম না। আজকের মামলার ব্যাপারেও আমি কিছু জানি না।’
এদিকে, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বরগুনা শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াসি মতিন বলেন, ‘আমি শুনেছি অ্যাডভোকেট শহিদুল ইসলাম মামলা করেছেন। বিষয়টি আমাদের সঙ্গে আলোচনা করে করা হয়নি। আমরা শিগগিরই ফোরামের সভা ডেকে আলোচনা করব।’
একই ঘটনার জন্য ২০২৩ সালের ১৭ মার্চ তারিখ দেখিয়ে বরগুনার বাসিন্দা এসএম নঈমুল ইসলামও বিশেষ ক্ষমতা আইনে ১৫৮ জন আওয়ামী লীগ নেতা, আইনজীবী ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন।
২৩ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪২
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের উদ্যোগে পারফরম্যান্স বেইজড গ্রান্ডস ফর সেকেন্ডারি ইনস্টিটিউশন স্কিম- এসইডিপি'র আওতায় আজ বুধবার বরগুনার বামনা উপজেলার আসমাতুন্নেসা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় মিলনায়তনে ২০২২-২৩ শিক্ষা বর্ষের ৪০ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সনদ বিতরণ করা হয়।
বামনা সদর আর-রশীদ ফাযিল মাদ্রাসার প্রভাষক মো. জাকির হোসাইনের সঞ্চালনায় জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বামনা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আব্দুস সালাম অনুষ্ঠানের শুরুতেই ঢাকা উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের বিমান বিধ্বস্ত হয়ে শহীদ ও আহত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে এক মিনিট নীরবতা পালন করে দোয়া মোনাজাত করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ জিয়াদ হাসান, বামনা সদর আর-রশীদ ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোঃ ইউনুস আলী, বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ হাবিবুর রহমান মৃধা, বুকাবুনিয়া আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অঞ্জন কুমার চ্যাটার্জি, অভিভাবক মাওঃ মোঃ মোশাররফ হোসেন, কৃতি শিক্ষার্থী মোঃ আব্দুল কাইয়ুম প্রমুখ।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের উদ্যোগে পারফরম্যান্স বেইজড গ্রান্ডস ফর সেকেন্ডারি ইনস্টিটিউশন স্কিম- এসইডিপি'র আওতায় আজ বুধবার বরগুনার বামনা উপজেলার আসমাতুন্নেসা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় মিলনায়তনে ২০২২-২৩ শিক্ষা বর্ষের ৪০ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সনদ বিতরণ করা হয়।
বামনা সদর আর-রশীদ ফাযিল মাদ্রাসার প্রভাষক মো. জাকির হোসাইনের সঞ্চালনায় জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বামনা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আব্দুস সালাম অনুষ্ঠানের শুরুতেই ঢাকা উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের বিমান বিধ্বস্ত হয়ে শহীদ ও আহত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে এক মিনিট নীরবতা পালন করে দোয়া মোনাজাত করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ জিয়াদ হাসান, বামনা সদর আর-রশীদ ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোঃ ইউনুস আলী, বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ হাবিবুর রহমান মৃধা, বুকাবুনিয়া আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অঞ্জন কুমার চ্যাটার্জি, অভিভাবক মাওঃ মোঃ মোশাররফ হোসেন, কৃতি শিক্ষার্থী মোঃ আব্দুল কাইয়ুম প্রমুখ।
২৩ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৩
স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং পরিবেশ রক্ষায় ব্যবসায়িদের উদ্বুদ্ধ করতে বিনামূল্যে প্লাস্টিকের বিকল্প পাটের তৈরি ব্যাগ প্রদান করা হয়। বুধবার পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের সেমিনার কক্ষে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রুপান্তরের সহযোগিতায় সুন্দরবন প্রকল্পের আওতায় 'পলিথিন-প্লাষ্টিক প্রতিরোধে বাজার কমিটি ও ব্যবসায়ীদের করনীয়' শীর্ষক কর্মশালায় পাথরঘাটা পৌর শহরের ৩০ জন ব্যবসায়ীকে বিনামূল্যে ৩ হাজার পাটের তৈরি ব্যাগ প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মিজানুর রহমান, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক চৌধুরী মোহাম্মদ ফারুক, উপকূল অনুসন্ধানী সাংবাদিক ও গবেষক শফিকুল ইসলাম খোকন, সুন্দরবন প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী অনুপ রায়, আস্থা প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী খলিলুর রহমান প্রমুখ।
মিজানুর রহমান বলেন, প্লাস্টিকের ক্ষতির দিক অনেক যা ব্যাখা দিতে গেলে অনেক সময় লাগবে। এক কথায় প্লাস্টিক কোন উপকারে আসেনা। প্লাস্টিক ও পলিথিন পরিবেশসহ মানবদেহের ক্ষতি করে। তাই প্লাস্টিকের বিকল্প ব্যবহারে আগে ব্যবসায়ীদে এগিয়ে আসতে হবে।
শফিকুল ইসলাম খোকন বলেন, প্লাস্টিক মানবদেহ এবং পরিবেশের ক্ষতি করে। আমরা যদি বলি পরিবেশ রক্ষার জন্য প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে তখন অনেকেই এটা গুরুত্ব দিবেন না কিন্তু যদি বলি নিজের জীবন বাঁচাতে প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে তখন হয়তো কিছু মানুষ এগিয়ে আসবেন। ব্যবসায়িদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, অন্তত আমরা নিজেদের জীবন বাঁচাতে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে না হয় পরিবেশের সাথে সাথে সমানতালে মানবদেহ ধংস হয়ে যাবে।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং পরিবেশ রক্ষায় ব্যবসায়িদের উদ্বুদ্ধ করতে বিনামূল্যে প্লাস্টিকের বিকল্প পাটের তৈরি ব্যাগ প্রদান করা হয়। বুধবার পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের সেমিনার কক্ষে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রুপান্তরের সহযোগিতায় সুন্দরবন প্রকল্পের আওতায় 'পলিথিন-প্লাষ্টিক প্রতিরোধে বাজার কমিটি ও ব্যবসায়ীদের করনীয়' শীর্ষক কর্মশালায় পাথরঘাটা পৌর শহরের ৩০ জন ব্যবসায়ীকে বিনামূল্যে ৩ হাজার পাটের তৈরি ব্যাগ প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মিজানুর রহমান, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক চৌধুরী মোহাম্মদ ফারুক, উপকূল অনুসন্ধানী সাংবাদিক ও গবেষক শফিকুল ইসলাম খোকন, সুন্দরবন প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী অনুপ রায়, আস্থা প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী খলিলুর রহমান প্রমুখ।
মিজানুর রহমান বলেন, প্লাস্টিকের ক্ষতির দিক অনেক যা ব্যাখা দিতে গেলে অনেক সময় লাগবে। এক কথায় প্লাস্টিক কোন উপকারে আসেনা। প্লাস্টিক ও পলিথিন পরিবেশসহ মানবদেহের ক্ষতি করে। তাই প্লাস্টিকের বিকল্প ব্যবহারে আগে ব্যবসায়ীদে এগিয়ে আসতে হবে।
শফিকুল ইসলাম খোকন বলেন, প্লাস্টিক মানবদেহ এবং পরিবেশের ক্ষতি করে। আমরা যদি বলি পরিবেশ রক্ষার জন্য প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে তখন অনেকেই এটা গুরুত্ব দিবেন না কিন্তু যদি বলি নিজের জীবন বাঁচাতে প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে তখন হয়তো কিছু মানুষ এগিয়ে আসবেন। ব্যবসায়িদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, অন্তত আমরা নিজেদের জীবন বাঁচাতে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে না হয় পরিবেশের সাথে সাথে সমানতালে মানবদেহ ধংস হয়ে যাবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.